অন্যদিকে, জরুরি পর্যায়ে ১০২ নম্বর অ্যাম্বুলেন্স চললেও, সেটা কতটা পরিষেবা দিতে পারবে তা নিয়ে উঠছে প্রশ্ন। একটি অ্যাম্বুলেন্স কতজন রোগীকে আলিপুরদুয়ার সময়ের মধ্যে পৌঁছাতে পারবে তা নিয়ে থেকে যাচ্ছে ধোঁয়াশা। এ বিষয়ে উল্লেখ্য গাঙ্গুটিয়া এলাকার বাসিন্দা খুরেশা খাতুনের গর্ভেই মৃত্যু হয় তার শিশুর। এই ঘটনায় লতাবাড়ি গ্রামীন হাসপাতালে নিশ্চয়যান অ্যাম্বুলেন্সের এক চালকের বিরুদ্ধে গাফিলতির অভিযোগ এনে কালচিনি থানায় মামলা দায়ের করেন মৃত শিশুর পরিবারের সদস্যরা।
advertisement
আরও পড়ুনঃ সেতু আছে, নেই অ্যাপ্রোচ রোড! তাই গাড়ি চলে না এই সেতু দিয়ে!
অভিযুক্ত চালককে গ্রেফতারও করেছে পুলিশ। মূলত এর পরিপ্রেক্ষিতেই নিশ্চয়যান অ্যাম্বুলেন্স পরিষেবা বন্ধ রাখে চালকেরা। তারা জানিয়েছেন, মাঝেমধ্যে পুলিশ এসে হয়রান করছে তাদের। জেরার মুখে পড়তে হচ্ছে তাদের। চালকেরা জানান, '১১ বছর ধরে অ্যাম্বুলেন্স চালাচ্ছি, এখনও কেউ আমাদের ওপর এরূপ অভিযোগ তোলেননি। তবে ওদিনের ঘটনা আমরা মেনে নিতে পারছি না। যেভাবে রোগীর পরিবারের সদস্যরা আমার ওপর চড়াও হয়েছিল তাতে আমাদের প্রানের ভয় দেখা দিয়েছে।প্রশাসন নিরাপত্তার ব্যবস্থা না করলে এই কাজ ছেড়ে অন্য কিছু করতে হবে।'
Annanya Dey





