TRENDING:

IPO: চোখ বুলিয়ে নিন এখনও পর্যন্ত ভারতের শীর্ষ ১০ আইপিও-র তালিকায়, এক নম্বরে কে বলুন তো?

Last Updated:

এখনও পর্যন্ত ভারতে সবচেয়ে বড় আইপিওগুলির তালিকা এখানে দেওয়া হল।

impactshort
ইমপ্যাক্ট শর্টসলেটেস্ট খবরের জন্য
advertisement
#নয়াদিল্লি: ৪ মে সাধারণ বিনিয়োগকারীদের জন্য খোলা হবে এলআইসি-র আইপিও। আবেদন করা যাবে ৯ মে পর্যন্ত। যদিও সরকার ইস্যুর আকার ৫ শতাংশ থেকে কমিয়ে ৩.৫ শতাংশ করেছে। তারপরেও এলআইসি-র আইপিও-ই ভারতের ইতিহাসে সবচেয়ে বড় আইপিও হতে চলেছে। এই আইপিও-র মাধ্যমে কেন্দ্র মোট ২২.১৩ কোটি শেয়ার বিক্রি করবে। এ থেকে ২০ হাজার ৫৫৭ কোটি টাকা তোলার লক্ষ্যমাত্রা নেওয়া হয়েছে। এখনও পর্যন্ত ভারতে সবচেয়ে বড় আইপিওগুলির তালিকা এখানে দেওয়া হল।
প্রতীকী ছবি৷
প্রতীকী ছবি৷
advertisement

প্রথম: রয়টার্সের একটি প্রতিবেদন অনুসারে, তালিকাভুক্ত স্টকগুলির মধ্যে এখনও পর্যন্ত সবচেয়ে বড় আইপিও হয়েছে পেটিএম-এর(ওয়ান ৯৭ কমিউনিকেশন লিমিটেড)। এর আইপিও-র আকার ছিল ২.৪৬ বিলিয়ন ডলার। ইস্যু মূল্য ২১৫০ টাকা, প্রথম দিনেই ১৫৬০.৮০-তে বন্ধ হয়েছে। কমেছে ২৭.৪ শতাংশ।

দ্বিতীয়: কোল ইন্ডিয়া লিমিটেড আইপিওর মাধ্যমে ২.০৫ বিলিয়ন ডলার সংগ্রহ করেছে। স্টকটি ৪ নভেম্বর, ২০১০-এ তালিকাভুক্ত হয় এবং একই দিনে ৩৯.৮ শতাংশ বৃদ্ধির সঙ্গে ৩৪২.৫৫ টাকায় বন্ধ হয়েছিল। এর ইস্যু মূল্য ছিল ২৪৫ টাকা। এটি বিনিয়োগকারীদের মালামাল করে দিয়েছে।

advertisement

তৃতীয়: এলআইসি-এর আইপিও চালু হওয়া পর্যন্ত দেশের তৃতীয় বৃহত্তম আইপিও হল ভারতের জেনারেল ইন্স্যুরেন্স কর্পোরেশনের (জেনা) আইপিও। এটি বাজার থেকে ১.৫২ বিলিয়ন ডলার সংগ্রহ করেছে। এই স্টকটি ২৫ অক্টোবর ২০১৭-তে তালিকাভুক্ত হয় এবং তালিকাভুক্তির দিনেই, ৫২.১ শতাংশ ৪৩৭.১৫ টাকায় বন্ধ হয়। এর ইস্যু মূল্য ছিল ৯১২ টাকা।

আরও পড়ুন: গ্রে মার্কেটে এলআইসি-র আইপিও-র দাম বাড়ছে, বুঝে নিন, বিনিয়োগ করবেন না কি এড়িয়ে যাবেন!

advertisement

চতুর্থ: দেশের চতুর্থ বৃহত্তম আইপিও হয়েছে এসবিআই কার্ডস এবং পেমেন্ট সার্ভিসেস লিমিটেডের স্টক। ২০২০-র ১৬ মার্চ এটা স্টক মার্কেটে তালিকাভুক্ত হয়। কোম্পানি বাজার থেকে প্রায় ১.৩৯ বিলিয়ন ডলার সংগ্রহ করেছে। প্রথম দিন খোলার পর স্টকটি ৯.৭ শতাংশ কমে ৬৮১.৪-এ বন্ধ হয়।

পঞ্চম: রিলায়েন্স পাওয়ার লিমিটেড এখনও পর্যন্ত ভারতের ইতিহাসে পঞ্চম বৃহত্তম আইপিও পেয়েছে। এই আইপিওর মাধ্যমে কোম্পানিটি বাজার থেকে ১.৩৬ বিলিয়ন ডলার সংগ্রহ করেছে। এর ইস্যু মূল্য ছিল ৪৫০ টাকা। এর স্টক ২৩২.৬৯ টাকায় বন্ধ হয়। ২০০৮ সালের ১১ ফেব্রুয়ারি, তালিকাভুক্তির দিনে এর দর কমে ৪৮.৩ শতাংশ।

advertisement

ষষ্ঠ: এখন পর্যন্ত ৬ নম্বরের সবচেয়ে বড় আইপিও নিউ ইন্ডিয়া অ্যাসুরেন্স কোম্পানি লিমিটেড। এই কোম্পানিটি আইপিওর মাধ্যমে বাজার থেকে ১.২৯ বিলিয়ন ডলার সংগ্রহ করেছে। এর ইস্যু মূল্য ছিল ৮০০ টাকা। ২০১৭ সালের ১৩ নভেম্বর তালিকাভুক্তির দিনে স্টকটি ৫৪.৬ শতাংশ কমে ৩৬৩.৫৫ টাকায় বন্ধ হয়েছিল।

আরও পড়ুন: মাত্র ৫ হাজার টাকাতেই মালামাল! দুর্দান্ত ১৫টি আইডিয়া নিয়ে শুরু করুন নিজের ব্যবসা

advertisement

সপ্তম: ২০২১ সালের ২৩ জানুয়ারি বাজারে আসে জোম্যাটোর আইপিও। এরা বাজার থেকে ১.২৬ বিলিয়ন ডলার সংগ্রহ করেছে। বিনিয়োগকারীরা শেয়ার প্রতি ৭৬ টাকায় আইপিও কিনেছিলেন। তালিকাভুক্তির দিনে ৬৫.৮ শতাংশ বেড়ে ১২৬ টাকায় বন্ধ হয়। এটা এখনও পর্যন্ত সপ্তম বৃহত্তম আইপিও।

অষ্টম: ১.২৪ বিলিয়ন ডলার সংগ্রহের উদ্দেশ্যে বাজারে আইপিও এনেছিল ডিএলএফ লিমিটেড। প্রতি শেয়ার ৫২৫ টাকায় বিক্রি হয়েছিল। ২০০৭-এর ৫ জুলাই তালিকাভুক্তির প্রথম দিনই স্টকটি ৮.৫ শতাংশ বেড়ে ৫৬৯.৮ টাকায় বন্ধ হয়। এটা ভারতের ইতিহাসে অষ্টম বৃহত্তম আইপিও।

নবম: এইচডিএফসি স্ট্যান্ডার্ড লাইফ ইনস্যুরেন্স, এখন এইচডিএফসি লাইফ ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি লিমিটেড নামে পরিচিত, ২০১৭ সালের ১৭ নভেম্বর এর আইপিও তালিকাভুক্ত হয়। আইপিওর মাধ্যমে কোম্পানিটি বাজার থেকে ১.১৭ বিলিয়ন ডলার সংগ্রহ করেছে। শেয়ার প্রতি ২৯০ টাকায় আইপিও বরাদ্দ করেছিল। তালিকাভুক্তির দিনে এটির স্টক ১৮.৮ শতাংশ বেড়ে ৩৪৪.৬ টাকায় বন্ধ হয়। এটি এখন পর্যন্ত দেশের নবম বৃহত্তম আইপিও।

সেরা ভিডিও

আরও দেখুন
পুরীর রথ এবার রঘুনাথপুরে, থিমে মন কাড়ছে আপার বেনিয়াসোলের দুর্গাপুজো মণ্ডপ
আরও দেখুন

দশম: এসবিআই লাইফ ইনস্যুরেন্স কোম্পানি লিমিটেড ৩ অক্টোবর ২০১৭-তে আইপিও বাজারে তালিকাভুক্ত হয়। ১.১৩ বিলিয়ন ডলার সংগ্রহের লক্ষ্যমাত্রা ছিল। এর আইপিও-র ইস্যু মূল্য ছিল ৭০০ টাকা। প্রথম দিনে এই স্টক ৭০৭.৫৫ টাকায় ক্লোজ হয়। প্রথম দিনেই প্রায় ১.১ শতাংশ রিটার্ন দিয়েছিল। এটি এখনও পর্যন্ত দেশের দশম বৃহত্তম আইপিও।

বাংলা খবর/ খবর/ব্যবসা-বাণিজ্য/
IPO: চোখ বুলিয়ে নিন এখনও পর্যন্ত ভারতের শীর্ষ ১০ আইপিও-র তালিকায়, এক নম্বরে কে বলুন তো?
Open in App
হোম
খবর
ফটো
লোকাল