এই প্রসঙ্গে ইপিএফও-র অফিসিয়াল টুইটার অ্যাকাউন্ট থেকে জানানো হয়েছে, ‘ইপিএস পেনশনভোগীদের জীবন প্রমাণপত্র ১২ মাসের জন্য বৈধ’। অন্য একটি ট্যুইটে বলা হয়েছে, ইপিএস ৯৫ পেনশনভোগীরা এখন যে কোনও সময় লাইফ সার্টিফিকেট জমা দিতে পারবেন। জমা দেওয়ার তারিখ থেকে তা ১ বছরের জন্য বৈধ থাকবে’।
আরও পড়ুন: অনুব্রত মণ্ডলের লটারির কোটি টাকার ক্লেইম কোথা থেকে হল? ধরে ফেলেছে সিবিআই!
advertisement
ইপিএফ ৯৫ পেনশনভোগীদের দুটি বিষয় খেয়াল খেয়াল রেখে ৩০ নভেম্বরের মধ্যে জীবন প্রমাণপত্র জমা দিতে হবে। প্রথমত, পেনশন যদি এক বছর আগে শুরু হয়। দ্বিতীয়ত, নির্দিষ্ট তারিখের কয়েক মাস আগে জীবন প্রমাণপত্র জমা দেওয়া থাকলে আর নতুন করে সার্টিফিকেট দিতে হবে না।
২০১৯ সালের ডিসেম্বরে জীবন শংসাপত্র নিয়ে ইপিএফও একটি সার্কুলার জারি করে। সেখানে বলা হয়, ‘শেষ জীবন শংসাপত্র বা জীবন প্রমাণপত্র জমা দেওয়ার তারিখ থেকে এক বছরের মধ্যে জীবন শংসাপত্র বা জীবন প্রমাণপত্র জমা দিতে হবে। আগামী বছরের মধ্যে একই মাসে জমা না দিলে পরের মাস থেকে পেনশন বন্ধ হয়ে যাবে’।
আরও পড়ুন: পেনশনভোগীদের জন্য লাইফ সার্টিফিকেট খুব গুরুত্বপূর্ণ! সময়ে জমা না দিলে কী হবে জানেন?
ইপিএস ৯৫ পেনশনভোগীরা বেশ কয়েকটি সুবিধা পাচ্ছেন। যে কোনও সময়ই তিনি জীবন শংসাপত্র জমা দিতে পারেন। একমাত্র নিয়ম হল, যখনই জমা দেওয়া হোক না কেন তা পরবর্তী এক বছরের জন্য বৈধ থাকবে। পেনশনভোগীকে শুধু মনে রাখতে হবে, মেয়াদ শেষ হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে যেন লাইফ সার্টিফিকেট জমা দেওয়া হয়।
অর্থাৎ ইপিএস ৯৫-এর একজন পেনশনভোগী যিনি ২০২১-এর নভেম্বরে জীবন শংসাপত্র জমা দিয়েছিলেন তাঁকে ৩০ নভেম্বরের মধ্যে নতুন শংসাপত্র জমা দিতে হবে। কারণ এক বছর পূর্ণ হচ্ছে। না হলে পরের মাস অর্থাৎ ডিসেম্বর থেকে পেনশন আসা বন্ধ হয়ে যাবে।