হ্যান্ডমেড কার্ড তৈরি:
হাতে তৈরি জিনিসের কদরই আলাদা। ফলে হ্যান্ডমেড কার্ডেরও চাহিদা থাকে তুঙ্গে। তাই এই সময় ভ্যালেন্টাইন্স গ্রিটিংস কার্ড বানিয়ে টাকা রোজগার করা যেতে পারে। গ্রাফিক ডিজাইন স্কিলকে কাজে লাগাতে হবে। তবে মাথায় রাখতে হবে কাঁচামালের দামের দিকটাও।
আরও পড়ুন: দাম বাড়ল সোনা-রুপোর গয়নার, আর কত বাড়তে পারে দাম ? জেনে নিন এখানে
advertisement
ডেলিভারি পরিষেবা:
এই সময় অর্ডারের চাপ থাকে দোকানে দোকানে। বহু জায়গায় আবার ডেলিভারি পরিষেবা থাকে না। সেই জায়গাগুলো খুঁজে বার করতে হবে। আর তাদের এই ডেলিভারি পরিষেবা নেওয়ার বিষয়ে বলতে হবে। ফুলের দোকান, উপহারের দোকান এবং বেকারিতেই মূলত এই সময় ডেলিভারি পরিষেবার চাহিদা থাকে।
রোম্যান্টিক ডিনারের জন্য ক্লাউড কিচেন:
অনেকেই এই সময় ভিড় এড়াতে বাড়িতেই উদযাপন করেন ভ্যালেন্টাইন্স ডে। রোম্যান্টিক ডিনারের জন্য বাইরে থেকে অর্ডার করেন তাঁরা। রেস্তোরাঁ আর কাফেগুলিতেও অর্ডারের চাপ থাকে। ফলে ভ্যালেন্টাইন্স স্পেশাল ডিনারের জন্য ক্লাউড কিচেন খুলে খাবারের অর্ডার নেওয়া যাবে। এতে ভাল লাভও হবে।
আরও পড়ুন: প্রবীণ নাগরিকদের জন্য বিশাল উপহার কেন্দ্রের! প্রতি মাসে পেয়ে যাবেন ২০ হাজার
ভ্যালেন্টাইন থিমড গুডি ডিজাইন করা:
ভ্যালেন্টাইন্স ডে-তে মিষ্টিমুখ না হলে চলে? কিংবা উপহারে মিষ্টি দেওয়ারও চল রয়েছে। ফলে এই সময় ভ্যালেন্টাইন থিমড গুডিও ডিজাইন করা যেতে পারে। এর মধ্যে থাকবে কেক, পেস্ট্রি, কুকিজ ইত্যাদি। স্থানীয় কাফে অথবা দোকানে এগুলি বিক্রি করা যেতে পারে। আবার কেউ চাইলে নিজেই তিনি অনলাইনেও বিক্রি করতে পারেন।
পোর্ট্রেট আঁকা:
অনেকেই প্রেমিক কিংবা প্রেমিকাকে হাতে আঁকা পোর্ট্রেট উপহার হিসেবে দিতে চান। ফলে যাঁরা আঁকতে ভালোবাসেন, তাঁরা এই ভাবেই টাকা উপার্জন করতে পারেন। অর্থাৎ প্রেমিক জুটির ছবি এঁকে রোজগার করা সম্ভব।
ফটোগ্রাফি:
ভ্যালেন্টাইন্স ডে-তে অনেক কাপলই বিশেষ মূহূর্ত ক্যামেরাবন্দি করে রাখতে চান। ফলে সেই মুহূর্তের সুন্দর ছবি তুলে দেওয়া যেতে পারে। আর এতেও আসবে ভাল রোজগার। তবে ক্যামেরা এবং ফটোগ্রাফি সম্পর্কে জ্ঞান থাকা বাঞ্ছনীয়।