২০০৪ সাল থেকে এই ব্যবসার সঙ্গে জড়িত তিনি।তিনি। এমনকি পশ্চিমবঙ্গ সরকারের অধীনে নেদারল্যান্ডের অ্যামস্টার্ডামে গিয়ে ফুল চাষিদের সঙ্গে আলাপ করে এই ফুলের দুনিয়ার সঙ্গে পরিচিতি ঘটে তার। তারপরেই আর পেছনে তাকাতে হয়নি উৎপলবাবুকে। এখন উত্তরবঙ্গের সেই ফুল ভারতের বিভিন্ন রাজ্যে পাড়ি দিচ্ছে। উৎপল বাবু কথায়, ফুল চাষিরা যাতে সোজাসোজি ফুল ব্যবসায়ীদের কাছে ফুল বিক্রি করে তাদের আয় করতে পারে সেই ব্যবস্থায় করছেন তিনি।
advertisement
আরও পড়ুন: LIC-র সুপারহিট স্কিম! ৭৫৭২ টাকা করে বিনিয়োগ করুন, ম্যাচিউরিটিতে পেয়ে যাবেন ৫৪ লক্ষ টাকা
দীর্ঘদিন থেকে পলি হাউসে ফুল চাষ করছেন উৎপলবাবু। তিনি বিভিন্ন ধরনের ফুল চাষ করে থাকেন এর মধ্যে মূলত রয়েছে “জারবেরা” মূলত দেড় বিঘা জমির উপর পলি হাউস তৈরি করে তিনি শিলিগুড়ি এবং উত্তরবঙ্গের ফুল ব্যবসায়ীদের চাহিদা পূরণ করছেন।
এছাড়াও তিনি এলাকার মানুষের রোজগারের ব্যবস্থা করেছেন। তিনি বলেন ২০০৪ এ আমার এই পলি হাউস প্রথম তৈরি সেই সময় এই বিষয়ে কিছুই আমার জানা ছিল না পশ্চিমবঙ্গ সরকারের হর্টিকালচার ডিপার্টমেন্ট সেই সময় আমাকে সহযোগিতা করে। তিনি বলেন, ” ২০০৪ সালে পশ্চিমবঙ্গ সরকারের পক্ষ থেকে আমাকে আমসরাডাম পাঠানো হয় সেখানে একটি হর্টিকালচার সোসাইটির এক্সিবিশনে আমি অংশ নেই একজন ভারতীয় কৃষক হিসেবে এবং সেখান থেকে আমি জানতে পারি সারা বিশ্বে কত ধরনের মানুষ ফুল চাষ করে নিজেদের এবং এলাকার অর্থনৈতিক পরিস্থিতি পরিবর্তন করছে।”
তিনি আরও বলেন, “আমি ২০০৪ এ শিলিগুড়ির এই পলি হাউজের মধ্যে দিয়ে এই ব্যবসায় প্রবেশ করি কিন্তু শুধুমাত্র এখানেই নয় নাগাল্যান্ড, মিজোরাম, মনিপুর, সিকিম, দার্জিলিং, এই সমস্ত জায়গায় ও পলি হাউস তৈরি করে মানুষের ফুলের প্রতি ভালোবাসা এবং চাহিদা পূরণ করার কাজ করছি।
অনির্বাণ রায়