WhatsApp Scam: হোয়াটসঅ্যাপে ওটিপি পেয়েছেন? সাবধান! চোখের পলকে সাফ হবে ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট

Last Updated:
WhatsApp Scam: গত কয়েক বছরে হোয়াটসঅ্যাপ জালিয়াতির সংখ্যা ব্যাপক বেড়েছে। ইউজার কিছু বোঝার আগেই তাঁর অ্যাকাউন্ট চলে যাচ্ছে হ্যাকারদের হাতে।
1/8
দেশের অন্যতম জনপ্রিয় মেসেজিং প্ল্যাটফর্ম হোয়াটসঅ্যাপ। অন্তত পরিসংখ্যান তাই বলছে। প্রায় ৪০০ মিলিয়ন ইউজার হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহার করেন। আর সেই কারণে হ্যাকারদেরও নজর পড়েছে হোয়াটসঅ্যাপের উপর। চলছে জালিয়াতি।
দেশের অন্যতম জনপ্রিয় মেসেজিং প্ল্যাটফর্ম হোয়াটসঅ্যাপ। অন্তত পরিসংখ্যান তাই বলছে। প্রায় ৪০০ মিলিয়ন ইউজার হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহার করেন। আর সেই কারণে হ্যাকারদেরও নজর পড়েছে হোয়াটসঅ্যাপের উপর। চলছে জালিয়াতি।
advertisement
2/8
গত কয়েক বছরে হোয়াটসঅ্যাপ জালিয়াতির সংখ্যা ব্যাপক বেড়েছে। ইউজার কিছু বোঝার আগেই তাঁর অ্যাকাউন্ট চলে যাচ্ছে হ্যাকারদের হাতে। এর মধ্যে সবচেয়ে নতুন জালিয়াতি হল ওটিপি স্ক্যাম। লগ ইন বা পেমেন্টের সময় ওটিপি পাঠানো হয়। সেই ফাঁক গলেই ঢুকছে হ্যাকাররা।
গত কয়েক বছরে হোয়াটসঅ্যাপ জালিয়াতির সংখ্যা ব্যাপক বেড়েছে। ইউজার কিছু বোঝার আগেই তাঁর অ্যাকাউন্ট চলে যাচ্ছে হ্যাকারদের হাতে। এর মধ্যে সবচেয়ে নতুন জালিয়াতি হল ওটিপি স্ক্যাম। লগ ইন বা পেমেন্টের সময় ওটিপি পাঠানো হয়। সেই ফাঁক গলেই ঢুকছে হ্যাকাররা।
advertisement
3/8
ডিজিটাল অ্যাকাউন্ট ফোন নম্বরের সঙ্গে লিঙ্কড থাকে। ওটিপি দিয়ে ভেরিফাই করা হয়। হোয়াটসঅ্যাপও ইউজারের পরিচয় যাচাইয়ের জন্য এসএমএস মারফত ওটিপি পাঠায়। অচেনা অজানা কাউকে নিজের অটিপি দিয়ে দিলেই সর্বনাশ। সমস্যা হল, হ্যাকাররা এখন ওটিপি হাতাতে নতুন পন্থা অবলম্বন করেছে।
ডিজিটাল অ্যাকাউন্ট ফোন নম্বরের সঙ্গে লিঙ্কড থাকে। ওটিপি দিয়ে ভেরিফাই করা হয়। হোয়াটসঅ্যাপও ইউজারের পরিচয় যাচাইয়ের জন্য এসএমএস মারফত ওটিপি পাঠায়। অচেনা অজানা কাউকে নিজের অটিপি দিয়ে দিলেই সর্বনাশ। সমস্যা হল, হ্যাকাররা এখন ওটিপি হাতাতে নতুন পন্থা অবলম্বন করেছে।
advertisement
4/8
কী করে হ্যাকাররা? প্রথমে ইউজারের আত্মীয় বা বন্ধু বলে পরিচয় দেয়। বিশ্বাস অর্জন করে। তারপর ওটিপি চেয়ে বসে। এমনটা আকছার ঘটে। এটাই হ্যাকারদের কৌশল। অনেক সময় এমন ভান করে যেন বিপদে পড়েছে, “খুব বিপদের মধ্যে আছি, তাড়াতাড়ি ওটিপিটা দিন” বা “আপনার নম্বরে ভুল করে আমার ওটিপি চলে গিয়েছে, দয়া করে বলুন।“ অনেকেই না বুঝে এই ফাঁদে পা দেন। হ্যাকারদের ওটিপি বলে দেন। ওটিপি দিয়ে দেওয়ার অর্থ, অ্যাকাউন্টের অ্যাক্সেস হ্যাকারদের হাতে তুলে দেওয়া।
কী করে হ্যাকাররা? প্রথমে ইউজারের আত্মীয় বা বন্ধু বলে পরিচয় দেয়। বিশ্বাস অর্জন করে। তারপর ওটিপি চেয়ে বসে। এমনটা আকছার ঘটে। এটাই হ্যাকারদের কৌশল। অনেক সময় এমন ভান করে যেন বিপদে পড়েছে, “খুব বিপদের মধ্যে আছি, তাড়াতাড়ি ওটিপিটা দিন” বা “আপনার নম্বরে ভুল করে আমার ওটিপি চলে গিয়েছে, দয়া করে বলুন।“ অনেকেই না বুঝে এই ফাঁদে পা দেন। হ্যাকারদের ওটিপি বলে দেন। ওটিপি দিয়ে দেওয়ার অর্থ, অ্যাকাউন্টের অ্যাক্সেস হ্যাকারদের হাতে তুলে দেওয়া।
advertisement
5/8
হোয়াটসঅ্যাপ বলছে, “অ্যাকাউন্টের অ্যাক্সেস নিতে চাইলে এসএমএস ভেরিফিকেশন কোড দরকার। সেটা ইউজারের ফোনে পাঠানো হয়।“সোজা কথায়, এই কোডই আসল। সেটা ভুলে করে হ্যাকারদের দিয়ে দিলে সর্বস্ব যাবে।
হোয়াটসঅ্যাপ বলছে, “অ্যাকাউন্টের অ্যাক্সেস নিতে চাইলে এসএমএস ভেরিফিকেশন কোড দরকার। সেটা ইউজারের ফোনে পাঠানো হয়।“সোজা কথায়, এই কোডই আসল। সেটা ভুলে করে হ্যাকারদের দিয়ে দিলে সর্বস্ব যাবে।
advertisement
6/8
হোয়াটসঅ্যাপ এক ধরণের এনক্রিপ্টেড প্রযুক্তি ব্যবহার করে। কে কোন অ্যাকাউন্টে লগ ইন বা ভেরিফিকেশন করল সেটা তার পক্ষে বোঝা সম্ভব নয়। অর্থাৎ ইউজারের সুরক্ষা তার নিজের কাছে। তাই ভুলেও ওটিপি কাউকে দেওয়া উচিত নয়।
হোয়াটসঅ্যাপ এক ধরণের এনক্রিপ্টেড প্রযুক্তি ব্যবহার করে। কে কোন অ্যাকাউন্টে লগ ইন বা ভেরিফিকেশন করল সেটা তার পক্ষে বোঝা সম্ভব নয়। অর্থাৎ ইউজারের সুরক্ষা তার নিজের কাছে। তাই ভুলেও ওটিপি কাউকে দেওয়া উচিত নয়।
advertisement
7/8
অ্যাকাউন্টের অ্যাক্সেস পেয়ে গেলে হ্যাকাররা ব্যবহারকারীর পরিচয় ব্যবহার করে তাঁর পরিচিতজনদের মেসেজ পাঠায় এবং নানা অজুহাতে টাকা চেয়ে বসে। অনেকে ডিজিটাল পেমেন্ট সংক্রান্ত তথ্য হোয়াটসঅ্যাপে রাখেন। সে সব হ্যাকারদের হাতে পড়লে বড় ধরনের আর্থিক ক্ষতি হতে পারে।
অ্যাকাউন্টের অ্যাক্সেস পেয়ে গেলে হ্যাকাররা ব্যবহারকারীর পরিচয় ব্যবহার করে তাঁর পরিচিতজনদের মেসেজ পাঠায় এবং নানা অজুহাতে টাকা চেয়ে বসে। অনেকে ডিজিটাল পেমেন্ট সংক্রান্ত তথ্য হোয়াটসঅ্যাপে রাখেন। সে সব হ্যাকারদের হাতে পড়লে বড় ধরনের আর্থিক ক্ষতি হতে পারে।
advertisement
8/8
হ্যাকাররা অনেক সময় ইউজারের ব্যক্তিগত তথ্য হাতিয়ে নেয়। পরে ব্ল্যাকমেইল করে। এমনটা হলে আর কিছু করার থাকবে না। কষ্টের টাকা লুটে নেবে অন্য কেউ। প্রযুক্তি বিশেষজ্ঞরা বলেন, যত চেনেজানাই হোক না কেন, কাউকেই ওটিপি দেওয়া উচিত নয়। নাহলে ফল ভুগতে হবে।
হ্যাকাররা অনেক সময় ইউজারের ব্যক্তিগত তথ্য হাতিয়ে নেয়। পরে ব্ল্যাকমেইল করে। এমনটা হলে আর কিছু করার থাকবে না। কষ্টের টাকা লুটে নেবে অন্য কেউ। প্রযুক্তি বিশেষজ্ঞরা বলেন, যত চেনেজানাই হোক না কেন, কাউকেই ওটিপি দেওয়া উচিত নয়। নাহলে ফল ভুগতে হবে।
advertisement
advertisement
advertisement