তাই তিনি ধান চাষের পরিবর্তে বাড়িতেই ছয় বিঘা জায়গাতে প্রায় 2400 পেয়ারার গাছ লাগিয়েছেন। প্রতিদিনই গড়ে প্রায় এক কুইন্টাল পেয়ারা পাওয়া যায়। যা বাজারে প্রায় কুড়ি থেকে ৬০ টাকা পর্যন্ত বিক্রি হয়। পেয়ারের সিজিনে গড়ে ২০ কুইন্টাল প্রতিদিন পেয়ারার উৎপাদন হয়। এই পেয়ারা পশ্চিম মেদিনীপুরের মেদিনীপুর, খড়গপুর, বেলদা এমনকি পূর্ব মেদিনীপুরের কাঁথি এবং ওড়িশা তেও রপ্তানি হয়।প্রসঙ্গত পেয়ারা গাছ লাগানো হলে বারোমাসই ফলন পাওয়া যায়। পাশাপাশি পেয়ারা গাছ ছাড়াও সাথী ফসল হিসেবে অন্যান্য চাষও করা যায় সেই জমিতে। ফলে বাড়তি রোজগার হয় সাথী ফসল চাষ করে।
advertisement
আরও পড়ুন: ভারী বর্ষা আসার আগেই নয়া বিপত্তি, চিন্তায় ঘুম উড়ল স্থানীয়দের
আরও পড়ুন: পালালেন তৃণমূল নেতারা, রক্তাক্ত একাধিক! অভিষেকের সভায় মারাত্মক ঘটনা, শোরগোল
বর্তমান যুবক প্রজন্ম চাকরির দিকে না ছুটে চাষের দিকে ঝোঁকায় পরামর্শ দিচ্ছেন গোপাল বাবু। গোপাল বাবু সরকারিভাবেও নানা সাহায্য সহযোগিতা পেয়েছেন এই চাষের জন্য। তার দাবি পেয়ারা চাষ, ধান চাষের থেকে লাভজনক। বর্তমান যুবক প্রজন্ম তারা এই চাষ করতে পারে। একবার ছাড়া গাছ লাগালে বেশ কয়েক বছর ফসল দেয় এই গাছ। ফলে বাড়তি মুনাফা প্রতি বছরই পাওয়া যায়। ধান চাষের পরিবর্তে পেয়ারা চাষ করে বাড়তি রোজগারের দিশা দেখাচ্ছেন নারায়ণগড়ের গোপাল বাবু।
Ranjan Chanda