অভিজ্ঞ এক কৃষক মুজাহিদ হোসেন জানাচ্ছেন, "গোবর, বাড়ির ব্যবহৃত সবজির ফেলে দেওয়া খোসা এবং কেঁচো দিয়ে খুব সহজেই এই জৈব সার তৈরি করা যায়। প্লাস্টিক কিংবা কংক্রিট ঢালাই এর পিট তৈরি করার পর এগুলি তো সঞ্চয় করতে হয় সেখানে। তারপর সময় দিতে হয় ৯০ থেকে ১০০ দিন। সেখানেই ধীরে ধীরে তৈরি হয়ে ওঠে এই জৈব সার। এই সার চাষের জমিতে ব্যবহার করলে যে কোন ফসলের ক্ষেত্রে অধিক ফলন পাওয়া যায়। এছাড়াও ফলন হওয়া সবজি ও সবজির গাছ তরতাজা থাকে অনেকদিন পর্যন্ত। রাসায়নিক সার ব্যবহার না করে এই সার ব্যবহার করলে অধিক ফলন পাওয়া সম্ভব।"
advertisement
আরও পড়ুন: সহজেই কোটি টাকার মালিক হতে চান? আপনার জন্য রইল এই পদ্ধতি
আরও পড়ুন: Pan-Aadhaar লিঙ্ক না করালে ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট কি ব্লক হয়ে যাবে? জেনে নিন এখনই!
বাড়ির যে কোন স্বল্প জায়গায় এই পিট তৈরি করার মাধ্যমে। এই সার খুব সহজে তৈরি করতে পারবেন যে কোনও কৃষক। অত্যাধুনিক পদ্ধতিতে যে সমস্ত চাষাবাদ করা হচ্ছে। সেই সমস্ত চাষাবাদের ক্ষেত্রে এই জৈব সার অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এই সার তৈরি করতে কেঁচোর ব্যবহার করা হয় বলে এই সারকে কেঁচো সার ও বলা হয়ে থাকে। তবে বাজারে যে সমস্ত রাসায়নিক সার কিনতে পাওয়া যায় তার চাইতে অনেক কম খরচে এই সার তৈরি করতে পারবেন যেকোনো কৃষক। তবে সঠিক পদ্ধতি ও পন্থা অবলম্বন করলে এই সার ব্যবহার করে অধিক মুনাফার মুখ দেখতে পাওয়া যায়। তবে বিস্তারিত সাহায্যের জন্য যে কোন কৃষক নিজের এলাকার কৃষি দফতরের সহায়তা নিতে পারবেন।
Sarthak Pandit