উচ্চশিক্ষায় শিক্ষিত হওয়ার পরও পারিবারিক কারণে নিজের ইচ্ছের চাকরি করতে পারছিলেন না তিনি, গ্রাস করে হীনমন্যতা। সেই হীনমান্যতা কাটাতে একদম খেলার ছলে প্রায় দুই বছর আগে শুরু করেন খাবারের হোম ডেলিভারির বিজনেস।
বর্তমানে শাশ্বতীর আহারে বাহারে খাবার পৌঁছে দিচ্ছে বাঁকুড়া শহর ছাড়াও বড়জোড়া আসানসোল থেকে দুর্গাপুর।
advertisement
আহারে বাহারে কে বড় করতে শাশ্বতীর পাশে সর্বতোভাবে সব সময় থেকেছেন শাশ্বতী হালদার সরকারের স্বামী সুব্রত সরকার।
আরও পড়ুন: Rain & Thunderstorm Forecast: দক্ষিণবঙ্গে ঝড়বৃষ্টির বড় আপডেট! চরম গরম আর্দ্রতাজনিত কষ্ট এখনও চলবে
পেশায় ঝাঁটিপাহাড়ি বিদ্যালয়ের কম্পিউটার সাইন্সের শিক্ষক সুব্রত সরকার। আহারে বাহারের ফুড ডেলিভারির বাজার করা থেকে শুরু করে, আর্থিক হিসাব পুরোটাই সামলান তিনি। তাছাড়া ডিজিটাল মার্কেটিং, রান্না করা এবং ক্রেতাদের সাথে আলোচনা সবটাই সামলান শাশ্বতী।
শাশ্বতী হালদার সরকারের হাত দিয়ে পছন্দের খাবার পৌঁছে যাচ্ছে বাড়ির দোরগোড়ায়। কোনো কাজ ছোট নয় এবং যেকোনো ইতিবাচক গঠনমূলক আইডিয়াকে নিষ্ঠা ভরে রূপায়িত করার চেষ্টা করে গৃহবধূদের সনির্ভিরতার পথ দেখলেন তিনি। রান্না এবং ব্যাবসা পাশাপাশি বাঁকুড়া থিয়েটার একাডেমির সঙ্গে যুক্ত শাশ্বতী এখন আর অন্য কোনো চাকরি করার কথা ভাবেন না।
নীলাঞ্জন বন্দ্যোপাধ্যায়