বিটফ্রন্টের তরফে জানানো হয়েছে, ২৮ নভেম্বর পর্যন্ত সমস্ত নতুন সাইন আপ এবং ক্রেডিট পেমেন্ট বাতিল করা হয়েছে। যে কোনও বিনিয়োগকারী নতুন বছর অর্থাৎ ২০২৪-এর ৩১ মার্ক্স পর্যন্ত টাকা তুলতে পারবেন। তারপর ব্লক করে দেওয়া হবে। প্রসঙ্গত, এক বছর আগে একটি বিটকয়েনের দাম ছিল ৬৯ হাজার মার্কিন ডলার। যা বর্তমানে ১৬ হাজার ৪০০ মার্কিন ডলারে নেমে এসেছে।
advertisement
আরও পড়ুন: মধ্যবিত্তদের জন্য সেরা ৫ বিনিয়োগ মাধ্যম, রইল বিস্তারিত, দেখে সিদ্ধান্ত নিন!
ক্রিপ্টো এক্সচেঞ্জ বিটফ্রন্ট বন্ধ: বিটফ্রন্ট হল আমেরিকান ক্রিপ্টো এক্সচেঞ্জ। এটা পরিচালনা করে জাপানি সোশ্যাল মিডিয়া ফার্ম লাইন কর্প। বিটফ্রন্ট জানিয়েছে, নতুন সাইন আপ এবং ক্রেডিট কার্ড পেমেন্ট স্থগিত রাখা হয়েছে। ক্রিপ্টোকারেন্সির বাজার দ্রুত বাড়ছে। তরুণ বিনিয়োগকারীরা টাকা ঢালছেন। কিন্তু বর্তমানে ক্রিপ্টোর সামনে কঠিন চ্যালেঞ্জ। বিটফ্রন্টের তরফে বলা হয়েছে, ‘চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় সর্বাত্মক চেষ্টা করেছি আমরা। কিন্তু কোনও লাভ হয়নি। এখন বন্ধ করা ছাড়া আর কোনও উপায় নেই’।
আরও পড়ুন: কৃষকদের জন্য সুখবর, এই আইন বদল করছে সরকার, ঘরে বসেই মিলবে সুবিধা!
ক্যালিফোর্নিয়া-ভিত্তিক সংস্থাটি রবিবার তাদের ওয়েবসাইটে একটি বিবৃতি জারি করে। সেখানে বলা হয়েছে, ‘অনেক প্রচেষ্টাতেও কোনও লাভ হয়নি। আমরা দুঃখিত। এঁকে আর এগিয়ে নিয়ে যেতে পারছি না’। তবে বিটফ্রন্ট এও জানিয়েছে যে এই পদক্ষেপ ক্রিপ্টো এক্সচেঞ্জের মধ্যে সাম্প্রতিক সমস্যার সঙ্গে সঃম্পর্কিত নয়। তাহলে কেন ব্যবসা এবং যাবতীয় লেনদেন বন্ধ করে দিল বিটফ্রন্ট? তার কোনও সদুত্তর মেলেনি। তবে বিটফ্রন্টের এই সিদ্ধানে কয়েক হাজার বিনিয়োগকারী যে বিপাকে পড়লেন সে কথা বলাই বাহুল্য।
বলে রাখা ভালো, এফটিএক্স, বিশ্বের বিশ্বের অন্যতম বৃহত্তম ক্রিপ্টোকারেন্সি এক্সচেঞ্জের বিরুদ্ধে আর্থিক অনিয়মের অভিযোগ আনা হয়েছিল। এর পরে, এই মাসের শুরুতে এফটিএক্স নিজেদের দেউলিয়া ঘোষণা করে।