নিমেষে আপনার Whatsapp অ্যাকাউন্ট চলে যাবে হ্যাকারদের হাতে, এই ভুল থেকে সাবধান

Last Updated:
সর্বাধিক ব্যাবহৃত প্ল্যাটফর্ম হওয়ায় হ্যাকাররাও এর উপর নজর রাখে। শিকারের খোঁজে ফাঁদ পাতে স্ক্যামাররা।
1/8
বিশ্বের সবচেয়ে বড় মেসেজিং প্ল্যাটফর্ম হল হোয়াটসঅ্যাপ। কোটি কোটি মানুষ ব্যবহার করেন। পরিসংখ্যান অনুযায়ী, ১৮০ টিরও বেশি দেশে হোয়াটসঅ্যাপ চালু রয়েছে। প্রতিদিন ২.৭৮ বিলিয়ন ইউজার এই অ্যাপের মাধ্যমে বার্তা পাঠান।
বিশ্বের সবচেয়ে বড় মেসেজিং প্ল্যাটফর্ম হল হোয়াটসঅ্যাপ। কোটি কোটি মানুষ ব্যবহার করেন। পরিসংখ্যান অনুযায়ী, ১৮০ টিরও বেশি দেশে হোয়াটসঅ্যাপ চালু রয়েছে। প্রতিদিন ২.৭৮ বিলিয়ন ইউজার এই অ্যাপের মাধ্যমে বার্তা পাঠান।
advertisement
2/8
শুধু মেসেজ নয়, হোয়াটসঅ্যাপের মাধ্যমে ভয়েস কল এবং ভিডিও কলও করা যায়। পাঠানো যায় টাকাও। সর্বাধিক ব্যাবহৃত প্ল্যাটফর্ম হওয়ায় হ্যাকাররাও এর উপর নজর রাখে। শিকারের খোঁজে ফাঁদ পাতে স্ক্যামাররা। ইউজারকে নানাভাবে ফাঁসানোর চেষ্টা চলে।
শুধু মেসেজ নয়, হোয়াটসঅ্যাপের মাধ্যমে ভয়েস কল এবং ভিডিও কলও করা যায়। পাঠানো যায় টাকাও। সর্বাধিক ব্যাবহৃত প্ল্যাটফর্ম হওয়ায় হ্যাকাররাও এর উপর নজর রাখে। শিকারের খোঁজে ফাঁদ পাতে স্ক্যামাররা। ইউজারকে নানাভাবে ফাঁসানোর চেষ্টা চলে।
advertisement
3/8
সোশ্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং: ফাঁদে ফেলার সবচেয়ে বড় হাতিয়ার হল সোশ্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং। ইউজারের বন্ধু সেজে আড্ডা জমায় হ্যাকাররা। চলে মেসেজ আদানপ্রদান। এই করতে করতেই অ্যাকাউন্ট হ্যাক করে নেয়।
সোশ্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং: ফাঁদে ফেলার সবচেয়ে বড় হাতিয়ার হল সোশ্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং। ইউজারের বন্ধু সেজে আড্ডা জমায় হ্যাকাররা। চলে মেসেজ আদানপ্রদান। এই করতে করতেই অ্যাকাউন্ট হ্যাক করে নেয়।
advertisement
4/8
প্রথমে কিছু ইউজারকে টার্গেট করে হ্যাকাররা। তারপর তাঁদের সঙ্গে চ্যাট শুরু করে। আড্ডা দিতে দিতে বিশ্বাস জন্মায়। তখন ভেরিফিকেশন কোড বা পাসওয়ার্ড হাতিয়ে নেয়। সরল মনে দিয়ে দেন ইউজারও। ব্যস, ইউজারের অ্যাকাউন্ট চলে যায় হ্যাকারদের দখলে।
প্রথমে কিছু ইউজারকে টার্গেট করে হ্যাকাররা। তারপর তাঁদের সঙ্গে চ্যাট শুরু করে। আড্ডা দিতে দিতে বিশ্বাস জন্মায়। তখন ভেরিফিকেশন কোড বা পাসওয়ার্ড হাতিয়ে নেয়। সরল মনে দিয়ে দেন ইউজারও। ব্যস, ইউজারের অ্যাকাউন্ট চলে যায় হ্যাকারদের দখলে।
advertisement
5/8
কীভাবে কাজ করে হ্যাকাররা: হোয়াটসঅ্যাপ অ্যাকাউন্ট খুলতে শুধু একটা ফোন নম্বর লাগে। আর কিছু নয়। প্রথমে যে ইউজারকে তারা টার্গেট করেছে তাদের নম্বর দিয়ে অ্যাকাউন্ট ওপেন করে। সঙ্গে সঙ্গে নিবন্ধিত মোবাইল নম্বরে ভেরিফিকেশন কোড বা এসএমএস যায়। হ্যাকাররা সেটাই হাতানোর চেষ্টা করে।
কীভাবে কাজ করে হ্যাকাররা: হোয়াটসঅ্যাপ অ্যাকাউন্ট খুলতে শুধু একটা ফোন নম্বর লাগে। আর কিছু নয়। প্রথমে যে ইউজারকে তারা টার্গেট করেছে তাদের নম্বর দিয়ে অ্যাকাউন্ট ওপেন করে। সঙ্গে সঙ্গে নিবন্ধিত মোবাইল নম্বরে ভেরিফিকেশন কোড বা এসএমএস যায়। হ্যাকাররা সেটাই হাতানোর চেষ্টা করে।
advertisement
6/8
ভেরিফিকেশন কোড পাওয়ার জন্য সবকিছু করতে পারে হ্যাকাররা। প্রথমে চ্যাটে নানা কথা বলে ফাঁসানোর চেষ্টা করে। তাতে চিঁড়ে না ভিজলে ফোন করে। সাধারণত নিজেকে ব্যাঙ্ক বা টেলিকম কোম্পানির প্রতিনিধি পরিচয় দিয়ে কোড জানার চেষ্টা করে তারা।
ভেরিফিকেশন কোড পাওয়ার জন্য সবকিছু করতে পারে হ্যাকাররা। প্রথমে চ্যাটে নানা কথা বলে ফাঁসানোর চেষ্টা করে। তাতে চিঁড়ে না ভিজলে ফোন করে। সাধারণত নিজেকে ব্যাঙ্ক বা টেলিকম কোম্পানির প্রতিনিধি পরিচয় দিয়ে কোড জানার চেষ্টা করে তারা।
advertisement
7/8
হ্যাকাররা কখনই অন্য ইউজারের ভেরিফিকেশন কোড পেতে পারে না। যতক্ষণ না সেই ইউজার তাঁকে ভেরিফিকেশন কোড দিচ্ছেন। মাথায় রাখতে হবে, ভেরিফিকেশন কোড দিয়ে দিলেই অ্যাকাউন্টের অ্যাক্সেস হ্যাকারদের হাতে চলে যাবে।
হ্যাকাররা কখনই অন্য ইউজারের ভেরিফিকেশন কোড পেতে পারে না। যতক্ষণ না সেই ইউজার তাঁকে ভেরিফিকেশন কোড দিচ্ছেন। মাথায় রাখতে হবে, ভেরিফিকেশন কোড দিয়ে দিলেই অ্যাকাউন্টের অ্যাক্সেস হ্যাকারদের হাতে চলে যাবে।
advertisement
8/8
এই ভুল করলে চলবে না। সাধারণত এসএমএসের মাধ্যমেই ভেরিফিকেশন কোড পাঠানো হয়। এই কোড অন্য কারও সঙ্গে শেয়ার করলেই বিপদ। তখন হ্যাকারদের হাত থেকে কেউ বাঁচাতে পারবে না।
এই ভুল করলে চলবে না। সাধারণত এসএমএসের মাধ্যমেই ভেরিফিকেশন কোড পাঠানো হয়। এই কোড অন্য কারও সঙ্গে শেয়ার করলেই বিপদ। তখন হ্যাকারদের হাত থেকে কেউ বাঁচাতে পারবে না।
advertisement
advertisement
advertisement