Voting Via Mobile: দেশে প্রথমবার! কেন্দ্রে যেতে হবে না, ঘরে বসে নিজের মোবাইল খুলেই দেওয়া যাবে ভোট! দেশের এই রাজ্যে চালু হচ্ছে প্রথম

Last Updated:
Voting Via Mobile: বিহার পুরসভা নির্বাচনে ই-ভোটিং সিস্টেম চালু, কী ভাবে কাজ করবে জানেন? কারা পাবেন সুযোগ?
1/6
বিহার বিধানসভা নির্বাচনের আগে বিহার রাজ্য নির্বাচন কমিশন ইতিহাস তৈরি করতে চলেছে। কমিশন পৌর নির্বাচনে মোবাইল অ্যাপের মাধ্যমে ভোটদানের পরিকল্পনা করেছে। এর জন্য কমিশন দশ দিন ধরে একটি সচেতনতা প্রচারও চালিয়েছে।
বিহার বিধানসভা নির্বাচনের আগে বিহার রাজ্য নির্বাচন কমিশন ইতিহাস তৈরি করতে চলেছে। কমিশন পৌর নির্বাচনে মোবাইল অ্যাপের মাধ্যমে ভোটদানের পরিকল্পনা করেছে। এর জন্য কমিশন দশ দিন ধরে একটি সচেতনতা প্রচারও চালিয়েছে।
advertisement
2/6
বিহার বিধানসভা নির্বাচনের আগে ভোটদানের ক্ষেত্রে একটি নতুন পরিবর্তন ঘটতে চলেছে এই রাজ্যে। বিহার দেশের মধ্যে প্রথম রাজ্য হতে চলেছে যেখানে ফোনের মাধ্যমে ভোটদান বা ই-ভোটিং করা যাবে। বিহার রাজ্য নির্বাচন কমিশনার দীপক প্রসাদ শুক্রবার সংবাদমাধ্যমে এই তথ্য দেন। শনিবার পটনা, রোহতাস এবং পূর্ব চম্পারণের ছয়টি পৌরসভার ভোটগ্রহণের আগে তিনি সংবাদমাধ্যমকে এই তথ্য জানিয়েছেন। তবে আসন্ন বিধানসভা নির্বাচনেই ফোনের মাধ্যমে ভোটদান করা হবে কি না সেই বিষয়ে এই মুহূর্তে রাজ্য নির্বাচন কমিশন স্পষ্ট করে কিছু জানায়নি।
বিহার বিধানসভা নির্বাচনের আগে ভোটদানের ক্ষেত্রে একটি নতুন পরিবর্তন ঘটতে চলেছে এই রাজ্যে। বিহার দেশের মধ্যে প্রথম রাজ্য হতে চলেছে যেখানে ফোনের মাধ্যমে ভোটদান বা ই-ভোটিং করা যাবে। বিহার রাজ্য নির্বাচন কমিশনার দীপক প্রসাদ শুক্রবার সংবাদমাধ্যমে এই তথ্য দেন। শনিবার পটনা, রোহতাস এবং পূর্ব চম্পারণের ছয়টি পৌরসভার ভোটগ্রহণের আগে তিনি সংবাদমাধ্যমকে এই তথ্য জানিয়েছেন। তবে আসন্ন বিধানসভা নির্বাচনেই ফোনের মাধ্যমে ভোটদান করা হবে কি না সেই বিষয়ে এই মুহূর্তে রাজ্য নির্বাচন কমিশন স্পষ্ট করে কিছু জানায়নি।
advertisement
3/6
কারা দিতে পারবেন এই ই-ভোট? যাঁরা ভোটকেন্দ্রে গিয়ে ভোট দিতে পারবেন না তাঁদের জন্য এই সুবিধাটি উপলব্ধ থাকবে। তিনি বলেন, অনলাইনে ভোটদানের জন্য ভোটারদের ফোনে একটি অ্যাপ ইনস্টল করতে হবে। প্রবীণ নাগরিক, দিব্যাঙ্গ, অন্তঃসত্ত্বা এবং অন্যান্য রাজ্যে বসবাসকারী ভোটাররা এই সুযোগটির সুবিধা নিতে পারবেন। রাজ্য নির্বাচন কমিশন ১০ জুন থেকে ২২ জুন, ২০২৫ পর্যন্ত এই বিষয়ে একটি সচেতনতামূলক প্রচারও চালিয়েছে।
কারা দিতে পারবেন এই ই-ভোট? যাঁরা ভোটকেন্দ্রে গিয়ে ভোট দিতে পারবেন না তাঁদের জন্য এই সুবিধাটি উপলব্ধ থাকবে। তিনি বলেন, অনলাইনে ভোটদানের জন্য ভোটারদের ফোনে একটি অ্যাপ ইনস্টল করতে হবে। প্রবীণ নাগরিক, দিব্যাঙ্গ, অন্তঃসত্ত্বা এবং অন্যান্য রাজ্যে বসবাসকারী ভোটাররা এই সুযোগটির সুবিধা নিতে পারবেন। রাজ্য নির্বাচন কমিশন ১০ জুন থেকে ২২ জুন, ২০২৫ পর্যন্ত এই বিষয়ে একটি সচেতনতামূলক প্রচারও চালিয়েছে।
advertisement
4/6
এই সুযোগের সুবিধা নিতে ভোটারদের e-SECBHR অ্যাপটি ইনস্টল করতে হবে। এর পরে, এটি ভোটার তালিকার নম্বরের সঙ্গে লিঙ্ক করাতে হবে। এই অ্যাপটি বর্তমানে শুধুমাত্র অ্যান্ড্রয়েড ফোনে কাজ করবে। এই অ্যাপটি সেন্টার ফর ডেভেলপমেন্ট অফ অ্যাডভান্সড কম্পিউটিং দ্বারা তৈরি করা হয়েছে, অন্য দিকে, আরেকটি অ্যাপ রয়েছে যা বিহার নির্বাচন কমিশন দ্বারা তৈরি করা হয়েছে।
এই সুযোগের সুবিধা নিতে ভোটারদের e-SECBHR অ্যাপটি ইনস্টল করতে হবে। এর পরে, এটি ভোটার তালিকার নম্বরের সঙ্গে লিঙ্ক করাতে হবে। এই অ্যাপটি বর্তমানে শুধুমাত্র অ্যান্ড্রয়েড ফোনে কাজ করবে। এই অ্যাপটি সেন্টার ফর ডেভেলপমেন্ট অফ অ্যাডভান্সড কম্পিউটিং দ্বারা তৈরি করা হয়েছে, অন্য দিকে, আরেকটি অ্যাপ রয়েছে যা বিহার নির্বাচন কমিশন দ্বারা তৈরি করা হয়েছে।
advertisement
5/6
নিরাপত্তা ব্যবস্থা নিয়ে কী বলছে রাজ্য নির্বাচন কমিশন? ই-ভোটিং সম্পর্কে সবচেয়ে বড় ভয় হল কারচুপির সম্ভাবনা। এই প্রশ্নের উত্তরে নির্বাচন কমিশন জানিয়েছে যে ভোটদান প্রক্রিয়াটি মসৃণ, সুষ্ঠু এবং স্বচ্ছ রাখার জন্য নানা প্রচেষ্টা করা হয়েছে। যেমন, শুধুমাত্র দুজন রেজিস্টার্ড ভোটারকে একটি মোবাইল নম্বর ব্যবহার করে লগ ইন করতে দেওয়া হবে।
নিরাপত্তা ব্যবস্থা নিয়ে কী বলছে রাজ্য নির্বাচন কমিশন? ই-ভোটিং সম্পর্কে সবচেয়ে বড় ভয় হল কারচুপির সম্ভাবনা। এই প্রশ্নের উত্তরে নির্বাচন কমিশন জানিয়েছে যে ভোটদান প্রক্রিয়াটি মসৃণ, সুষ্ঠু এবং স্বচ্ছ রাখার জন্য নানা প্রচেষ্টা করা হয়েছে। যেমন, শুধুমাত্র দুজন রেজিস্টার্ড ভোটারকে একটি মোবাইল নম্বর ব্যবহার করে লগ ইন করতে দেওয়া হবে।
advertisement
6/6
এছাড়া, প্রতিটি ভোটারের পরিচয় যাচাই করা হবে এবং ভোটার আইডি কার্ডও যাচাই করা হবে। এছাড়াও, যাঁদের মোবাইল ফোন নেই বা ব্যবহার করেন না তাঁরা বিহার নির্বাচন কমিশনের ওয়েবসাইটেও ই-ভোট দিতে পারবেন।
এছাড়া, প্রতিটি ভোটারের পরিচয় যাচাই করা হবে এবং ভোটার আইডি কার্ডও যাচাই করা হবে। এছাড়াও, যাঁদের মোবাইল ফোন নেই বা ব্যবহার করেন না তাঁরা বিহার নির্বাচন কমিশনের ওয়েবসাইটেও ই-ভোট দিতে পারবেন।
advertisement
advertisement
advertisement