জীবন শংসাপত্র জমা দেওয়া যাবে - পেনশন বিতরণ ব্যাঙ্ক, কমন সার্ভিস সেন্টার, আইপিপিবি বা ভারতীয় পোস্ট অফিস বা পোস্টম্যান, নিকটতম ইপিএফও অফিস এবং উমঙ্গ অ্যাপে।
আরও পড়ুনঃ কন্যা সন্তানদের জন্য এই ১০ বিনিয়োগ পরিকল্পনা রাখুন, যা দেবে আজীবনের সুরক্ষা
প্রয়োজনীয় জিনিস - পিপিও নম্বর, ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট বিবরণী, আধার নম্বর, আধারের সঙ্গে লিঙ্ক করা মোবাইল নম্বর।
advertisement
উমঙ্গ অ্যাপে জীবন শংসাপত্র: উমঙ্গ অ্যাপের মাধ্যমে জীবন শংসাপত্র জমা দেওয়া যায়।
প্রথম ধাপ – স্মার্টফোনে উমঙ্গ অ্যাপ ডাউনলোড করতে হবে।
দ্বিতীয় ধাপ – বায়োমেট্রিক ডিভাইস যুক্ত করে মোবাইলে খুলতে হবে উমঙ্গ অ্যাপ।
তৃতীয় ধাপ – লাইফ সার্টিফিকেট জেনারেটে ক্লিক করতে হবে।
আরও পড়ুনঃ শুধু জামাকাপড় নয়, সাবান আপনার ভাগ্যও উজ্জ্বল করতে পারে, রয়েছে মালামাল হওয়ার সুযোগ!
চতুর্থ ধাপ – আধার অথবা ভিআইডি নম্বর এবং মোবাইল নম্বর লিখতে হবে। এবার দিতে হবে পিপিও-তে নিবন্ধিত আধার নম্বর।
পঞ্চম ধাপ – এবার মোবাইলে ওটিপি আসবে। সেটা লিখতে হবে।
ষষ্ঠ ধাপ – এবার দিতে হবে পিপিও নম্বর, পেনশনের ধরন এবং অ্যাকাউন্ট নম্বরের প্রয়োজনীয় সমস্ত বিবরণ।
সপ্তম ধাপ – যাচাইকরণ প্রক্রিয়ার জন্য এসটিকিউসি প্রত্যয়িত বায়োমেট্রিক ডিভাইস ব্যবহার করতে হবে। সমস্ত প্রয়োজনীয় বিশদ বিবরণ দিয়ে উমঙ্গ অ্যাপে পেনশনারের জীবন শংসাপত্র তৈরি হয়ে যাবে।
কাদের জীবন শংসাপত্র জমা দিতে হবে: মনে রাখতে হবে ইপিএস পেনশনভোগীদের জীবন শংসাপত্র জমা দেওয়ার তারিখ থেকে এক বছর বৈধ। বাকিদের নভেম্বরের মধ্যে জমা দিতে হবে। ট্যুইট অনুযায়ী, ‘ইপিএস ৯৫ পেনশনভোগী যারা এক বছরেরও কম সময় আগে পেনশন পেতে শুরু করেছেন বা যারা ২০২১ সালের ডিসেম্বর বা তার পরে জীবন বিমা জমা দিয়েছিলেন তাঁদের ২০২২-এর নভেম্বরের মধ্যে জীবন শংসাপত্র জমা দিতে হবে না’।
জীবন শংসাপত্রের বৈধতা পূর্বের জমা দেওয়া তারিখ থেকে ১২ মাস। তাই আগের জমা দেওয়া তারিখ থেকে ১২ মাসের মধ্যে জীবন শংসাপত্র জমা দিতে হবে।