Bikes: কম 'সিসি'-র বাইক নিয়ে কি পাহাড়ে যাওয়া যায়? এই প্রশ্ন এখন অনেকের মনে! বিশেষজ্ঞরা কী বলছেন, জেনে নিন

Last Updated:
Bike Ride : পাহাড়ে স্বাচ্ছন্দ্যে বাইক চালানোর জন্য কমপক্ষে ১৫০-২০০ সিসি বা তার বেশি সিসির বাইক থাকলে ভাল। কারণ এতে পর্যাপ্ত শক্তি ও টর্ক থাকে, যা খাঁড়া রাস্তা ও দুর্গম পথে সহজে উঠতে সাহায্য করে।
1/8
পাহাড়ে স্বাচ্ছন্দ্যে বাইক চালানোর জন্য কমপক্ষে ১৫০-২০০ সিসি বা তার বেশি সিসির বাইক ভালো, কারণ এতে পর্যাপ্ত শক্তি ও টর্ক থাকে, যা খাড়া রাস্তা ও দুর্গম পথে সহজে উঠতে সাহায্য করে। তবে ১০০-১২৫ সিসি বাইক দিয়েও সম্ভব, যদি চালকের অভিজ্ঞতা থাকে এবং সঠিক গিয়ার ব্যবহার করা হয়। ছবি ও তথ্য: মৈনাক দেবনাথ
পাহাড়ে স্বাচ্ছন্দ্যে বাইক চালানোর জন্য কমপক্ষে ১৫০-২০০ সিসি বা তার বেশি সিসির বাইক থাকলে ভাল। কারণ এতে পর্যাপ্ত শক্তি ও টর্ক থাকে, যা খাঁড়া রাস্তা ও দুর্গম পথে সহজে উঠতে সাহায্য করে। তবে ১০০-১২৫ সিসি বাইক নিয়েও সম্ভব, যদি চালকের অভিজ্ঞতা থাকে এবং সঠিক গিয়ার ব্যবহার করা হয়।ছবি ও তথ্য: মৈনাক দেবনাথ
advertisement
2/8
১০০-১২৫ সিসি: এটি হালকা এবং সহজে নিয়ন্ত্রণ করা যায়, তবে দুজন যাত্রী থাকলে বা খুব খাড়া পথে সমস্যা হতে পারে। সঠিক গিয়ার ব্যবহার (যেমন, নিচু গিয়ারে বেশি RPM) করলে চালানো সম্ভব, তবে ইঞ্জিনকে অতিরিক্ত চাপ দেওয়া উচিত নয়।
১০০-১২৫ সিসি: হালকা এবং সহজে নিয়ন্ত্রণ করা যায় এই ধরণের বাইক। তবে দুজন যাত্রী থাকলে বা খুব খাঁড়া পথে সমস্যা হতে পারে। সঠিক গিয়ার ব্যবহার (যেমন, নিচু গিয়ারে বেশি RPM) করলে চালানো সম্ভব, তবে ইঞ্জিনকে অতিরিক্ত চাপ দেওয়া উচিত নয়।
advertisement
3/8
১৫০-২০০ সিসি: এটি পাহাড়ের জন্য একটি আদর্শ পছন্দ। শক্তি, নিয়ন্ত্রণ এবং জ্বালানি সাশ্রয়ের মধ্যে এটি একটি ভালো ভারসাম্য প্রদান করে।
১৫০-২০০ সিসি: এটি পাহাড়ের জন্য একটি আদর্শ পছন্দ। শক্তি, নিয়ন্ত্রণ এবং জ্বালানি সাশ্রয়ের মধ্যে এটি একটি ভাল ভারসাম্য প্রদান করে।
advertisement
4/8
২৫০ সিসি বা তার বেশি: এটি সবচেয়ে ভালো, বিশেষ করে যদি আপনি ভারী লোড বা দুজন যাত্রী নিয়ে ভ্রমণ করেন। এটি টর্ক এবং শক্তির দিক থেকে সবচেয়ে বেশি স্বাচ্ছন্দ্য দেবে।
২৫০ সিসি বা তার বেশি: এটি সবচেয়ে ভাল, বিশেষ করে যদি আপনি ভারী লোড বা দুজন যাত্রী নিয়ে ভ্রমণ করেন। এটি টর্ক এবং শক্তির দিক থেকে সবচেয়ে বেশি স্বাচ্ছন্দ্য দেবে।
advertisement
5/8
অভিজ্ঞতা: আপনার বাইক চালানোর অভিজ্ঞতা থাকলে কম সিসির বাইকও সামলাতে পারবেন, যেমন অনেকে ১২৫ সিসি বাইক নিয়েও পাহাড়ি রাস্তায় গেছেন।
অভিজ্ঞতা: আপনার বাইক চালানোর অভিজ্ঞতা থাকলে কম সিসির বাইকও সামলাতে পারবেন, যেমন অনেকে ১২৫ সিসি বাইক নিয়েও পাহাড়ি রাস্তায় গেছেন।
advertisement
6/8
গিয়ার: পাহাড়ে সবসময় সঠিক গিয়ার ব্যবহার করা জরুরি। বেশি গতিতে কম গিয়ার বা কম গতিতে বেশি গিয়ার ব্যবহার করলে ইঞ্জিন দুর্বল হয়ে পড়ে।
গিয়ার: পাহাড়ে সবসময় সঠিক গিয়ার ব্যবহার করা জরুরি। বেশি গতিতে কম গিয়ার বা কম গতিতে বেশি গিয়ার ব্যবহার করলে ইঞ্জিন দুর্বল হয়ে পড়ে।
advertisement
7/8
বাইকের ধরন: অ্যাডভেঞ্চার বা ট্যুরিং বাইকগুলো পাহাড়ি রাস্তার জন্য বেশি উপযুক্ত, কারণ সেগুলোর সাসপেনশন এবং গ্রাউন্ড ক্লিয়ারেন্স ভালো থাকে।
বাইকের ধরণ : অ্যাডভেঞ্চার বা ট্যুরিং বাইকগুলো পাহাড়ি রাস্তার জন্য বেশি উপযুক্ত, কারণ সেগুলোর সাসপেনশন এবং গ্রাউন্ড ক্লিয়ারেন্স ভাল থাকে।
advertisement
8/8
সুতরাং, আপনি যদি স্বাচ্ছন্দ্য ও শক্তি চান, তাহলে ১৫০-২০০ সিসি বা তার বেশি সিসি ভালো; আর যদি আপনার অভিজ্ঞতা থাকে এবং আপনি ধীরে-সুস্থে চালাতে পারেন, তাহলে ১২৫ সিসি বা তার কাছাকাছি সিসি বাইকও ভালো কাজ দেবে।
সুতরাং, আপনি যদি স্বাচ্ছন্দ্য ও শক্তি চান, তাহলে ১৫০-২০০ সিসি বা তার বেশি সিসি-র বাইক নিয়ে পাহাড়ে ঘুরতে যাওয়া ভাল। আর যদি আপনার অভিজ্ঞতা থাকে এবং আপনি ধীরে-সুস্থে চালাতে পারেন, তা হলে ১২৫ সিসি বা তার কাছাকাছি সিসি বাইকও ভাল কাজ দেবে।
advertisement
advertisement
advertisement