Pension: পেনশনভোগীদের জন্য লাইফ সার্টিফিকেট খুব গুরুত্বপূর্ণ! সময়ে জমা না দিলে কী হবে জানেন?

Last Updated:

Pension: ডোরস্টেপ ব্যাঙ্কিং বা অনলাইনেও জমা দেবার সুবিধা রয়েছে।

পেনশনভোগীদের জন্য জরুরি খবর
পেনশনভোগীদের জন্য জরুরি খবর
#নয়াদিল্লি: মাসিক পেনশন পেতে চাইলে ৩০ নভেম্বরের মধ্যে অ্যানুয়াল লাইফ সার্টিফিকেট জমা দিতেই হবে। ১ অক্টোবর থেকে ৮০ বছরের বেশি বয়সী পেনশনভোগীদের জন্য এই নিয়ম চালু হয়েছে। ৮০ বছরের কম বয়সী পেনশনভোগীদের জন্য এটা ১ নভেম্বর থেকে কার্যকর হবে। সময়সীমা ৩০ নভেম্বর পর্যন্ত। এর মধ্যে স্থানীয় পোস্ট অফিস বা ব্যাঙ্কের মাধ্যমে জীবন শংসাপত্র জমা দিতে হবে। তবে ডোরস্টেপ ব্যাঙ্কিং বা অনলাইনেও জমা দেবার সুবিধা রয়েছে।
লাইফ সার্টিফিকেট: লাইফ সার্টফিকেট পেনশনভোগীদের একটি গুরুত্বপূর্ণ নথি। তিনি এখনও যে বেঁচে আছেন সেটা এই নথি প্রমাণ করে। লাইফ সার্টফিকেট অনুমোদিত পেনশন ডিস্ট্রিবিউটার বা ব্যাঙ্ক, পোস্ট অফিসে দেখাতে হয়। পাশাপাশি এর মাধ্যমে মৃত্যুর পর কর্মক্ষেত্র থেকে পেনশন হিসেবে তিনি আর কোনও টাকা পাবেন না এটাও নিশ্চিত করা হয়। পেনশন প্রদানের আগে সরকার এবং বিমা কোম্পানিগুলি পেনশনভোগীকে এই শংসাপত্র তৈরির পরামর্শ দেয়, যা সাধারণত বছরে একবার প্রয়োজন হয়।
advertisement
advertisement
বিতরণকারী সংস্থাকে জীবন শংসাপত্র জারি করার জন্য, পেনশনপ্রাপ্ত ব্যক্তিকে শারীরিকভাবে উপস্থিত থাকতে হয়। মহামারীর ক্ষেত্রে, কেন্দ্র কোভিড বিধি নিষেধকালীন ডিজিটাল জীবন শংসাপত্র তৈরি করেছে, যা পেনশন বিতরণের জন্য যথেষ্ট প্রমাণ হিসাবে বিবেচিত হয়।
advertisement
লাইফ সার্টিফিকেটের গুরুত্ব: প্রতি মাসে যাতে বিনা বাধায় পেনশন আসে তা নিশ্চিত করতে লাইফ সার্টিফিকেট গুরুত্বপূর্ণ। সময়ের মধ্যে জমা দেওয়া না হলে পেনশন বন্ধ হয়ে যায়। বেশিরভাগ অবসর প্রাপ্ত ব্যক্তির কাছে পেনশনই আয়ের একমাত্র উৎস। অনেকের বয়সের কারণে জীবন শংসাপত্র পেতে শারীরিকভাবে উপস্থিত থাকায় অসুবিধা হতে পারে। তাঁদের কথা মাথায় রেখে কেন্দ্র ডিজিটাল জীবন শংসাপত্র তৈরি করেছে। এর সম্পূর্ণ প্রক্রিয়াটি ডিজিটালভাবে সম্পন্ন হয়। এই শংসাপত্র অনির্দিষ্টকালের জন্য বৈধ নয়। মেয়াদ শেষ হয়ে গেলে অবশ্যই পুনর্নবীকরণ করা উচিত।
advertisement
পেনশনভোগীরা কীভাবে জীবন শংসাপত্র জমা দেবেন: জীবন প্রমাণ ওয়েবসাইট https://jeevanpramaan.gov.in/ বা অ্যাপের মাধ্যমে ইলেকট্রনিকভাবে জীবন শংসাপত্র জমা দেওয়া যেতে পারে। পেনশনভোগী তাঁর নাম, মোবাইল নম্বর, আধার নম্বর এবং অন্যান্য পেনশন সম্পর্কিত প্রয়োজনীয় তথ্য দিয়ে বাড়ি থেকেই ডিজিটাল পদ্ধতিতে লাইফ সার্টিফিকেট জমা দিতে পারেন। বায়োমেট্রিক প্রমাণীকরণের জন্য পোর্টালটি আধার প্ল্যাটফর্ম ব্যবহার করে যার মাধ্যমে ফিঙ্গারপ্রিন্ট এবং আইরিস স্ক্যানিং করা যায়। কাছাকাছি নাগরিক পরিষেবা কেন্দ্র বা ব্যাঙ্ক, পোস্ট অফিসে ডিজিটালভাবে জীবন শংসাপত্র জমা দেওয়ার সুবিধা আছে।
advertisement
যদি প্রক্রিয়াটি খুব জটিল মনে হয়, অবসরপ্রাপ্ত ব্যক্তিরা পেনশন বিতরণকারী ব্যাঙ্কে যেতে পারেন। সেখানে একটি ফর্ম পূরণ করতে হবে। জীবন শংসাপত্র জমা দেওয়ার আরেকটি পদ্ধতি হল ডোরস্টেপ ব্যাঙ্কিং। একজন পোস্টম্যান বা স্বীকৃত কর্মকর্তাও অবসরপ্রাপ্তদের এই প্রক্রিয়ায় সাহায্য করতে পারেন। এনআরআই অবসরপ্রাপ্ত ব্যক্তিরা যদি জীবন শংসাপত্র গ্রহণের জন্য শারীরিকভাবে ভারতে আসতে না পারেন, তবে শংসাপত্রটি ব্যাঙ্ক অফিসার, নোটারি, ম্যাজিস্ট্রেট বা ভারতীয় কূটনৈতিক এজেন্টের মতো আধিকারিকদের দ্বারা জারি করা যেতে পারে।
advertisement
যদি একজন এনআরআই পেনশনভোগী ভারতীয় দূতাবাস বা কনস্যুলেটে যেতে অক্ষম হন, তাহলে সেই বিষয়ে চিকিৎসকের শংসাপত্র সহ জীবন শংসাপত্র এবং অন্যান্য প্রাসঙ্গিক নথি কর্তৃপক্ষকে ই-মেলের মাধ্যমে পাঠাতে পারেন।
view comments
বাংলা খবর/ খবর/ব্যবসা-বাণিজ্য/
Pension: পেনশনভোগীদের জন্য লাইফ সার্টিফিকেট খুব গুরুত্বপূর্ণ! সময়ে জমা না দিলে কী হবে জানেন?
Next Article
advertisement
Rhino rescue: বিপর্যয়ের সময় ভেসে গিয়েছিল তারা, অবশেষে ঘরে ফিরল ১০ গন্ডার! সফল 'অপারেশন রাইনো'
বিপর্যয়ের সময় ভেসে গিয়েছিল তারা, অবশেষে ঘরে ফিরল ১০ গন্ডার! সফল 'অপারেশন রাইনো'
  • ১৩ দিনের অপারেশন রাইনোতে ১০টি গন্ডার উদ্ধার করেছেন বনকর্মীরা

  • বিপর্যয়ের সময় জলদাপাড়া থেকে ভেসে গিয়েছিল বেশ কয়েকটি গন্ডার

  • অক্লান্ত পরিশ্রমের পর বনকর্মীরা গন্ডারগুলোকে জঙ্গলে ফেরাতে সক্ষম হন

VIEW MORE
advertisement
advertisement