জেলা স্বাস্থ্য দফতর সূত্রে খবর গোটা জেলায় ২৩ জন করোনা সংক্রামিত।এই করোনা সংক্রমণ ছড়িয়ে পড়ায় উদ্বিগ্ন স্বাস্থ্য দফতর।তাই টিকাকরণের ওপর জোর দেওয়া হয়েছে স্বাস্থ্য দফতরের পক্ষ থেকে। কালচিনি কর্মতীর্থে কাজ করছেন ৩১ জনের ওপরে মহিলারা।একে অপরের সংস্পর্শে আসছেন তারা।করোনা সংক্রমণ এক্ষেত্রে বেশি ছড়ানোর সম্ভাবনা থেকে যায়।সংক্রমণ রোধ করতে তাদের বুস্টার ডোজ দেওয়া জরুরি বলে ব্লক প্রসানের সিদ্ধান্ত। এবারে ক্ষোদ আসরে নেমেছেন কালচিনির বিএমওএইচ সুভাষ কর্মকার।স্বাস্থ্যকর্মীদের পাশাপাশি কর্মতীর্থে কাজ করা মহিলাদের টিকা দেন তিনি।
advertisement
আরও পড়ুন: অবৈধ বালি তোলায় সূবর্ণরেখা নদীতে তলিয়ে যাচ্ছে একের পর এক গ্রাম! ভয়াবহ অবস্থা!
বিএমওএইচ সুভাষ কর্মকার জানান, "করোনা রুখতে জমায়েত প্রবণ ক্ষেত্রগুলিতে বুস্টার ডোজ দেওয়ার পরিকল্পনা গ্রহণ করা হয়েছে।সেই অনুসারে কর্মতীর্থের মহিলাদের দেওয়া হচ্ছে বুস্টার ডোজ।এরপর কৃষক বাজারে গিয়ে দেওয়া হবে টিকা।" আলিপুরদুয়ার জেলায় জানুয়ারি মাসে তেরোটি কেন্দ্র থেকে বুস্টার ডোজ দেওয়া শুরু হয়েছিল।আলিপুরদুয়ার জেলা হাসপাতাল ও ইন্ডোর স্টেডিয়ামে কোভ্যাকসিন ও কোভিশিল্ডের জন্য দু’টি করে কেন্দ্র খোলা হয়। প্রথমে ইন্ডোর স্টেডিয়ামে শুধু প্রথমসারির করোনা যোদ্ধা ও স্বাস্থ্যকর্মীদের বুস্টার ডোজ় দেওয়া হয়।কালচিনি ব্লকে জয়গাঁ ডেভলপমেন্ট অথরিটি কার্যালয়,বিডিও অফিস ও লতাবাড়ি গ্রামীণ হাসপাতালে দেওয়া হচ্ছে বুস্টার ডোজ।সাধারণত বুস্টার ডোজ পাওয়ার ক্ষেত্রে নাম বুকিং করতে হয়।কিন্তু কর্মতীর্থের মহিলাদের ব্যস্ততার কথা মাথায় রেখে তাদের কাছে সরাসরি চলে গেল ব্লক স্বাস্থ্য দফতর।তাদের বুস্টার ডোজ দেওয়া হল।
Annanya Dey





