eSIM Fraud: eSIM ব্যবহার করেন? মোবাইল 'হ্যাক' করে অ্যাকাউন্ট 'ফাঁকা' করে দিচ্ছে হ্যাকাররা...! কী ভাবে বাঁচবেন?

Last Updated:
ভারত সরকার eSIM ব্যবহারকারীদের জন্য একটি নতুন সতর্কতা জারি করেছে। স্ক্যামাররা ই-সিমের মাধ্যমে আপনার ফোন নম্বর ও ওটিপি হাইজ্যাক করে ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট থেকে টাকা চুরি করতে পারে।
1/6
সম্প্রতি মোবাইল ব্যবহারকারীদের জন্য এক গুরুতর সতর্কতা জারি করেছে ভারত সরকার। আসলে স্মার্টফোনের eSIM কানেকশন সংক্রান্ত বিষয়ে বিপদ এবং ঝুঁকি সম্পর্কে সচেতন করতেই এই সতর্কতা জারি করা হয়েছে। I4C নামে সাইবার ক্রাইম ইউনিটটি একটি সতর্কতা জারি করেছে। আর সেই সতর্কতায় সাম্প্রতিক একটি ঘটনারও উল্লেখ করা হয়েছে। আসলে স্ক্যামাররা এমন একজন ব্যক্তির অ্যাকাউন্ট থেকে টাকা চুরি করতে সক্ষম হয়েছিল, যিনি এটিএম কার্ড ব্যবহার করেছিলেন কিংবা অ্যাকাউন্টের জন্য ইউপিআই অ্যাক্টিভেট করেছিলেন।
সম্প্রতি মোবাইল ব্যবহারকারীদের জন্য এক গুরুতর সতর্কতা জারি করেছে ভারত সরকার। আসলে স্মার্টফোনের eSIM কানেকশন সংক্রান্ত বিষয়ে বিপদ এবং ঝুঁকি সম্পর্কে সচেতন করতেই এই সতর্কতা জারি করা হয়েছে। I4C নামে সাইবার ক্রাইম ইউনিটটি একটি সতর্কতা জারি করেছে। আর সেই সতর্কতায় সাম্প্রতিক একটি ঘটনারও উল্লেখ করা হয়েছে। আসলে স্ক্যামাররা এমন একজন ব্যক্তির অ্যাকাউন্ট থেকে টাকা চুরি করতে সক্ষম হয়েছিল, যিনি এটিএম কার্ড ব্যবহার করেছিলেন কিংবা অ্যাকাউন্টের জন্য ইউপিআই অ্যাক্টিভেট করেছিলেন।
advertisement
2/6
এই সাইবার অ্যাটাকের জন্য স্ক্যামারদের শুধু প্রয়োজন ছিল আক্রান্ত ব্যক্তির ফোন নম্বরটিই। আর এটি হাতে পেয়েই তাঁর অ্যাকাউন্ট থেকে টাকা চুরি করে নিয়েছে স্ক্যামাররা। কিন্তু এর সঙ্গে eSIM ঝুঁকির সম্পর্কটা ঠিক কী?
এই সাইবার অ্যাটাকের জন্য স্ক্যামারদের শুধু প্রয়োজন ছিল আক্রান্ত ব্যক্তির ফোন নম্বরটিই। আর এটি হাতে পেয়েই তাঁর অ্যাকাউন্ট থেকে টাকা চুরি করে নিয়েছে স্ক্যামাররা। কিন্তু এর সঙ্গে eSIM ঝুঁকির সম্পর্কটা ঠিক কী?
advertisement
3/6
eSIM অ্যাটাক কিন্তু সত্যি সত্যিই হচ্ছে এবং সেটা ভয় পাওয়ার মতোই বিষয়: হ্যাকাররা কীভাবে অ্যাটাক করে টাকা চুরি করছে, সেই সংক্রান্ত সমস্ত তথ্যই I4C-র সতর্কবাণীতে তুলে ধরা হয়েছে। এই প্রক্রিয়াটি শুরু করার জন্য স্ক্যামাররা আক্রান্ত ব্যক্তিকে ফোনে কল করে। এরপর তারা একটি eSIM অ্যাক্টিভেশন পাঠায়। আর এখান থেকেই হাইজ্যাকিংটি শুরু হয়ে যায়।
eSIM অ্যাটাক কিন্তু সত্যি সত্যিই হচ্ছে এবং সেটা ভয় পাওয়ার মতোই বিষয়: হ্যাকাররা কীভাবে অ্যাটাক করে টাকা চুরি করছে, সেই সংক্রান্ত সমস্ত তথ্যই I4C-র সতর্কবাণীতে তুলে ধরা হয়েছে। এই প্রক্রিয়াটি শুরু করার জন্য স্ক্যামাররা আক্রান্ত ব্যক্তিকে ফোনে কল করে। এরপর তারা একটি eSIM অ্যাক্টিভেশন পাঠায়। আর এখান থেকেই হাইজ্যাকিংটি শুরু হয়ে যায়।
advertisement
4/6
একবার আক্রান্ত ব্যবহারকারী নিজের ফোনে আসা SIM থেকে eSIM কনভার্ট করার রিক্যুয়েস্ট অ্যাকসেপ্ট করেন, তাহলে স্ক্যামাররা ওই ব্যবহারকারীর সমস্ত কল, মেসেজ অ্যাক্সেস করতে পারে। কিন্তু এর ফলে ফোনে থাকা রেগুলার সিমও নেটওয়ার্ক অ্যাক্সেস হারিয়ে ফেলে। সেই সঙ্গে ফোনে আসা OTP-গুলিও রিডিরেক্ট হয়ে eSIM প্রোফাইলে চলে যায়। এরপর স্ক্যামাররা কনফিডেনশিয়াল অ্যাক্সেস ব্যবহার করে টাকা তোলার জন্য ব্যাঙ্কের ওটিপি পেয়ে যায় এবং কর্তৃপক্ষের কাছ থেকে কোনও রকম কনসার্নও আসে না।
একবার আক্রান্ত ব্যবহারকারী নিজের ফোনে আসা SIM থেকে eSIM কনভার্ট করার রিক্যুয়েস্ট অ্যাকসেপ্ট করেন, তাহলে স্ক্যামাররা ওই ব্যবহারকারীর সমস্ত কল, মেসেজ অ্যাক্সেস করতে পারে। কিন্তু এর ফলে ফোনে থাকা রেগুলার সিমও নেটওয়ার্ক অ্যাক্সেস হারিয়ে ফেলে। সেই সঙ্গে ফোনে আসা OTP-গুলিও রিডিরেক্ট হয়ে eSIM প্রোফাইলে চলে যায়। এরপর স্ক্যামাররা কনফিডেনশিয়াল অ্যাক্সেস ব্যবহার করে টাকা তোলার জন্য ব্যাঙ্কের ওটিপি পেয়ে যায় এবং কর্তৃপক্ষের কাছ থেকে কোনও রকম কনসার্নও আসে না।
advertisement
5/6
eSIM ব্যাঙ্ক লুট: কী করণীয়? যাঁরা eSIM ফোন ব্যবহার করছেন অথবা শীঘ্রই eSIM ব্যবহার করার পরিকল্পনা করছেন, তাঁদের জন্য সাইবার ক্রাইম এজেন্সি সতর্কতামূলক একটি বার্তা জারি করেছে। এই সংক্রান্ত বিষয়ে তিনটি সেফটি টিপস রয়েছে:
eSIM ব্যাঙ্ক লুট: কী করণীয়? যাঁরা eSIM ফোন ব্যবহার করছেন অথবা শীঘ্রই eSIM ব্যবহার করার পরিকল্পনা করছেন, তাঁদের জন্য সাইবার ক্রাইম এজেন্সি সতর্কতামূলক একটি বার্তা জারি করেছে। এই সংক্রান্ত বিষয়ে তিনটি সেফটি টিপস রয়েছে:
advertisement
6/6
১. অপরিচিত কন্ট্য়াক্ট থেকে কোনও কল অথবা মেসেজ এলে তার জবাব দেওয়া চলবে না। ২. সন্দেহজনক কোনও সোর্স থেকে আসা মেসেজে কোনও লিঙ্ক থাকলে তাতে ক্লিক করা উচিত নয়। ৩. বিশ্বাসযোগ্য কাজের জন্য eSIM অ্যাক্টিভেশনের রিক্যুয়েস্টগুলি স্টোরে গিয়েই করা উচিত। ৪. ফোনে নেটওয়ার্ক না পাওয়া গেলে সম্ভাব্য পেমেন্ট এবং উইথড্রয়ালের উপর পদক্ষেপ গ্রহণ করার জন্য ব্যাঙ্কের সঙ্গে যোগাযোগ করতে হবে।
১. অপরিচিত কন্ট্য়াক্ট থেকে কোনও কল অথবা মেসেজ এলে তার জবাব দেওয়া চলবে না। ২. সন্দেহজনক কোনও সোর্স থেকে আসা মেসেজে কোনও লিঙ্ক থাকলে তাতে ক্লিক করা উচিত নয়। ৩. বিশ্বাসযোগ্য কাজের জন্য eSIM অ্যাক্টিভেশনের রিক্যুয়েস্টগুলি স্টোরে গিয়েই করা উচিত। ৪. ফোনে নেটওয়ার্ক না পাওয়া গেলে সম্ভাব্য পেমেন্ট এবং উইথড্রয়ালের উপর পদক্ষেপ গ্রহণ করার জন্য ব্যাঙ্কের সঙ্গে যোগাযোগ করতে হবে।
advertisement
advertisement
advertisement