কোচবিহার কৃষি দফতরের সহায়তায় এই চাষাবাদের শুরু করেছিলেন তিনি। প্রথমত, একটি প্রকল্পে পেয়েছিলেন কিছু স্ট্রবেরির চারা। এরপরে তাকে আর পেছনে ফিরে তাকাতে হয়নি। বর্তমানে তিনি কোচবিহারের অন্যান্য কৃষকদের জন্য নিদর্শন হয়ে গিয়েছেন। অন্যান্য কৃষকেরা তার কাছ থেকে চাষের বিভিন্ন বিষয় নিয়ে পরামর্শ নিতে আসেন। তবে সব মিলিয়ে তিনি বারবার বলতে চাইছেন। উদ্যোগ এবং আগ্রহ থাকলে বিভিন্ন ধরনের মরশুমি চাষ করার মাধ্যমে আর্থিক ভাবে স্বনির্ভর হয়ে ওঠা সম্ভব। এই স্ট্রবেরি গাছ খুব কম দিনের মধ্যেই পরিপূর্ণতা লাভ করে ফল দিতে শুরু করে। এবং প্রচুর ফল হয় এই গাছের মধ্যে। কেজি হিসেবে এই ফল বিক্রি হয় পাইকারি বাজারে। কেউ চাইলে খুচরো ও বিক্রি করতে পারেন।
advertisement
আরও পড়ুন: বাজেটে এই ৫ আয়কর ছাড়ের ব্যবস্থা করা হোক, নির্মলার কাছে দাবি মধ্যবিত্তদের!
আরও পড়ুন: শুধু স্যালারি নয়, মিলতে চলেছে আরও সুবিধা! বাজেটে কেন্দ্রীয় কর্মীদের বিপুল লাভ
কৃষক দুলাল সরকার বলেন, "দীর্ঘ সময় ধরে চাষের সাথে যুক্ত রয়েছেন তিনি। একটা সময় আলু এবং অন্যান্য চাষ করতেন শুধুমাত্র। তবে আর্থিকভাবে স্বনির্ভর হয়ে ওঠার লক্ষ্যেই তিনি কৃষি দফতরের সহায়তা নিয়ে এই স্ট্রবেরি চাষ করা শুরু করেন। বর্তমানে তিনিই প্রচুর কৃষককে এই স্ট্রবেরি চাষ করা নিদান দিচ্ছেন। স্ট্রবেরি চাষের মাধ্যমে বেশ সাফল্য পেয়েছেন তিনি। একটা সময় শুধুমাত্র স্ট্রবেরি বিক্রি করতেন। তবে বর্তমান স্ট্রবেরি চারাও বিক্রি করছেন তিনি। তবে তার এই গোটা কর্মকান্ডে ব্যাপক সহযোগিতা তিনি পেয়েছেন কোচবিহার কৃষি দফতরের কাছ থেকে। প্রতি মুহুর্তে কৃষি দফতর তাঁর দিকে সহযোগিতার হাত বাড়িয়ে দিয়েছে।"
Sarthak Pandit