মানি কন্ট্রোলের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, শুক্রবার গভীর রাতে এই বিষয়ে বিবৃতি জারি করে কেন্দ্র সরকার। সেই প্রতিবেদন অনুযায়ী, অপরিশোধিত পাম তেলের বেস প্রাইস টন প্রতি ৯৯৬ ডলার থেকে কমিয়ে ৯৩৭ ডলার করেছে সরকার। পাম তেলের বেস প্রাইস কমায় ভোজ্য তেলের দামও কমতে পারে বলে অনুমান করা হচ্ছে। প্রসঙ্গত, এর ভিত্তিতে আমদানিকারককে কত ট্যাক্স দিতে হবে তা নির্ধারণ করা হয়।
advertisement
আরও পড়ুন- চালের পায়েসে অরুচি? নবমীতে এবার মুখমিষ্টি শুচি হোক লুচির পায়েস দিয়ে
আরও পড়ুন: ভেঙে পড়ল মুখ্যমন্ত্রীর উদ্বোধন করা মণ্ডপ, কেঁদে ফেললেন বিধায়ক!
এছাড়া টন প্রতি আরবিডি পাম তেলের বেস প্রাইস ১,০১৯ ডলার থেকে কমিয়ে ৯৮২ ডলার করা হয়েছে। পামওলিনের বেস প্রাইসও কমানো হয়েছে। এটা আগে টন প্রতি ছিল ১০৩৫ ডলার। বর্তমানে তা কমে দাঁড়িয়েছে ৯৯৮ ডলার। অপরিশধিত সয়া তেলের বেস প্রাইসও ১৩৬২ ডলার থেকে ১২৫৭ ডলারে নেমে এসেছে। নয়া দামে, ১০ গ্রাম সোনার বেস প্রাইস ৫৫৩ ডলার থেকে কমে দাঁড়িয়েছে ৫৪৯ ডলার। কেজি প্রতি রুপো ৬৩৫ ডলার থেকে কমে হয়েছে ৬০৮ ডলার।
উল্লেখযোগ্যভাবে, ভারত বিশ্বে ভোজ্য তেল এবং রূপার বৃহত্তম আমদানিকারক এবং সোনার দ্বিতীয় বৃহত্তম গ্রাহক। বাজার বিশেষজ্ঞরা বলছেন, মূল আমদানি মূল্য কমায় শুল্ক কম হয়। এই পরিস্থিতিতে ভোজ্যতেলের পাশাপাশি অভ্যন্তরীণ বাজারে সোনা-রুপোর দামও কিছুটা কমতে পারে বলে অনুমান করা হচ্ছে।
প্রসঙ্গত, সরকার প্রতি সপ্তাহে ভোজ্যতেল, সোনা ও রুপোর ভিত্তি আমদানি মূল্য সংশোধন করে। এই দামের ভিত্তিতেই একজন আমদানিকারককে কত ট্যাক্স দিতে হবে তা নির্ধারণ করা হয়। এখন থেকে ট্যাক্স কমবে। ফলে খোলা বাজারে ভোজ্য তেল এবং সোনা, রুপোর দামও কমতে পারে বলে মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা।