২০২৩-২৪ সালের কেন্দ্রীয় বাজেটে একলব্য বিদ্যালয়ের উপর জোর দেওয়া হচ্ছে। সারা দেশে প্রায় ৩.৫ লক্ষ উপজাতি ভুক্ত পড়ুয়ার জন্য ৭৪০টি একলব্য মডেল আবাসিক স্কুলের দিকে নজর দেওয়া হবে। এক্ষেত্রে আগামী বছর ৩৮,০০০ শিক্ষক এবং সহায়ক কর্মী নিয়োগ করা হবে।
আরও পড়ুন: সিগারেটের দাম আরও বাড়বে? এক ধাক্কায় ১৬ শতাংশ সেস চাপালেন নির্মলা
advertisement
পাশাপাশি শিশু ও কিশোর সম্প্রদায়ের জন্য একটি জাতীয় ডিজিটাল গ্রন্থাগার স্থাপন করার কথা ভাবা হচ্ছে। এই গ্রন্থাগারে নানা আঞ্চলিক ভাষা, নানা ধরনের বই থাকবে, নানা বয়সের পড়ুয়ার জন্য। এতে ভৌগলিক অবস্থানগত দূরত্ব ঘুচে যাবে। রাজ্যগুলিকেও উৎসাহিত করা হবে পঞ্চায়েত এবং ওয়ার্ড স্তরে পরিকাঠামো তৈরি করার, যাতে সমস্ত পড়ুয়া এই ‘ন্যাশনাল ডিজিটাল লাইব্রেরি’ ব্যবহার করতে পারে।
এই উদ্যোগে ন্যাশনাল চাইল্ড ট্রাস্ট, চিলড্রেন বুক ট্রাস্ট ও অন্য উৎস থেকে নানা ধরনের পাঠ্যক্রমের বহির্ভূত বইয়ের সম্ভার গড়ে তোলার চেষ্টা করতে হবে। স্বেচ্ছাসেবী সংগঠনের সহায়তাও নেওয়া হবে বলে জানিয়েছেন অর্থমন্ত্রী।
আরও পড়ুন: একলাফে কমছে দাম স্মার্টফোন, টিভির! বাজেটে বড় চমক নির্মলার
ডিজিটাল শিক্ষায় আগামী দিনে জোর দেওয়া হবে। শিক্ষক শিক্ষণ কর্মসূচির উপরও জোর দেওয়া হবে। জেলায় জেলায় শিক্ষক শিক্ষণ প্রতিষ্ঠানগুলিকে ‘ইনস্টিটিউট অফ এক্সেলেন্স’-এ উন্নীত করা হবে। সেক্ষেত্রেও আঞ্চলিক ভাষাগুলির উপর জোর দেওয়া হবে।
কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী এদিনের বাজেট ভাষণে ১৫৭টি নার্সিং কলেজ চালু করার কথাও ঘোষণা করেছেন। তিনি জানান, এই নার্সিং কলেজগুলি দেশের বিভিন্ন এলাকায় নতুন করে গড়ে তোলা হবে।