ওই আধিকারিকরা জানিয়েছেন, আপাতত অত্যাবশ্যকীয় খাদ্যদ্রব্যের উপরে জিএসটি ধার্য করা হয় না। দৈনন্দিন ব্যবহার করা হয়, এমন জিনিসপত্রের উপরে পাঁচ শতাংশ হারে জিএসটি চাপানো হয়। নির্দিষ্ট কয়েকটি পণ্যের উপরে জিএসটি চাপানো হয় ১২ শতাংশ হারে। বৈদ্যুতিন জিনিসপত্র এবং পরিষেবা ক্ষেত্রে ১৮ শতাংশ হারে জিএসটি চাপানো হয়। আর লাক্সারি বা বিলাসবহুল পণ্যের ক্ষেত্রে জিএসটির হার হল ২৮ শতাংশ।
advertisement
আরও পড়ুন: ‘চুরি করা হার বাড়ি নিয়ে যেতেই ‘গা ছমছম’ করছিল’, সোনার হার ফিরিয়ে সরি বলল চোর! কোথায়?
বর্তমানে যে জিএসটি কাঠামো চালু আছে, তা ২০১৭ সালের ১ জুলাই থেকে চালু হয়েছে। সবথেকে বেশি টাকা আসে ১৮ শতাংশের স্ল্যাব থেকে (৬৫ শতাংশ টাকা)। ১১ শতাংশ টাকা আসে বিলাসবহুল সামগ্রী থেকে। ১২ শতাংশ এবং পাঁচ শতাংশের স্ল্যাব থেকে যথাক্রমে পাঁচ শতাংশ এবং সাত শতাংশ টাকা আসে। সংশ্লিষ্ট মহলের আশা, নয়া জিএসটি কাঠামোয় জিনিসপত্র কেনার প্রবণতা বাড়বে। ফলে জিএসটির হার পরিবর্তনের যে লোকসানের আশঙ্কা আছে, সেটা পুষিয়ে যাবে।
আরও পড়ুন: তখন মাঝরাত, কলকাতা মেট্রোর গভীর সুড়ঙ্গে কার দেহ মিলল! যা ঘটল, চমকে উঠল লালবাজারও
ইতিমধ্যে নয়া কাঠামোয় জিএসটি কাউন্সিলের অনুমোদন পড়ে গিয়েছে। সূত্র উদ্ধৃত করে ওই সংবাদসংস্থার প্রতিবেদনে জানানো হয়েছে, আপাতত ১২ শতাংশ স্ল্যাবের আওতায় থাকা ৯৯ শতাংশ পণ্যের ক্ষেত্রে জিএসটির হার হয়ে যাবে পাঁচ শতাংশ। এখন যে সব পণ্যের উপরে ২৮ শতাংশ হারে জিএসটি চাপানো হয়, তার ৯০ শতাংশই চলে যাবে ১৮ শতাংশের স্ল্যাবে।