তারা বলেন, 'এই এলাকার ৫ হাজারেও বেশি মানুষ এই জমির ওপর নির্ভরশীল। তারা এই জমিতে পশুপালন করেই নিজের জীবিকা নির্বাহ করে।এখন প্রশাসনের তরফে এই জমিতে হর্টিকালচার ইউনিট তৈরি করা হবে বলা হচ্ছে। এরপরই আমাদের জীবিকা ও জীবন নিয়ে সংশয় দেখা দিয়েছে।' এলাকার বাসিন্দারা বলেন, 'এলাকাবাসীর কেউই জানে না কী এই হর্টিকালচার ইউনিট, এটা হলে আমাদের কী লাভ হবে। এ নিয়ে আমাদের সাথে কোনো আলোচনাই হয়নি। এই জমিতেই পশুপালন করি আমরা, জমি নিয়ে নিলে কীভাবে জীবিকা নির্বাহ করবো। আমরা এ নিয়ে প্রশাসনের দ্বারস্থ হবো।'
advertisement
আরও পড়ুনঃ বুনো হাতির হানায় শামুকতলায় জখম এক বৃদ্ধ
অন্যদিকে, এলাকা বাসীর পাশে থাকবার কথা জানিয়েছেন স্থানীয় পঞ্চায়েত সদস্য ও গ্রাম পঞ্চায়েতের উপপ্রধান। এই হর্টিকালচার ইউনিট মুলত ফুল ও ফল গাছের চারা রোপণের জন্য গড়ে তোলা হবে। সংরক্ষণ করা হবে গাছগুলিকে। এই নিয়ে একটি শিল্পের ভাবনা রয়েছে প্রশাসনের। তবে স্থানীয় বাসিন্দাদের এই স্থানে কাজ দেওয়া হবে কি না? তা নিয়ে উঠছে প্রশ্ন।
আরও পড়ুনঃ স্মার্ট ক্লাসরুমে পড়াশুনোয় নতুন গতি জটেশ্বর প্রাথমিক বিদ্যালয়ে
একেই কালজানি নদী থেকে বালি,পাথর তোলার কাজ বন্ধ রয়েছে। যার ফলে সংকটে নদীপাড় সংলগ্ন এলাকার মানুষের জীবিকা। বিকল্প জীবিকা হিসেবে পশুপালন শুরু করেছিলেন তারা। এই জীবিকা বর্তমানে হারিয়ে যাওয়ার মুখে। যা নিয়ে চিন্তিত সকলেই।
Annanya Dey