ভারতের প্রায় সকল ব্যাঙ্কেই পাওয়া যায় গোল্ড লোন। এর মধ্যে রয়েছে ICICI Bank, HDFC Bank, SBI, Punjab National Bank ইত্যাদি। এছাড়াও এনবিএফসির বিভিন্ন সংস্থা রয়েছে যারা গোল্ড লোন দিয়ে থাকে বিভিন্ন ধরনের অফারে। এর মধ্যে রয়েছে Muthoot FinCorp, Mannapuram Finance, Rupeek ইত্যাদির মতো সংস্থা।
আরও পড়ুন: দেড় বছর পর ৫৫,০০০ টাকা পেরিয়ে গেল সোনার দাম, রুপোর দামেও বড় চমক !
advertisement
গোল্ড লোন পাওয়ার উপায় -
গোল্ড লোন পাওয়ার জন্য কয়েকটি সহজ পদ্ধতি অবলম্বন করতে হয়। নিজেদের কাছে সোনা থাকলেই তার বদলে সহজেই পাওয়া যায় গোল্ড লোন। নিজেদের কত টাকা প্রয়োজন সেই অনুযায়ী গোল্ড লোনের জন্য আবেদন করা যেতে পারে। এর জন্য প্রথমে দেখে নেওয়া যেতে পারে অনলাইন গোল্ড লোন এলিজিবিটি ক্যালকুলেটর। গোল্ড লোনের ক্ষেত্রে সুদের হার বেশ আকর্ষণীয় হয়। গ্রাহকদের প্রয়োজনীয় টাকা এবং সময় অনুযায়ী নির্ধারিত হয় গোল্ড লোনের সুদের পরিমাণ। গ্রাহকদের বাজেট অনুযায়ী বিভিন্ন ধরনের অফার দেওয়া হয় গোল্ড লোনের ক্ষেত্রে।
গোল্ড লোনের ক্ষেত্রে ব্যাঙ্কের সুদের হার -
ফেডারেল ব্যাঙ্ক - ৬.৯৯ %
পঞ্জাব অ্যান্ড সিন্ধ ব্যাঙ্ক - ৭.০০ %
স্টেট ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়া - ৭.০০ %
পঞ্জাব ন্যাশনাল ব্যাঙ্ক - ৭.২৫ %
কানাড়া ব্যাঙ্ক - ৭.৩৫ %
ইন্ডিয়ান ব্যাঙ্ক - ৮.০০ %
ব্যাঙ্ক অফ বরোদা - ৯.০০ %
কারুর বৈশ্য ব্যাঙ্ক - ৯.৫০ %
বাজাজ ফিনকর্প - ১১.০০ %
মুথুট ফিনান্স - ১১.৯০ %
আরও পড়ুন: দারুণ স্টাইল ও দুর্দান্ত ফিচারে পরিপূর্ণ স্পোর্টস বাইকেই স্বপ্নপূরণ! লঞ্চ হচ্ছে সেই দারুণ মডেল
বর্তমানে গোল্ড লোন একটি খুবই সহজ এবং সুরক্ষিত অপশন। গ্রাহকদের প্রয়োজনের সময় কোনও ঝামেলা ছাড়া সহজেই পাওয়া যায় বিভিন্ন ধরনের গোল্ড লোন। এক্ষেত্রে গ্রাহকদের সোনা খুবই সুরক্ষিত ভাবে রাখা হয়, যার দায়িত্ব সেই সকল সংস্থার যারা গোল্ড লোন দিয়েছে। গোল্ড লোনের জন্য অফলাইনে অথবা অনলাইনে আবেদন করা যায়। গোল্ড লোনের জন্য এই দুটি পদ্ধতি খুবই সহজ এবং সরল। দুটি ক্ষেত্রেই কেওয়াইসি-র (KYC) মাধ্যমে খুব সহজেই পাওয়া যায় গোল্ড লোণ। বাড়িতে বসেই অনলাইনে গোল্ড লোনের আবেদন করা যায়। গোল্ড লোনের ক্ষেত্রে লোনের টাকা জমা দেওয়ার শর্ত খুবই সহজ হয়। এক্ষেত্রে সহজ ইএমআই (EMI) পদ্ধতির মাধ্যমে লোনের টাকা জমা দেওয়া যায়। নিজেদের প্রয়োজন অনুযায়ী সময় বেছে নেওয়া যায়।