আরও পড়ুন- তেতো সবজি দেখেই নাক-মুখ কুঁচকে যায়? বলুন তো উচ্ছেকে কী বলে ইংরেজিতে!
মেষ (Aries): মার্চ ২১ থেকে এপ্রিল ১৯।
কালকের দিনটি মন পরিবর্তনে বাধ্য করতে পারে। একটা দারুণ চমক অপেক্ষা করে রয়েছে।
লাকি সাইন – প্রতীক
বৃষ (Taurus): এপ্রিল ২০ থেকে মে ২০।
সময়ানুবর্তিতা দিনটিকে অসাধারণ করে তুলতে পারে। অন্যের উপর বিশ্বাস করার ফল খুব ভাল নাও হতে পারে।
advertisement
লাকি সাইন – একটি প্রাচীন ঘড়ি
মিথুন (Gemini): মে ২১ থেকে জুন ২০।
কর্মক্ষেত্রে পরিবর্তনের সময় আসছে। গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত নেওয়ার খুব জরুরি।
লাকি সাইন- একটি নক্ষত্রপুঞ্জ
কর্কট (Cancer): জুন ২১ থেকে জুলাই ২২।
পুরনো কিছু অভ্যাস বদল করা দরকার। পারিবারের ছোটখাট সমস্যায় মন বিক্ষিপ্ত হতে পারে। অন্যদের মনোভাব বুঝে চলা দরকার।
লাকি সাইন- একটি স্বর্ণমুদ্রা
সিংহ (Leo): জুলাই ২৩ থেকে অগাস্ট ২২।
অর্থ চিন্তাই মূল প্রধান হয়ে দাঁড়াতে পারে। ক্রমাগত ব্যয়ে লাগাম পরানো দরকার।
লাকি সাইন- একটি রুপোর তার
কন্যা (Virgo): অগাস্ট ২৩ থেকে সেপ্টেম্বর ২২।
মনের চাঞ্চল্য দেখা দিতে পারে। কিছু দিন বিশ্রাম নেওয়া দরকার। স্বাস্থ্যকর জীবনচর্যা শান্তি আনতে পারে।
লাকি সাইন- একটি অ্যালর্ম ঘড়ি
আরও পড়ুন- সাহায্য চাই? দেশের এই বিমানবন্দরে এবার হাসিমুখে এগিয়ে আসবে রোবটরা!
তুলা (Libra): সেপ্টেম্বর ২৩ থেকে অক্টোবর ২২।
পুরনো কোনও আইনি জটিলতা হঠাৎ মাথাচাড়া দিয়ে উঠতে পারে। যে কোনও কাজ করার আগে খতিয়ে দেখা দরকার।
লাকি সাইন- ফল
বৃশ্চিক (Scorpio): অক্টোবর ২৩ থেকে নভেম্বর ২১।
কাজের চাপ বাড়তে পারে। তাই আগেই একটু বিশ্রাম নিয়ে নেওয়া দরকার।
লাকি সাইন– একটি নতুন গাড়ি
ধনু (Sagittarius): নভেম্বর ২২ থেকে ডিসেম্বর ২১।
দিন ধীর গতিতে শুরু হলেও সন্ধের পর গতি পাবে। পুরনো বন্ধুদের সঙ্গে দেখা হতে পারে।
লাকি সাইন– একটি নতুন উপন্যাস
মকর (Capricorn): ডিসেম্বর ২২ থেকে জানুয়ারি ১৯।
সারা দিন আলস্য ঘিরে ধরতে পারে। পুরনো বন্ধুদের দল হয়তো দেখা করতে চাইছে।
লাকি সাইন– একটি এবড়োখেবড়ো রাস্তা
কুম্ভ (Aquarius): জানুয়ারি ২০ থেকে ফেব্রুয়ারি ১৮।
আকাঙ্ক্ষিত কোনও কাজ ক্রমশ পিছিয়ে যাচ্ছে। নিরলস চেষ্টার মাধ্যমে সে কাজ সাধন করতে হবে।
লাকি সাইন– একটি গাড়ির নম্বর
মীন (Pisces): ফেব্রুয়ারি ১৯ থেকে মার্চ ২০।
সকাল থেকে আলস্য ঘিরে থাকলেও দুপুরের পর থেকে কর্ম তৎপরতা বাড়তে পারে।
লাকি সাইন- একটি আংটি।
পূজা চন্দ্র বিষয়ে কিছু তথ্য:
পূজা চন্দ্র পেশায় একজন হলিস্টিক হিলিং প্র্যাকটিশনার। এরই পাশাপাশি পূজা রেইকি গ্র্যান্ডমাস্টার এবং অন্যান্য হিলিং সার্টিফায়েড মোড নিয়ে গবেষণা করেছেন। টেরোট কার্ড পড়ার পাশাপাশি থেটা, বুদ্ধিস্ট, চক্র এবং পেট হিলিং থেরাপির মতো একাধিক বিষয়ে দক্ষ পূজা চন্দ্র হিলিং এবং এর বিকল্প থেরাপি বিষয়ে সিদ্ধহস্ত।
বিগত ত্রিশ বছরের অভিজ্ঞতা এবং অনুশীলনে হিলিং থেরাপি নিয়ে পূজা এক একটি অসাধারণ কৌশল বা উপায় আবিষ্কার করেছেন।
শৈশব থেকেই একাধিক আধ্যাত্মিক বিষয়ে নিযুক্ত থেকে নিজের মনস্তাত্ত্বিক ক্ষমতাকে তিনি অসাধারণ স্তরে বিকশিত করতে সক্ষম হয়েছেন। দীর্ঘ জীবনের পরিচর্যায় পূজা একজন সহানুভূতিশীল কিশোরী থেকে উন্নত মানের হিলিং থেরাপিস্ট হিসেবে নিজেকে গড়ে তুলেছেন।
পূজা মূলত এমন মানুষদের সঙ্গে কাজ করেন যাঁরা বিভিন্ন ধরনের মানসিক বা শারীরিক উদ্বেগজনিত সমস্যায় ভোগেন। নিজের দীর্ঘ কর্মজীবনের অভিজ্ঞতায় পূজা খুব সহজেই তাঁদের সাইকোলজিক্যাল সিস্টেম এবং সমস্যার জায়গাগুলি অনুধাবন করতে পারেন।
একজন অভিজ্ঞ হিলিং থেরাপিস্ট হিসাবে পূজা বিশ্ব জুড়ে যে কোনও জায়গায় ব্যক্তিগতভাবে এবং দূরত্বে থাকা মানুষদেরও কার্যকর হিলিং সেশন অফার করেন৷ যাঁরা পূজার সঙ্গে যোগাযোগে আগ্রহী তাঁরা তাঁর ওয়েবসাইটে www.citaaraa.com থেরাপি সংক্রান্ত যাবতীয় তথ্য পেয়ে যাবেন। ওই ওয়েবসাইটে থেরাপির বর্ণনার পাশাপাশি যাঁরা হিলিং থেরাপির সাহায্য নিয়ে সুস্থ হয়েছেন এমন মানুষরাও তাঁদের অভিজ্ঞতা বর্ণনা করেছেন।
তবে কেবলমাত্র হিলিং থেরাপিস্টই নন, পূজা চন্দ্র সেই সঙ্গে একজন দক্ষ লেখক, কবি এবং একজন ব্লগারও। তিনি প্রধানত তাঁর নিবন্ধ এবং প্রকাশিত ব্লগের মাধ্যমে নিজের দীর্ঘ কর্মজীবনের অভিজ্ঞতা শেয়ার করতে পছন্দ করেন যা জীবন সম্পর্কে আমাদের নতুন কিছু শেখায়।