আরও পড়ুন: আধার কার্ডের সাহায্যে আবেদন করে কী ভাবে সঙ্গে সঙ্গে প্যান কার্ড পাওয়া যায়?
বিনিয়োগের লক্ষ্য নির্ধারণ
যে কোনও বিনিয়োগের জন্য সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হল লক্ষ্য স্থির করা। কী কারণে বিনিয়োগ করা হচ্ছে এবং মেয়াদ শেষে লগ্নিকারী কত বিনিয়োগ চাইছেন? মিউচুয়াল ফান্ডে লগ্নি শুরু করার অব্যশই সিদ্ধান্ত নেওয়া উচিত বিনিয়োগকারী কত দিনের জন্য লগ্নি করতে চান, মাসিক কত টাকা করে জমা দিতে পারবেন এবং ম্যাচিউরিটির পর কত রিটার্ন চান।
advertisement
আরও পড়ুন: মিউচুয়াল ফান্ডে বিনিয়োগেও কোটি টাকা আয় করা যায়, জেনে নিন ৫ বড় সুবিধা!
KYC তথ্য প্রদান
SIP-এর মাধ্যমে মিউচুয়াল ফান্ডে বিনিয়োগ করার জন্য KYC তথ্য প্রদান করা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। লগ্নি শুরু করার আগে বিনিয়োগকারীকে একটি KYC ফর্মে নিজের নাম, জন্মের তারিখ, ঠিকানা এবং মোবাইল নম্বর সহ সমস্ত তথ্য যথাযথভাবে পূরণ করে প্যান কার্ড এবং ঠিকানার প্রমাণ সহ একটি সফট কপি পাঠাতে হবে। বিনিয়োগকারী চাইলে মিউচুয়াল ফান্ড হাউজের অনলাইন ট্রেডিং প্ল্যাটফর্ম, মোবাইল ট্রেডিং অ্যাপ ব্যবহার করে বা CAMS KRA (KYC রেজিস্ট্রেশন এজেন্সি)-এর মাধ্যমে অনলাইনে KYC ফর্ম পূরণ করতে পারেন।
মিউচুয়াল ফান্ড বাছাইই
বিনিয়োগকারীর সামর্থ্য এবং প্রয়োজনীয়তা অনুযায়ী রিটার্ন এবং রিস্ক বিচার করে সঠিক তহবিলটি বেছে নিতে হবে। মিউচুয়াল ফান্ড বেছে নেওয়ার আগে অবশ্যই লক্ষ্য রাখতে হবে লগ্নিকারি দীর্ঘ মেয়াদের জন্য বিনিয়োগ করতে চান না মাসিক অতিরিক্ত আয়ে আগ্রহী।
আরও পড়ুন: ভুলে যান চাকরির কথা বাম্পার ব্যবসায় ব্যাপক লাভ! হয়ে যেতে পারেন মালামালও?
SIP বেছে নেওয়া
মিউচুয়াল ফান্ড বেছে নেওয়ার পর লগ্নিকারিকে এসআইপি সম্পর্কিত কয়েকটি তথ্য প্রদান করতে হবে যেমন বিনিয়োগকারী সাপ্তাহিক, দ্বৈমাসিক বা মাসিক কিস্তিতে টাকা জমা দেবেন এবং প্রতি মাসে কত তারিখে সমস্ত অর্থ প্রদান করবেন ইত্যাদি।
অনলাইনে বিনিয়োগ
সমস্ত তথ্য প্রদান করার পর সংশ্লিষ্ট ফান্ডের ওয়েবসাইটে গিয়ে ‘Register Now’ বা ‘New Investor’ অপশন বেছে নিতে হবে। এই ক্ষেত্রেও কিছু তথ্য প্রদান করতে বলা হবে। সমস্ত প্রক্রিয়া শেষে বিনিয়োগকারী অনলাইনে লগ্নি শুরু করতে পারবেন।