সমস্যা -
ইনস্টিটিউট অফ চার্টার্ড অ্যাকাউন্টেন্ট অফ ইন্ডিয়া জানিয়েছে যে ভারতের বেশির ভাগ কর্মীর বেতনের প্রায় ১২ শতাংশ প্রভিডেন্ট ফান্ড হিসাবে জমা হয়। এর মধ্যে প্রতি বছর ২.৫ লাখ অথবা ৫ লাখ টাকার ওপরে ট্যাক্স দিতে হয়। এর ফলে ভারতের বিপুল সংখ্যক কর্মী ট্যাক্স ছাড়ের কোনও সুবিধা গ্রহণ করতে পারে না। এর ফলে বেসিক বেতনের ১২ শতাংশ রাখা হলেও ২.৫ লাখ টাকা অথবা ৫ লাখ টাকার বদলে প্রতি বছর তার পরিমাণ ৭.৫ লাখ টাকা করা দরকার। মধ্যবিত্ত বেতনভুক্ত কর্মীর সংখ্যা ভারতে বেশি হওয়ার কারণে কেন্দ্রীয় সরকারের এই প্রভিডেন্ট ফান্ডে ট্যাক্স ছাড়ের পরিমাণ বাড়ানো দরকার। এর জন্য ইনস্টিটিউট অফ চার্টার্ড অ্যাকাউন্টেন্ট অফ ইন্ডিয়া কেন্দ্রীয় সরকারের কাছে আবেদন করেছে প্রতি বছর এর পরিমাণ প্রায় ৭,৫০,০০০ টাকা করা প্রয়োজন।
advertisement
আরও পড়ুন: বাজেটের আগেই ক্ষোভে ফুঁসছে বিরোধীরা, কারণ লুকিয়ে অধিবেশনের প্রথম দু-দিনে!
আরও পড়ুন: বাজেটে কৃষকদের জন্য হতে পারে বড় ঘোষণা!
বিকল্প উপায় -
ইনস্টিটিউট অফ চার্টার্ড অ্যাকাউন্টেন্ট অফ ইন্ডিয়া জানিয়েছে যে বিকল্প উপায় হিসাবে কেন্দ্রীয় সরকার প্রভিডেন্ট ফান্ডের লিমিট প্রতি বছর একজন কর্মীর ক্ষেত্রে ১.৫০ লাখ টাকা করে দিক। ২০১৪ সালে এই প্রভিডেন্ট ফান্ডের লিমিট ১ লাখ টাকা থেকে বাড়িয়ে ১.৫ লাখ টাকা করা হয়েছিল। ইনস্টিটিউট অফ চার্টার্ড অ্যাকাউন্টেন্ট অফ ইন্ডিয়া মনে করে যে কেন্দ্রীয় সরকারের উচিত এর পরিমাণ বাড়িয়ে দেওয়া।