৫০০ মিলিয়ন ফেসবুক ব্যবহারকারীর ফোন নম্বর বিক্রি হয়েছে Telegram bot-এর মাধ্যমে, বলছে নতুন গবেষণা

Last Updated:
একটি ডেটাবেস তৈরি করে প্রায় ৫৩৩ মিলিয়ন ফেসবুক ব্যবহারকারীর তথ্য বের করে দেওয়া হয়
1/6
আবারও গ্রাহকের তথ্য সুরক্ষায় প্রশ্নের মুখে Facebook। জানা গিয়েছে, Telegram bot ব্যবহার করে বিক্রি করা হয়েছে ৫০০ মিলিয়ন Facebook ব্যবহারকারীর তথ্য। গবেষক জানাচ্ছেন, যিনি এই Telegram bot চালাতেন তাঁর কাছে ৫০০ মিলিয়ন ব্যবহারকারীর তথ্য ছিল। যা লিক করা হয় ২০১৯ সালের ফেব্রুয়ারিতে।
আবারও গ্রাহকের তথ্য সুরক্ষায় প্রশ্নের মুখে Facebook। জানা গিয়েছে, Telegram bot ব্যবহার করে বিক্রি করা হয়েছে ৫০০ মিলিয়ন Facebook ব্যবহারকারীর তথ্য। গবেষক জানাচ্ছেন, যিনি এই Telegram bot চালাতেন তাঁর কাছে ৫০০ মিলিয়ন ব্যবহারকারীর তথ্য ছিল। যা লিক করা হয় ২০১৯ সালের ফেব্রুয়ারিতে।
advertisement
2/6
গবেষক অ্যালন গালের মতে, এক ব্যবহারকারী Telegram bot বানিয়েছিল যা ব্যবহারকারীদের তার ডেটাবেসে ঢোকার অনুমতি দিয়েছিল। সেই ডেটাবেসে প্রায় কোটি কোটি ফেসবুক ব্যবহারকারীর তথ্য ছিল। তিনি বলেন, ২০২০-র শুরুর দিকে এই তথ্য সামনে আসে। একটি ডেটাবেস তৈরি করে প্রায় ৫৩৩ মিলিয়ন ফেসবুক ব্যবহারকারীর তথ্য বের করে দেওয়া হয়। সেই ডেটাবেস বর্তমানে আরও উদ্বেগজনক হয়ে উঠেছে।
গবেষক অ্যালন গালের মতে, এক ব্যবহারকারী Telegram bot বানিয়েছিল যা ব্যবহারকারীদের তার ডেটাবেসে ঢোকার অনুমতি দিয়েছিল। সেই ডেটাবেসে প্রায় কোটি কোটি ফেসবুক ব্যবহারকারীর তথ্য ছিল। তিনি বলেন, ২০২০-র শুরুর দিকে এই তথ্য সামনে আসে। একটি ডেটাবেস তৈরি করে প্রায় ৫৩৩ মিলিয়ন ফেসবুক ব্যবহারকারীর তথ্য বের করে দেওয়া হয়। সেই ডেটাবেস বর্তমানে আরও উদ্বেগজনক হয়ে উঠেছে।
advertisement
3/6
তিনি আরও বলেন, কিছু দিন আগে এক ব্যক্তি একটি Telegram bot তৈরি করেন যা কম টাকায় ডেটাবেস সংক্রান্ত অনুসন্ধানের অনুমতি দেয়। পাশাপাশি Facebook-এ যুক্ত ফোন নম্বরও বলে দেয়। তথ্য সুরক্ষার ক্ষেত্রে এর একটা বিরাট প্রভাব অবশ্যই রয়েছে। গাল জানান, প্রায় ১০০টিরও বেশি দেশের ব্যবহারকারী এতে ক্ষতিগ্রস্ত।
তিনি আরও বলেন, কিছু দিন আগে এক ব্যক্তি একটি Telegram bot তৈরি করেন যা কম টাকায় ডেটাবেস সংক্রান্ত অনুসন্ধানের অনুমতি দেয়। পাশাপাশি Facebook-এ যুক্ত ফোন নম্বরও বলে দেয়। তথ্য সুরক্ষার ক্ষেত্রে এর একটা বিরাট প্রভাব অবশ্যই রয়েছে। গাল জানান, প্রায় ১০০টিরও বেশি দেশের ব্যবহারকারী এতে ক্ষতিগ্রস্ত।
advertisement
4/6
মাদারবোর্ডের রিপোর্ট বলছে, কোনও ব্যবহারকারীর কাছে যদি অন্য এক ব্যবহারকারীর Facebook ID থাকে তা হলে  bot Telegram ওই ব্যবহারকারীর ফোন নম্বর খুঁজে বের করে দেয়। তবে, এই ক্ষেত্রে ব্যবহারকারীর ফোন নম্বর ফেসবুকের সঙ্গে যুক্ত থাকতে হবে। এই তথ্য পাওয়ার জন্য ব্যবহারকারীকে bot-কে ২০ ডলার দিতে হবে। শুধু এই নয়, এক সঙ্গে কেউ একাধিক তথ্য চাইলে bot তাও বিক্রি করছে।
মাদারবোর্ডের রিপোর্ট বলছে, কোনও ব্যবহারকারীর কাছে যদি অন্য এক ব্যবহারকারীর Facebook ID থাকে তা হলে bot Telegram ওই ব্যবহারকারীর ফোন নম্বর খুঁজে বের করে দেয়। তবে, এই ক্ষেত্রে ব্যবহারকারীর ফোন নম্বর ফেসবুকের সঙ্গে যুক্ত থাকতে হবে। এই তথ্য পাওয়ার জন্য ব্যবহারকারীকে bot-কে ২০ ডলার দিতে হবে। শুধু এই নয়, এক সঙ্গে কেউ একাধিক তথ্য চাইলে bot তাও বিক্রি করছে।
advertisement
5/6
গাল মাদারবোর্ডকে এক সাক্ষাৎকারে জানান, এটা দেখে খুবই অদ্ভুত লাগছে যে, সাইবার ক্রাইম কমিউনিটির কাছে তথ্যগুলি বিক্রি হচ্ছে। ফোন নম্বর খুবই গুরুত্বপূর্ণ তথ্য। এটি এ ভাবে পাচার হয়ে যাওয়ায় খুবই সমস্যায় পড়তে হতে পারে মানুষকে। আর্থিক জালিয়াতি বাড়তে পারে। হ্যাকিং বা এই ধরনের প্রবণতাও বাড়তে পারে।
গাল মাদারবোর্ডকে এক সাক্ষাৎকারে জানান, এটা দেখে খুবই অদ্ভুত লাগছে যে, সাইবার ক্রাইম কমিউনিটির কাছে তথ্যগুলি বিক্রি হচ্ছে। ফোন নম্বর খুবই গুরুত্বপূর্ণ তথ্য। এটি এ ভাবে পাচার হয়ে যাওয়ায় খুবই সমস্যায় পড়তে হতে পারে মানুষকে। আর্থিক জালিয়াতি বাড়তে পারে। হ্যাকিং বা এই ধরনের প্রবণতাও বাড়তে পারে।
advertisement
6/6
গাল যে স্ক্রিনশটটি শেয়ার করেছেন, তাতে দেখা যাচ্ছে, ২০২১-এর ১২ জানুয়ারি থেকে bot অ্যাক্টিভ রয়েছে। কিন্তু তথ্য পাচার শুরু করেছে ২০১৯ সাল থেকে। যদিও তথ্য দেখে মনে হতে পারে এটি পুরনো তথ্য, কিন্তু সেই তথ্য দিয়েই কেউ অন্যান্য তথ্য বা অ্যাকাউন্ট হ্যাক করছে কি না তা কিন্তু বোঝা যাবে না!
গাল যে স্ক্রিনশটটি শেয়ার করেছেন, তাতে দেখা যাচ্ছে, ২০২১-এর ১২ জানুয়ারি থেকে bot অ্যাক্টিভ রয়েছে। কিন্তু তথ্য পাচার শুরু করেছে ২০১৯ সাল থেকে। যদিও তথ্য দেখে মনে হতে পারে এটি পুরনো তথ্য, কিন্তু সেই তথ্য দিয়েই কেউ অন্যান্য তথ্য বা অ্যাকাউন্ট হ্যাক করছে কি না তা কিন্তু বোঝা যাবে না!
advertisement
advertisement
advertisement