আরও পড়ুন: অবসরের পরেও থাকবে না আর্থিক দুশ্চিন্তা, কাজে আসবে সিস্টেমেটিক ইনভেস্টমেন্ট প্ল্যান!
আর্থিক স্থিতির মূল্যায়ন
কোটিপতি হওয়ার জন্য কম বয়স থেকেই বিনিয়োগ শুরু করা দরকার। বিনিয়োগ শুরু করার আগে, সবার প্রথমেই নিজের আয়, নিজের খরচ এবং ভবিষ্যতের লক্ষ্য নির্ধারণ করতে হবে। কোথাও বিনিয়োগ শুরু করার আগে নিজের আয় এবং ব্যয় সম্পর্কে স্পষ্ট ধারণা থাকা উচিত। কারণ সেই ধারণা না থাকলে মাঝ পথেই আটকে যেতে পারে যে কোনও বিনিয়োগ। প্রতি মাসে নিজের আয় কত এবং প্রতি মাসে নিজের ব্যয় কত তার সঠিক হিসাব থাকলে কত টাকা বিনিয়োগ করা যাবে, সেটি সহজেই নির্ধারণ করা যায়। এর ফলে কোটিপতি হওয়ার জন্য সবথেকে দরকারি হল নিজের আর্থিক স্থিতির মূল্যায়ন করা।
advertisement
আরও পড়ুন: অবসরের পর পাওয়া যাবে প্রায় ৩ কোটি টাকা; শুধু করতে হবে এই সহজ কাজ!
আয় বাড়িয়ে ব্যয় কমাতে হবে
কোটিপতি হওয়ার জন্য সবথেকে গুরুত্বপূর্ণ হল আয় বাড়িয়ে ব্যয় কমানোর ওপর ফোকাস করা। আয় বাড়িয়ে ব্যয় কমাতে পারলে বেশি টাকা সঞ্চয় করা যাবে। এর ফলে বেশি টাকা বিনিয়োগ করা সম্ভব হবে। বেশি টাকা বিনিয়োগ করলে বেশি টাকা রিটার্ন পাওয়া যাবে।
কম বয়সেই বিনিয়োগ শুরু করতে হবে
কোটিপতি হওয়ার জন্য কম বয়সেই বিনিয়োগ শুরু করতে হবে। যত তাড়াতাড়ি বিনিয়োগ শুরু করা যাবে তত তাড়াতাড়ি নিজের লক্ষ্যে পৌঁছানো সম্ভব হবে। যদি কেউ প্রতি মাসে প্রায় ২০,০০০ টাকা করে বিনিয়োগ করা শুরু করে এবং সেই বিনিয়োগে কম করে প্রায় ১২ শতাংশ হারে সুদ পেলেও ১ কোটি টাকা জমতে সময় লাগবে প্রায় ১৪ বছর। সুতরাং যত কম বয়সে এই বিনিয়োগ শুরু করা যাবে তত তাড়াতাড়ি সে কোটিপতি হতে পারবে।
আরও পড়ুন: পঞ্জিকা ২৮ ডিসেম্বর: দেখে নিন নক্ষত্রযোগ, শুভ মুহূর্ত, রাহুকাল এবং দিনের অন্য লগ্ন!
লোন থেকে বাঁচতে হবে
কোটিপতি হওয়ার জন্য বিশেষভাবে নজর দিতে হবে বিভিন্ন লোনের ওপর। এক্ষেত্রে লোনের সুদের থেকে বাঁচতে হবে। বিভিন্ন ধরনের লোণ নিলে তার সুদ দিতে দিতেই সঞ্চয়ের টাকা শেষ হয়ে যেতে পারে। এর ফলে বিনিয়োগে ব্যাঘাত ঘটতে পারে।