আরও পড়ুন: শ্মশানের বৈদ্যুতিক চুল্লি বিকল, সমস্যায় বালুরঘাটবাসী
এই এলাকায় বৃষ্টি থেমে যাওয়ার পরেও নদী ভাঙন চলছে। এলাকায় বসবাস ১৫০ শ্রমিক পরিবারের।বাড়িঘর হারিয়ে ফেলার আশঙ্কায় দু’চোখের পাতা এক করতে পারছেন না তাঁরা। এই ফাগুডোবা নদীতে শুধু আটিয়াবাড়ি নয়, ডিমা, ভাতখাওয়া চা বাগানের জমা জলও নালার মাধ্যমে এসে পড়ে। যার ফলে বৃষ্টি থেমে গেলেও নদীর জল কমতেই চাইছে না। আর তাতেই আর তীব্র আকার ধারণ করেছে ভাঙন আতঙ্ক। আটিয়াবাড়ি চা-বাগানের শ্রমিক সুনীল ওরাঁও জানান, ভাঙনের ফলে আধ বিঘা জমির চা গাছ চলে গিয়েছে। আমাদের বাড়ির কাছে চলে এসেছে নদী। যে কোনও মুহুর্তে ভেঙে পড়বে বাড়ি। হতাশার সুরে তিনি বলেন, তখন পালিয়ে যেতে হবে।আর কী করব!
advertisement
এই ভাঙন ঠেকাতে এলাকায় প্রটেকশন ওয়াল চাইছেন বাসিন্দারা। চা বাগান কর্তৃপক্ষের কাছে এই বিষয়ে অনুরোধ জানিয়েছেন তাঁরা। কিন্তু সেখান থেকে কোনও সাড়া মেলেনি। এই অবস্থায় কী করবেন ভেবে পাচ্ছেন না ওই অসহায় চা শ্রমিকরা।
অনন্যা দে