এই বৃষ্টিতে যেকোনও মুহূর্তে ভেঙে পড়তে পারে বাড়ির দাঁড়িয়ে থাকা শেষ অংশ টুকুও। ঘটে যেতে পারে দুর্ঘটনা, তবুও নিরুপায় মূক ও বধির মহিলা। অনেক বছর আগে স্বামী মারা গেছেন এই প্রতিবন্ধী মহিলার। তার জীবিকা বলতে ভিক্ষা। সারাদিন এ বাড়ি সে বাড়ি ঘুরে যা পায় তাই দিয়ে কোনও রকমে চলে সংসার।
advertisement
আরও পড়ুন ঃ প্রাইভেট কোম্পানির যন্ত্রণা হয়নি সহ্য, চাকরি ছেড়ে চা-চপের দোকান খুললেন বাঁকুড়ার দুইবোন
বাড়ি সারাবার মত বা নতুন করে বাড়ি করার মত সামর্থ্য নেই। তাই সব জেনে বুঝেও বিপজ্জনক ঘরেতেই থাকেন কথা না বলতে পারা বৃদ্ধা। কেন্দ্র ও রাজ্যের এই তরজাতে মাথার উপরে ছাদ হারিয়েছেন এই মূক ও বধির মহিলা। ছেলে নেই, দুই মেয়েকে কোনও রকমে ভিক্ষা করে বিয়ে দিয়েছেন বৃদ্ধা। আর্থিক অবস্থা এতটাই খারাপ যে নতুন করে বাড়ি বানানো সম্ভব নয়।
প্রতিবন্ধী বৃদ্ধার এক শুভাকাঙ্ক্ষী জানান, “বৃদ্ধা চাইছেন যাতে লিস্টে নাম থাকা সত্ত্বেও এতদিন যে বাড়িটা হয়নি সেটা হোক। কেন্দ্র থেকে টাকাটা বন্ধ করে দিয়েছে, তাই খুব সমস্যায় বৃদ্ধা, আমরা আর্জি জানাই যাতে বাড়িটা যাতে হয়।”
নীলাঞ্জন ব্যানার্জী