মৃত মহিলার পরিবার সূত্রে জানা গিয়েছে যশবন্তপুর হাওড়া ট্রেনে করে বাড়ি ফিরছিলেন তিনি। বালেশ্বরের কাছে করমন্ডল এক্সপ্রেস, মালগাড়ি ও যশবন্তপুর হাওড়া এক্সপ্রেস সংঘর্ষ হয়। ঘটনাস্থলেই ওই মহিলা মারা যান। স্বামী স্বাধীন বাগদি এবং সঙ্গে থাকা কল্পনা বাগদি, তাপস বাগদি এবং শম্পা মৃধ্যা কম-বেশি আহত হয়েছেন।
আরও পড়ুন: কেউ হকার, কেউ পরিযায়ী শ্রমিক! এক রাতেই ছিন্নভিন্ন বাংলার বহু পরিবার
advertisement
দুর্ঘটনার পর তারা রাতেই ঘটনাস্থল থেকে রওনা দিয়ে শুক্রবার দুবরাজপুরের বাড়িতে চলে আসেন। যদিও মৃত রিতা বাগদির মৃতদেহ এখন ওড়িশাতেই আছে। এদিকে সিউড়ির বিধায়ক তথা বীরভূম জেলা পরিষদের সভাধিপতি বিকাশ রায় চৌধুরী দুর্ঘটনার কবলে পড়া রেল যাত্রীদের পরিবারের সঙ্গে দেখা করেন।
বীরভূম জেলা পরিষদ ও জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে আহত ও নিহতদের পরিবার সমস্ত ধরনের সহায়তা করার আশ্বাস দেওয়া হয়েছে। বীরভূমে ফিরে আসা আহত ট্রেন যাত্রীদের সিউড়ি সুপার স্পেশালিটি হাসপাতালে চিকিৎসা করা হচ্ছে।
শুভদীপ পাল