আরও পড়ুন: রেকর্ড পর্যায়ে পৌঁছল বিমান জ্বালানির দাম!যাত্রীদের উপর কেমন প্রভাব পড়তে চলেছে?
বিশ্বের বৃহত্তম ভোজ্য তেল আমদানিকারক দেশ হল ভারত। একটি রিপোর্ট অনুযায়ী, গত মাসে কুড়ি লক্ষ টন সয়া তেলের শুল্কমুক্ত আমদানির অনুমোদন দিয়েছিল সরকার। সোনা ও রুপো ছাড়া অন্য সব পণ্যের আমদানি শুল্ক নির্ধারণ করা হয় ডলার প্রতি টনে। সোনার শুল্ক ডলার প্রতি ১০ গ্রাম এবং রুপোর শুল্ক ডলার প্রতি কেজির ভিত্তিতে নির্ধারণ করা হয়। আর এই আমদানি শুল্ক কমানো হলে তা থেকে উপকৃত হবে সাধারণ মানুষ।
advertisement
সবচেয়ে বেশি কমানো হল রুপোর আমদানি শুল্ক:
শতাংশের ভিত্তিতে দেখলে বোঝা যাবে, সর্বাধিক হ্রাস পেয়েছে রুপোর আমদানি শুল্ক। রুপোর আমদানি শুল্ক ৩.৬ শতাংশ কমানো হয়েছে। যেখানে সোনার আমদানি শুল্ক কমানো হয়েছে ২ শতাংশ। সোনার আমদানি শুল্ক ৫৯৭ ডলার প্রতি ১০ গ্রাম থেকে কমিয়ে ৫৮৫ ডলার এবং রুপোর আমদানি শুল্ক ৭২১ ডলার প্রতি কেজি থেকে কমিয়ে ৬৯৬ ডলার করা হয়েছে।
আরও পড়ুন: ৫দিন বন্ধ থাকবে ব্যাঙ্ক, ব্রাঞ্চে যাওয়ার আগে দেখে নিন ছুটির পুরো লিস্ট
আমদানি শুল্কের পরিবর্তন:
অপরিশোধিত পাম তেলের আমদানি শুল্ক ১৬২৫ ডলার প্রতি টন থেকে কমিয়ে ১৬২০ ডলার প্রতি টন করা হয়েছে। একই ভাবে অপরিশোধিত সয়াবিন তেলের আমদানি শুল্ক ১৮৬৬ ডলার প্রতি টন থেকে কমিয়ে ১৮৩১ ডলার প্রতি টন করা হয়েছে। অন্য দিকে আবার আরবিডি পাম তেলের আমদানি শুল্ক ১৭৩৩ ডলার প্রতি টন থেকে বাড়িয়ে ১৭৫৭ ডলার প্রতি টন করা হয়েছে। অন্যান্য পাম তেলের আমদানি শুল্ক বাড়ানো হয়েছে ১০ ডলার প্রতি টন।
আরও পড়ুন: আধার কার্ড থাকলে অনেক সমস্যার একমাত্র সমাধান! টাকা তোলা হোক বা জমা
ইন্ডিয়ান ভেজিটেবল অয়েল প্রোডিউসার অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি সুধাকর রাও দেশাই বলেছেন, "মূল্যে হ্রাসের প্রভাব খুব দ্রুতই আমাদের অর্থনীতির উপর পড়বে। নামি এবং প্রিমিয়াম ব্র্যান্ডগুলি তাদের দাম কমাতে কয়েক দিন সময় নেবে এবং গ্রাহকদের সরাসরি কমানো দামেই তেল বিক্রি করবে।"