তবে নবরাত্রির দিনগুলি তাঁরা নিজেদের মতো কাটাতে চান বলে রীতি মেনেই পালন করছেন নবরাত্রি এবং আনুষঙ্গিক অনুষ্ঠানগুলি। নবরাত্রি কে সামনে রেখে সেজে ওঠে বাঁকুড়া লালবাজার বাইপাস রোডের ধারে, প্যাটেল ভবন প্রাঙ্গণে। গুজরাতি সম্প্রদায়ের প্রবীণরা তাঁদের কৃষ্টি ও সংস্কৃতির দায়-দায়িত্ব তুলে দিয়েছেন নবীন প্রজন্মের হাতে।
আরও পড়ুন: হাওড়ার এই পুজোয় বিরাট চমক! মণ্ডপে ভিড় জমাচ্ছেন আট থেকে আশি
advertisement
তাঁদেরও বড়দের দেখানো রীতি মেনে আচার অনুষ্ঠান দেখা গিয়েছে। চলছে নবরাত্রির পূজা-অর্চনা, পাশাপাশি নৃত্যগীতি। গুজরাটি নৃত্য বলতে , সকলেই মাথায় আসে ডান্ডিয়াও গরবা। মহাসমারোহে পালিত হচ্ছে সেগুলি। মহালয়ার পরের দিন অর্থাৎ প্রতিপদ থেকে শুরু হয়ে যায় এই নবরাত্রির অনুষ্ঠান। চলে নবমী পর্যন্ত । প্রতিদিনই সন্ধ্যায় ফুল, ফল, মিষ্টি দিয়ে পূজা-অর্চনা করা হয়। পুরো প্যাটেল পরিবার তথা গুজরাতি সম্প্রদায়ের মানুষ ভক্তিগীতি সঙ্গে ডান্ডিয়া নৃত্য সহযোগী পুজো সম্পন্ন করছেন।
আরও পড়ুন: মহিষাদলের প্রাচীন এই পুজো সাক্ষী বহমান ইতিহাসের! জানলে অবাক হবেন আপনিও
পুজোর শেষে প্রসাদ বিতরণ এবং সকলে একসঙ্গে বসে নৈশভোজের আয়োজন থাকে। সকল পরিবার এক জায়গায় জমা হন। বাঁকুড়াবাসির চোখে প্যাটেল ভবন এখন দর্শনীয় স্থান। যেন ‘এক টুকরো গুজরাট’।
নীলাঞ্জন ব্যানার্জী