স্থানীয় এক যুবক সুজন শেখ জানিয়েছেন, গত দুদিন আগে এখানে নদীর বালিতে সোনা পাওয়া যায়। তারপর সেই খবর ছড়িয়ে পড়তেই বিভিন্ন জায়গা থেকে মানুষজন এসে জমা হন সোনা খোঁজার জন্য। অনেকেই অনেক কিছু পেয়েছেন। যদিও তিনি এখনো পর্যন্ত কিছু পাননি। আর বিভিন্ন মানুষের থেকে পাওয়া খবরেই তিনিও এখন এসেছেন সোনা খুঁজতে। তবে এই সকল সোনার অলংকার কোথা থেকে এল তা নিয়ে কৌতুহল সবার মধ্যেই। মনে করা হচ্ছে মহেশপুর রাজবাড়ী যার অধিকাংশ পরবর্তীতে সুবর্ণরেখা নদীর জলে তলিয়ে যায়। সেই রাজবাড়ী থেকে এই সোনা সুবর্ণরেখা নদী হয়ে বাঁশলৈ নদীর চরে আসতে পারে। যদিও এই বিষয়টি সম্পূর্ণ অনুমান মাত্র।
advertisement
আরও পড়ুন: বাবার মৃতদেহের শেষকৃত্য সম্পন্ন হচ্ছে একদিকে, অন্যদিকে মেয়ে উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষা দিচ্ছে
এ খবর জানাজানি হওয়ার দুদিন পর নড়েচড়ে বসে প্রশাসন। মুরারোই এক ব্লকের জয়েন বিডিও জাগ্রত চোধুরী জানান বিষয়টি পুলিশকে জানানো হয়েছে। কোনও রকম দুর্ঘটনা এড়াতে ওই জায়গায় নদীর চরে পুলিশ প্রহরা বসানো হয়েছে। কাউকেই আর ধারেকাছে ঘেঁষতে দেওয়া হচ্ছেনা। রামপুরহাটের মহকুমাশাসক জানান বিষয়টি নিয়ে এএসআই কে খবর দেওয়া হয়েছে। তাদের দল এসে ঘটনার তদন্ত শুরু করবে। তবে বালি থেকে এবার সোনা! বারবারই খবরের শিরোনামে সেই অনুব্রত মন্ডলের জেলা বীরভূম।
পূর্ণেন্দু মন্ডল