TRENDING:

50/30/20 Rule: টাকার জন্য সংসার টানতে নাভিশ্বাস? ৫০/৩০/২০-র নিয়ম মেনে চললেই মুশকিল আসান!

Last Updated:

50/30/20 Rule: বিশেষজ্ঞরা বলেন যে, সংসারের বাজেট করার একটা নিয়ম রয়েছে। আর সেটা হল ৫০/৩০/২০।

impactshort
ইমপ্যাক্ট শর্টসলেটেস্ট খবরের জন্য
advertisement
#নয়াদিল্লি: সুন্দর ভাবে সংসার চালানো একটা চ্যালেঞ্জই বটে। বিশেষ করে বর্তমান পরিস্থিতিতে। আসলে আয়ের সঙ্গে তাল মিলিয়ে সঠিক জায়গায় সঠিক ভাবে খরচ করতে পারাটাও একটা বড় ব্যাপার। এটা অনেকেই বুঝে উঠতে পারেন না কোথায় কত পরিমাণ খরচ করবেন। প্রথমেই একটা বাজেট করে নিতে হবে। কিন্তু সেটা করার উপায় কী। বাজেট করার তেমন কোনও শক্তপোক্ত নিয়মকানুন নেই।
মুশকিল আসান
মুশকিল আসান
advertisement

তবে বিশেষজ্ঞরা বলেন যে, সংসারের বাজেট করার একটা নিয়ম রয়েছে। আর সেটা হল ৫০/৩০/২০। কী ভাবে এই নিয়ম মানতে হবে, আর এর কী কী সীমাবদ্ধতা, সেটাই আলোচনা করে নেওয়া যাক এই প্রতিবেদনে।

৫০/৩০/২০-র নিয়মটা আসলে কী?

এটা আসলে নিজের বাজেট তৈরি করার সহজ উপায়। কর কাটানোর পরে আয়ের যে পরিমাণটা হাতে থাকে, সেটাই ব্যয়ের কয়েকটি ক্যাটাগরিতে বন্টন করে নিতে হবে।

advertisement

আরও পড়ুন: 'একবার ঠকেছি, আর নয়', অভিষেকের উদ্দেশ্যে দিলীপের বার্তা, 'অনেক দেরি হয়ে গেছে'!

৫০/৩০/২০-র ৫০ শতাংশ হল জরুরি প্রয়োজন:

সংসারের বিভিন্ন জরুরি প্রয়োজনের কথা মাথায় রাখতে হবে। এই খাতে এমন সব প্রয়োজনীয় জিনিস রাখতে হবে, যা ছাড়া থাকা প্রায় অসম্ভব। এর জন্য রাখতে হবে হাতে থাকা ৫০ ভাগ অংশ। এর মধ্যে পড়বে-

advertisement

ভাড়া

মুদিখানা বা গ্রসারির খরচ

ইলেকট্রিসিটি, জল এবং নিকাশি ব্যবস্থা সংক্রান্ত খরচ

৫০/৩০/২০-র ৩০ শতাংশ হল ইচ্ছে:

যেটা চাওয়া হচ্ছে, অথচ সেটা ছাড়াও বেঁচে থাকা যাবে, এমন সব খরচের জন্য রাখা উচিত ৩০ শতাংশ। এর আওতায় রয়েছে:

নিজেদের শখ-সৌখিনতা

ছুটিছাটায় বেড়াতে যাওয়া

বাইরে খেতে যাওয়া

নেটফ্লিক্সের মতো ডিজিটাল এবং স্ট্রিমিং পরিষেবা

advertisement

আরও পড়ুন: কেন নিজের ঘরে ডেকেছিলেন মমতা, 'সেটিং'য়ের বিস্ফোরক অভিযোগ শুভেন্দু অধিকারীর

৫০/৩০/২০-র ২০ শতাংশ হল আর্থিক লক্ষ্য:

অবসরকালীন জীবনের জন্য, বাড়ির জন্য ইত্যাদি নানা কারণে জমানো অর্থ বা সব ধরনের সেভিংস, ঋণ পরিশোধ প্রভৃতির জন্য রাখতে হবে হাতে থাকা আয়ের ২০ শতাংশ পরিমাণ।

কী ভাবে এই নিয়ম কাজে লাগাতে হবে?

advertisement

মাসিক আয় হিসেব করতে হবে:

প্রতি মাসে কত টাকা আয় হিসেবে অ্যাকাউন্টে আসছে, সেটা যোগ করতে হবে। এ-বার কাজের জায়গায় অবসরকালীন পরিকল্পনা, কত টাকা কাটা হচ্ছে সেই সব হিসেব করে হাতে যে পরিমাণ টাকা আসছে, সেটার উপর হিসেব করতে হবে। এ-বার নির্ধারিত কর পরিশোধ করলে সেই অনুযায়ী মাসিক আয় হিসেব করে নিতে হবে।

প্রতি ক্যাটাগরির ক্ষেত্রে খরচ নির্ণয় করতে হবে:

হাতে থাকা অর্থকে ০.৫০ (প্রয়োজনের জন্য), ০.৩০ (শখ বা চাহিদার জন্য) এবং ০.২০ (আর্থিক লক্ষ্যের জন্য) দিয়ে গুণ করতে হবে। এ-ভাবে প্রতি ক্যাটাগরিতে কত খরচ করা উচিত, সেই হিসেবটা বেরিয়ে আসবে।

এ-ভাবেই নিজের বাজেট পরিকল্পনা করতে হবে:

নিজের মাসিক খরচকেও এই তিন ভাগে ভাগাভাগি করে নিতে হবে। আর এটাও দেখতে হবে যে, মাসের আর্থিক লক্ষ্য অনুযায়ী খরচ হচ্ছে কি না। আর যদি তার থেকেও কম খরচ করা যায়, তা-হলে তো কথাই নেই।

প্রয়োজন অনুযায়ী পরিবর্তন:

সেরা ভিডিও

আরও দেখুন
লালগোলাতে রাজরাজেশ্বরী রূপে পূজিতা হন মা কালী! দেওয়া হয় ইলিশের ভোগ
আরও দেখুন

প্রতি মাসের খরচের উপর নজর রাখতে হবে। কোনও পরিবর্তন আনতে চাইলে তা প্রয়োজন বুঝে করতে হবে।

বাংলা খবর/ খবর/ব্যবসা-বাণিজ্য/
50/30/20 Rule: টাকার জন্য সংসার টানতে নাভিশ্বাস? ৫০/৩০/২০-র নিয়ম মেনে চললেই মুশকিল আসান!
Open in App
হোম
খবর
ফটো
লোকাল