এবার এই পরীক্ষামূলক পদ্ধতি সফল হলেই প্রয়োজনের প্রায় ২৫ শতাংশ বীজ এই রাজ্যে তৈরি হবে, আশাবাদী কৃষি দফতরের আধিকারিকরা। বাঁকুড়ার রাইপুর ব্লকের সিমলি সহ বিষ্ণুপুর, জয়পুর, গঙ্গাজলঘাটি ও পাত্রসায়র ব্লক এলাকার কৃষকদের নিয়ে বিশেষ হাইটেক আলু বীজের চাষ করা হয়েছে। যাতে বাইরের রাজ্য থেকে আলুর বীজ কিনতে না হয়,তার দিকে তাকিয়েই বাঁকুড়া সহ আরও১৪ টি জেলায় উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।
advertisement
আরও পড়ুন: কেন সোনার দাম বাড়ছে? সাত সপ্তাহে ৯,৫০০ টাকা দাম বাড়ার পিছনে মূল কারণগুলি কী কী?
বৃহস্পতিবার সিমলির এগ্রো ফার্মার্স প্রডিউসার কোম্পানির ফার্ম পরিদর্শন করলেন রিসার্চ এবং এক্সটেনশন উইং এর আধিকারিকগন।
এই পরিদর্শন দলে উপস্থিত ছিলেন ডক্টর চন্দন কুমার ভূঁইয়া, (জয়েন্ট ডিরেক্টর মাইকোলজিস্ট ও প্যাথলজিস্ট, বাঁকুড়া), সুশান্ত মাইতি (ডিডিএ, ডব্লিউবিপি, বাঁকুড়া), তথাগত নাথ (রাইপুর ব্লক কৃষি আধিকারিক), বিধানচন্দ্র সাহানা (ADA, সিড সার্টিফিকেসন, বাঁকুড়া), অভিষেক মান্না, এসিস্ট্যান্ট বোটানিস্ট।
রাজ্যজুড়ে ১৪টি প্রজাতির আলু বীজের পরীক্ষামূলক উৎপাদন হচ্ছে। বাঁকুড়ায় সাত রকমের আলুর চাষ হচ্ছে। মাছি সহ অন্যান্য ক্ষতিকর কীটপতঙ্গ যাতে বীজের ক্ষতি করতে না পারে তার জন্য বিভিন্ন পদ্ধতি ও অবলম্বন করা হচ্ছে। ভাইরাস ফ্রি বীজের চাষ করা সম্ভব হলে রোগ পোকায় আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কাও কম হবে।
নীলাঞ্জন ব্যানার্জী