Sleeping With Phone: বালিশের নিচে ফোন রেখে ঘুমান? অজান্তে ভয়ঙ্কর মারণ রোগ ডেকে আনছেন

Last Updated:
Sleeping With Phone: অনেকে তো বালিশের নিচে মোবাইল রেখে ঘুমিয়ে পড়েন। কিন্তু এথেকেই নেমে আসতে পারে মারাত্মক বিপদ।
1/7
মোবাইল আমাদের জীবনের একটি অংশ হয়ে উঠেছে। অভ্যাস এমন পর্যায়ে পৌঁছেছে যে খাওয়া-দাওয়া হোক বা অন্য নৈমিত্তিক কাজ—চোখ সরানো যায় না মোবাইলের দিক থেকে। অনেকে তো ঘুমের সময়ও মোবাইলটি কাছ ছাড়া করতে চান না। তাঁরা বালিশের নিচে মোবাইল রেখে ঘুমিয়ে পড়েন। কিন্তু এথেকেই নেমে আসতে পারে মারাত্মক বিপদ।
মোবাইল আমাদের জীবনের একটি অংশ হয়ে উঠেছে। অভ্যাস এমন পর্যায়ে পৌঁছেছে যে খাওয়া-দাওয়া হোক বা অন্য নৈমিত্তিক কাজ—চোখ সরানো যায় না মোবাইলের দিক থেকে। অনেকে তো ঘুমের সময়ও মোবাইলটি কাছ ছাড়া করতে চান না। তাঁরা বালিশের নিচে মোবাইল রেখে ঘুমিয়ে পড়েন। কিন্তু এথেকেই নেমে আসতে পারে মারাত্মক বিপদ।
advertisement
2/7
ঘুমের সময় নিজের শরীর থেকে মোবাইল ঠিক কতটা দূরে রাখা উচিত, তা আমরা অনেকেই জানি না। ঘুমের সময় মোবাইল ফোনটি কাছে রাখলে কী ক্ষতি হতে পারে, সে সম্পর্কে অধিকাংশেরই ধারণা নেই। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (ডব্লিউএইচও)ও এ বিষয়ে সতর্কতা জারি করেছে। এক সমীক্ষা রিপোর্টে জানা গিয়েছিল, ৬৮ শতাংশ প্রাপ্তবয়স্ক এবং ৯০ শতাংশ কিশোর-কিশোরী মোবাইল মাথার কাছে রেখে ঘুমোতে যায়।
ঘুমের সময় নিজের শরীর থেকে মোবাইল ঠিক কতটা দূরে রাখা উচিত, তা আমরা অনেকেই জানি না। ঘুমের সময় মোবাইল ফোনটি কাছে রাখলে কী ক্ষতি হতে পারে, সে সম্পর্কে অধিকাংশেরই ধারণা নেই। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (ডব্লিউএইচও)ও এ বিষয়ে সতর্কতা জারি করেছে। এক সমীক্ষা রিপোর্টে জানা গিয়েছিল, ৬৮ শতাংশ প্রাপ্তবয়স্ক এবং ৯০ শতাংশ কিশোর-কিশোরী মোবাইল মাথার কাছে রেখে ঘুমোতে যায়।
advertisement
3/7
ঘুমানোর সময় মোবাইল কত দূরে রাখতে হবে সে সম্পর্কে কোনো লিখিত মান বা স্কেল নেই। তবে মোবাইল থেকে যে রেডিয়েশন ছড়ায় তা থেকে বাঁচতে হলে মোবাইল সরিয়ে রেখে ঘুমোনোই ভাল। একেবারে শোবার ঘরের বাইরে মোবাইল রেখে ঘুমোতে যাওয়াই ভাল।
ঘুমানোর সময় মোবাইল কত দূরে রাখতে হবে সে সম্পর্কে কোনো লিখিত মান বা স্কেল নেই। তবে মোবাইল থেকে যে রেডিয়েশন ছড়ায় তা থেকে বাঁচতে হলে মোবাইল সরিয়ে রেখে ঘুমোনোই ভাল। একেবারে শোবার ঘরের বাইরে মোবাইল রেখে ঘুমোতে যাওয়াই ভাল।
advertisement
4/7
তা যদি সম্ভব না হয়, তবে কমপক্ষে ৩ ফুট দূরত্ব রাখা উচিত। তাতে মোবাইল থেকে নির্গত রেডিও ফ্রিকোয়েন্সি ইলেক্ট্রো-ম্যাগনেটিক শক্তি শরীরের কাছ অবধি আসতে পারে না। ঝুঁকি কমে।
তা যদি সম্ভব না হয়, তবে কমপক্ষে ৩ ফুট দূরত্ব রাখা উচিত। তাতে মোবাইল থেকে নির্গত রেডিও ফ্রিকোয়েন্সি ইলেক্ট্রো-ম্যাগনেটিক শক্তি শরীরের কাছ অবধি আসতে পারে না। ঝুঁকি কমে।
advertisement
5/7
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা দাবি করেছে, ঘুমের সময় মোবাইল কাছাকাছি থাকলে যে বিকিরণ ছড়ায় তাতে মাথাব্যথা, পেশির ব্যথা এবং এমনকি উর্বরতাও নষ্ট হতে পারে। মোবাইলের নীল আলো ঘুমের জন্য প্রয়োজনীয় হরমোনের ভারসাম্য নষ্ট করে। ফলে অনিদ্রা রোগ হতে পারে।
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা দাবি করেছে, ঘুমের সময় মোবাইল কাছাকাছি থাকলে যে বিকিরণ ছড়ায় তাতে মাথাব্যথা, পেশির ব্যথা এবং এমনকি উর্বরতাও নষ্ট হতে পারে। মোবাইলের নীল আলো ঘুমের জন্য প্রয়োজনীয় হরমোনের ভারসাম্য নষ্ট করে। ফলে অনিদ্রা রোগ হতে পারে।
advertisement
6/7
ক্যানসারের কারণ— বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা মোবাইল রেডিয়েশন থেকে ক্যানসার ছড়াতে পারে বলে স্পষ্ট জানিয়েছে। মোবাইল ফোন থেকে গ্লিওমা নামক মস্তিষ্কের ক্যানসারের ঝুঁকি উল্লেখযোগ্য ভাবে বাড়তে পারে।
ক্যানসারের কারণ— বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা মোবাইল রেডিয়েশন থেকে ক্যানসার ছড়াতে পারে বলে স্পষ্ট জানিয়েছে। মোবাইল ফোন থেকে গ্লিওমা নামক মস্তিষ্কের ক্যানসারের ঝুঁকি উল্লেখযোগ্য ভাবে বাড়তে পারে।
advertisement
7/7
ঘুমতে যাওয়ার অন্তত এক ঘণ্টা আগে মোবাইল ব্যবহার সম্পূর্ণ বন্ধ করে নিজের থেকে যতটা সম্ভব রেখে দিতে হবে। শুধু মস্তিষ্ক নয়। হৃদযন্ত্রের জন্যও এটি জরুরি।
ঘুমতে যাওয়ার অন্তত এক ঘণ্টা আগে মোবাইল ব্যবহার সম্পূর্ণ বন্ধ করে নিজের থেকে যতটা সম্ভব রেখে দিতে হবে। শুধু মস্তিষ্ক নয়। হৃদযন্ত্রের জন্যও এটি জরুরি।
advertisement
advertisement
advertisement