পাশাপাশি খুব কম মূলধনে শুরু করা যেতে পারে নিজের স্টার্ট-আপ। বর্তমান পরিস্থিতিতে ডিজিটাল ব্যবস্থার কারণে অনেক সহজেই ব্যবসা করা সম্ভব। দেখে নেওয়া যাক তেমনই কিছু সহজ ব্যবসায়িক ধারণা—
আরও পড়ুন: বাকিরা কাজ করবে, পকেট ভরবে আপনার! বাড়িতে বসে এভাবে আয় করুন মাসে ৯০ হাজার টাকা
ব্লগিং
ব্লগিং-কে সারস্বত সাধনার অংশ হিসেবে দেখা যেতেই পারে। কারণ এর সঙ্গে জড়িয়ে রয়েছে জ্ঞানের পরিধি। যে কোনও বিষয়ে কিছু লেখালিখি যদি একটি বড় অংশের মানুষের উপকারে লাগে তা হলে অনায়াসে তা থেকে উপার্জন করা সম্ভব। এরই পাশে রয়েছে ভ্লগিং-ও। অর্থাৎ শুধু লেখা নয়, বরং কোনও বিষয়ে ভিডিও করে মানুষকে জানান। খুব সামান্য খরচেই এই কাজ শুরু করা যেতে পারে। তবে থাকতে হবে পড়াশোনা। আজকাল অনেকেই এই বিষয়ে কাজ করতে শুরু করেছেন।
advertisement
ইউজার জেনারেটেড কনটেন্ট
অনেক মহিলাই আজকাল এধরনের কনটেন্ট তৈরি করছেন। বিশেষত যাঁরা বাড়ি থেকে একটা নির্দিষ্ট সময়ে কাজ করতে চান তাঁরা বেছে নিচ্ছেন এধরনের ভিডিও করার বিষয়গুলি। নিজস্ব ফ্যান ফলোয়িং না থাকা সত্ত্বেও অনেকে নানা ধরনের প্রসধনী সামগ্রীর ভাল বা মন্দ প্রচার করেন। মূলত নিজের অভিজ্ঞতার উপর ভিত্তি করেই। ভিউ বাড়তে থাকলে সোশ্যাল মিডিয়ায় পরিচিতি বাড়ে, খুলে যায় আয়ের পথ।
আরও পড়ুন: আপনিও কোটি কোটি টাকা কামান চায়ের দোকান দিয়েই, দেখে নিন ব্যবসার সাতসতেরো!
রিসাইকল
আজকাল পুরনো জামা কাপড় বিক্রি করার প্রচলনও হচ্ছে। ভারতে এখনও তেমন জনপ্রিয়তা না পেলেও বিদেশে এমন হয়। অনেকেই প্রচুর জামা কাপড় কেনেন, তারপর সেগুলি আর পরা হয় না দিনের পর দিন। বিশেষত বাড়ি থেকে কাজের সুবাদে রাস্তায় বেরনোর সময়ই পাওয়া যায় না। ফলে সেসব জামা কাপড় দিয়েই বানিয়ে ফেলা যায় নতুন কোনও পোশাক বা ঘর সাজানোর জিনিস। ফলে মূলধন লাগবে একেবারে কম। সেসব বিক্রি করা যায় সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহার করে। প্রয়োজন কিছু উপকরণ আর শিল্পবোধ।
ই-বুক
সস্তা ইন্টারনেট আর উন্নত প্রযুক্তির মাধ্যমে ই-বুক প্রকাশ করাও এখন খুবই সহজ বিষয়। এর বিষয় মনোগ্রাহী হলে ভাল, আরও ভাল হয় যদি তা মানুষের প্রয়োজনে লাগে।
