‘জয়িতার কথা’ মানে এক সময় শুধু পরিবেশ রক্ষার লড়াই ও সচেতনতা। কিন্তু বর্তমানে জয়িতার কথা মানে বহু মানুষের হাতে কাজ মানুষের সামনে নতুন কিছু তুলে ধরার উদ্যোগ। বর্তমানে পরিবেশ সচেতনতা লড়াইয়ের পাশাপাশি পরিবারে রুটি-রুজির যোগান দেন তিনিই। হারিয়ে যেতে বসা শিল্প বা মহিলাদের উদ্যোগকে আরও মানুষের সামনে পৌঁছে দেওয়ার লক্ষ্য।
advertisement
আরও পড়ুন: স্বাদে লাজবাব, পুষ্টিগুণে ঠাসা! বাড়িতে বানিয়ে বাজারে বিক্রি করলেই…! আয়ের নয়া দিশা দেখাচ্ছে COFAM
জয়িতা হাওড়া জেলার গ্রামের মানুষের বিশেষ করে মহিলাদের তুলে ধরার একটা মাধ্যম বটে। মানুষকে সচেতন এবং উদ্যোগী মহিলাদের হাতে কাজ দেওয়াই তার মূল্য লক্ষ্য। সেই সঙ্গে নিজের প্রতিষ্ঠানকে জনপ্রিয় করে তুলেছেন, কুলগাছিয়া স্টেশনের কাছেই কুলগাছিয়া লাইবেরি সংলগ্ন বুটিক। এই পুজোর সময় আরও বেশি জিনিসের চাহিদা।
আপনার শহরের হাসপাতাল এবং চিকিৎসকদের নামের তালিকা পেতে এখানে Click করুন
এ প্রসঙ্গে জয়িতা কুন্ডু জানান, পরিবেশ রক্ষা মানুষকে সচেতন করার লক্ষ্য নিয়ে এগিয়ে চলা। বর্তমান সময়ে পরিবেশ দূষণকারী জিনিস মানুষ অতিমাত্রায় ব্যবহার করছে। সেই দিক থেকে সচেতন এবং মানুষের কাছে পরিবেশবান্ধব পৌঁছে দেওয়ার লক্ষ্যে বিভিন্ন মানুষের সঙ্গে বিভিন্ন মানুষের সঙ্গে যোগাযোগ স্থাপন। পরিবেশবান্ধব জিনিস উৎপাদক এবং ক্রেতার সঙ্গে সামঞ্জস্য তৈরি করা বা যোগসূত্র তৈরি করাই মূল লক্ষ্য। এর সঙ্গে নিজের তৈরি কিছু জিনিস মানুষের কাছে পৌঁছে দেওয়া এবং পোশাক সহ বিভিন্ন সামগ্রী বাংলার বিভিন্ন প্রান্ত থেকে সংগ্রহ করে কিছু মানুষের চাহিদা মেটান। অল্প দিনে গ্রাম অঞ্চলের মানুষের কাছে পোশাক গয়না এবং ঘর সাজানোর জিনিস বেশ নজর কাড়ে। মানুষের দারুণ আগ্রহ রয়েছে। তাতেই আরও আশার আলো।