Smartphone Tips: নতুন ফোন কেনার টাকা নেই? পুরনো ফোনকেই নয়া রূপ দিন, রইল সহজ উপায়

Last Updated:
Smartphone Tips: বর্তমানে দু’ভাবে স্মার্টফোন কাস্টমাইজ করা যায়। হার্ডওয়্যার কাস্টমাইজেশন এবং সফটওয়্যার কাস্ট মাইজেশন।
1/8
উৎসবের মরশুম চলছে। স্মার্টফোনে ব্যাপক ডিসকাউন্ট দিচ্ছে অ্যামাজন, ফ্লিপকার্টের মতো ই-কমার্স প্ল্যাটফর্মগুলো। কিন্তু পকেটে রেস্ত নেই। এদিকে পুরনো ফোনের দিকে তাকালেও মাথা গরম হয়ে যাচ্ছে। এখন কী উপায়?
উৎসবের মরশুম চলছে। স্মার্টফোনে ব্যাপক ডিসকাউন্ট দিচ্ছে অ্যামাজন, ফ্লিপকার্টের মতো ই-কমার্স প্ল্যাটফর্মগুলো। কিন্তু পকেটে রেস্ত নেই। এদিকে পুরনো ফোনের দিকে তাকালেও মাথা গরম হয়ে যাচ্ছে। এখন কী উপায়?
advertisement
2/8
পুরনো স্মার্টফোনের মেকওভার করতে হবে। বর্তমানে দু’ভাবে স্মার্টফোন কাস্টমাইজ করা যায়। হার্ডওয়্যার কাস্টমাইজেশন এবং সফটওয়্যার কাস্ট মাইজেশন। তাহলেই ফোন হয়ে যাবে নতুনের মতো। নতুন করে পুরনো ফোনের প্রেমে পড়ে যাবেন ইউজার।
পুরনো স্মার্টফোনের মেকওভার করতে হবে। বর্তমানে দু’ভাবে স্মার্টফোন কাস্টমাইজ করা যায়। হার্ডওয়্যার কাস্টমাইজেশন এবং সফটওয়্যার কাস্ট মাইজেশন। তাহলেই ফোন হয়ে যাবে নতুনের মতো। নতুন করে পুরনো ফোনের প্রেমে পড়ে যাবেন ইউজার।
advertisement
3/8
হার্ডওয়্যার কাস্টমাইজেশনে নতুন কাস্টম স্কিন দেওয়া হয়। পাতি বাংলায় ‘কভার’। স্মার্টফোনের মডেলের উপর নির্ভর করে নানা রকম কভার হতে পারে। আর যদি ফ্ল্যাগশিপ স্মার্টফোন থাকে, বিশেষ করে অ্যাপল বা স্যামসংয়ের মতো ব্র্যান্ডের, তাহলে ইউজারের কাছে আরও বেশি বিকল্প থাকবে।
হার্ডওয়্যার কাস্টমাইজেশনে নতুন কাস্টম স্কিন দেওয়া হয়। পাতি বাংলায় ‘কভার’। স্মার্টফোনের মডেলের উপর নির্ভর করে নানা রকম কভার হতে পারে। আর যদি ফ্ল্যাগশিপ স্মার্টফোন থাকে, বিশেষ করে অ্যাপল বা স্যামসংয়ের মতো ব্র্যান্ডের, তাহলে ইউজারের কাছে আরও বেশি বিকল্প থাকবে।
advertisement
4/8
কভার স্মার্টফোনকে স্ক্র্যাচ থেকে বাঁচায়। আবার ফোনের আসল রঙ ধরে রাখতেও সাহায্য করে। স্টাইলিশও দেখায়। দাম ১০০ থেকে ২০০ টাকা। তবে প্রিন্ট, স্কিনের ফিটনেস, ব্যবহৃত উপাদান, ফিনিশের উপর ভিত্তি করে দাম বাড়তেও পারে।
কভার স্মার্টফোনকে স্ক্র্যাচ থেকে বাঁচায়। আবার ফোনের আসল রঙ ধরে রাখতেও সাহায্য করে। স্টাইলিশও দেখায়। দাম ১০০ থেকে ২০০ টাকা। তবে প্রিন্ট, স্কিনের ফিটনেস, ব্যবহৃত উপাদান, ফিনিশের উপর ভিত্তি করে দাম বাড়তেও পারে।
advertisement
5/8
ভারতে ফোন কভারের জন্য WrapKart, Gadgetshieldz, Slickwraps এবং Caps India সবচেয়ে জনপ্রিয় ব্র্যান্ড। এদের ওয়েবসাইটে চোখ ধাঁধানো সব ডিজাইনার কভার রয়েছে। দামও নাগালের মধ্যে। চাইলে বাজার থেকেও কেনা যায়। বলা যায় না, অনলাইনের থেকেও হয়ত দূর্দান্ত ডিজাইন এবং সস্তা দামে মিলে গেল।
ভারতে ফোন কভারের জন্য WrapKart, Gadgetshieldz, Slickwraps এবং Caps India সবচেয়ে জনপ্রিয় ব্র্যান্ড। এদের ওয়েবসাইটে চোখ ধাঁধানো সব ডিজাইনার কভার রয়েছে। দামও নাগালের মধ্যে। চাইলে বাজার থেকেও কেনা যায়। বলা যায় না, অনলাইনের থেকেও হয়ত দূর্দান্ত ডিজাইন এবং সস্তা দামে মিলে গেল।
advertisement
6/8
এবার আসা যাক, সফটওয়্যার কাস্টমাইজেশনে। প্রথমেই লক স্ক্রিন এবং হোম স্ক্রিনের ওয়ালপেপার বদলে ফেলতে হবে। সত্যি বলতে কী, এটুকুতেই স্মার্টফোন নতুনের মতো দেখাবে। এর সঙ্গে ডার্ক মোড অন করা যায়। ফোনের চেহারাই বদলে যাবে।
এবার আসা যাক, সফটওয়্যার কাস্টমাইজেশনে। প্রথমেই লক স্ক্রিন এবং হোম স্ক্রিনের ওয়ালপেপার বদলে ফেলতে হবে। সত্যি বলতে কী, এটুকুতেই স্মার্টফোন নতুনের মতো দেখাবে। এর সঙ্গে ডার্ক মোড অন করা যায়। ফোনের চেহারাই বদলে যাবে।
advertisement
7/8
এরপর কাস্টম আইকন প্যাক ইনস্টল করতে পারেন ইউজার। বেশিরভাগ অ্যান্ড্রয়েড স্মার্টফোনেই করা যায়। তবে আইফোনে সম্ভব নয়। iOS 18 ইউজাররা আইকনের কালার টোন বদলাতে পারেন। এর সঙ্গে কাস্টম লঞ্চারও পুরনো স্মার্টফোনকে নতুন উচ্চতায় নিয়ে যেতে পারে। নোভা-এর মতো লঞ্চার হোম স্ক্রিন কাস্টমাইজ করতে সাহায্য করবে।
এরপর কাস্টম আইকন প্যাক ইনস্টল করতে পারেন ইউজার। বেশিরভাগ অ্যান্ড্রয়েড স্মার্টফোনেই করা যায়। তবে আইফোনে সম্ভব নয়। iOS 18 ইউজাররা আইকনের কালার টোন বদলাতে পারেন। এর সঙ্গে কাস্টম লঞ্চারও পুরনো স্মার্টফোনকে নতুন উচ্চতায় নিয়ে যেতে পারে। নোভা-এর মতো লঞ্চার হোম স্ক্রিন কাস্টমাইজ করতে সাহায্য করবে।
advertisement
8/8
যাঁরা আরও এক ধাপ এগোতে চান, তাঁরা কাস্টম ROM ইনস্টল করতে পারেন। স্মার্টফোন আমূল বদলে যাবে। তবে এতে কিছুটা ঝুঁকি থাকে। নিরাপত্তা নিয়ে একশো শতাংশ নিশ্চিত না হলে এটা করা ঠিক হবে না। কাস্টম OS বদল, অপ্রয়োজনীয় অ্যাপস আনইনস্টল করাও উচিত। লেটেস্ট অ্যান্ড্রয়েড OS ভার্সনে আপগ্রেডও করে নেওয়া যায়।
যাঁরা আরও এক ধাপ এগোতে চান, তাঁরা কাস্টম ROM ইনস্টল করতে পারেন। স্মার্টফোন আমূল বদলে যাবে। তবে এতে কিছুটা ঝুঁকি থাকে। নিরাপত্তা নিয়ে একশো শতাংশ নিশ্চিত না হলে এটা করা ঠিক হবে না। কাস্টম OS বদল, অপ্রয়োজনীয় অ্যাপস আনইনস্টল করাও উচিত। লেটেস্ট অ্যান্ড্রয়েড OS ভার্সনে আপগ্রেডও করে নেওয়া যায়।
advertisement
advertisement
advertisement