ন্যাশনাল মনিটাইজেশন পাইপলাইনের অধীনে ররয়েছে দেশে যে ২৫টি বিমানবন্দর: ন্যাশনাল মনিটাইজেশন পাইপলাইনের আওতায় যে ২৫টি বিমানবন্দর লিজ দেওয়া হচ্ছে সেগুলি হল – ভুবনেশ্বর, বারাণসী, অমৃতসর, ত্রিচি, ইন্দোর, রায়পুর, কালিকট, কোয়েম্বাতোর, নাগপুর, পটনা, মাদুরাই, সুরাত, রাঁচি, যোধপুর, চেন্নাই, বিজয়ওয়াড়া, ভদোদরা, ভোপাল, তিরুপতি, হুবলি, ইম্ফল, আগরতলা, উদয়পুর, দেহরাদুন এবং রাজামুন্দ্রি।
আরও পড়ুন- দুঃসংবাদ! ক্যানসারে আক্রান্ত হয়ে প্রয়াত জনপ্রিয় অভিনেত্রী, শোকস্তব্ধ বিনোদন জগত
advertisement
আরও পড়ুন- আত্মঘাতী প্রেমিকা! হেনস্থা ও ব্ল্যাকমেলের অভিযোগে গ্রেফতার ‘পুষ্পা’-খ্যাত অভিনেতা, কে তিনি?
ভারতের সবচেয়ে লাভজনক এবং লোকসানে চলা বিমানবন্দর: বিবৃতিতে দেশের সবচেয়ে লাভজনক এবং লোকসানে চলা বিমানবন্দরের নামও জানানো হয়েছে। সেই অনুযায়ী বেঙ্গালুরুর কেম্পাগৌড়া বিমানবন্দর দেশের সবচেয়ে লাভজনক বিমানবন্দর। এখান থেকে ২০২২-২৩ অর্থবর্ষে ৫২৮.৩১ কোটি টাকা মুনাফা মিলেছে। এএআই-এর আওতায় থাকাকালীন কলকাতা (৪৮২.৩০ কোটি) ও চেন্নাই (১৬৯.৫৬ কোটি) বিমানবন্দরও বিপুল লাভের মুখ দেখেছে। অন্য দিকে, ২৮৪.৮৬ কোটি টাকা লোকসানে চলছে দিল্লি বিমানবন্দর। একইভাবে আহমেদাবাদ বিমানবন্দরও ৪০৮.৫১ কোটি টাকার ক্ষতির মুখে পড়েছে।
নতুন বিমানবন্দর: কেন্দ্র সরকার সারা দেশে গ্রিনফিল্ড-সহ বেশ কয়েকটি বিমানবন্দর নির্মাণ করছে। এর মধ্যে তিনটি আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর। সেগুলি হল – নয়ডার জেওয়ার বিমানবন্দর, নভি মুম্বই আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর এবং অন্ধ্রপ্রদেশের বিশাখাপত্তনমের ভোগপুরম আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর। জেওয়ার বিমানবন্দর নির্মাণ হয়ে গেলে দিল্লি বিমানবন্দরের পথের যানজট কমবে। কমবে চাপও। একইভাবে নভি মুম্বই আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর ছত্রপতি শিবাজি মহারাজ আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের চাপ কমাবে। বিশাখাপত্তনমের বর্তমান বিমানবন্দরের সংস্কার এবং সম্প্রসারণের মাধ্যমে গড়ে উঠবে ভোগপুরম আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর। প্রসঙ্গত, বিশাখাপত্তনমকে অন্ধ্রপ্রদেশের প্রশাসনিক রাজধানী বলা হয়। সমুদ্র বাণিজ্যের প্রধান কেন্দ্রও বটে। তাই এখানে আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর লাভজনক হতে পারে বলে মনে করা হচ্ছে।