Apple Watch থেকে শরীরে ক্যানসার হতে পারে? সামনে এল সত্যি! জানলে চমকে যাবেন
- Published by:Ananya Chakraborty
- trending-desk
- Reported by:Trending Desk
Last Updated:
Apple Watch Cancer: ওয়াচ ব্যান্ড তৈরিতে ক্ষতিকর রাসয়নিক ব্যবহার করে অ্যাপল, যা থেকে ক্যানসার সহ গুরুতর স্বাস্থ্য সমস্যা হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। তবে সমস্ত অভিযোগ অস্বীকার করেছে অ্যাপল
অ্যাপল ওয়াচ ব্যান্ড ব্যবহার করেন? তাহলে সাবধান। ক্যানসার হতে পারে। হ্যাঁ, এমনই গুরুতর অভিযোগ উঠেছে টেক সংস্থার বিরুদ্ধে। দাবি করা হয়েছে, ওয়াচ ব্যান্ড তৈরিতে ক্ষতিকর রাসয়নিক ব্যবহার করে অ্যাপল, যা থেকে ক্যানসার সহ গুরুতর স্বাস্থ্য সমস্যা হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। তবে সমস্ত অভিযোগ অস্বীকার করেছে অ্যাপল।
advertisement
advertisement
advertisement
PFAS-এর সংস্পর্শে এলে ক্যানসার, জন্মগত ত্রুটি, প্রজননজনিত সমস্যা, কিডনি ও প্রোস্টেট ক্যানসারের মতো রোগে আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনা থাকে। ২২টি বিভিন্ন কোম্পানির ওয়াচ ব্যান্ডের ১৫টির মধ্যেই এই ক্ষতিকর রাসায়নিক পাওয়া গিয়েছে। সাধারণত, টেকসই এবং ওয়াটারপ্রুফ করার জন্য এই রাসায়নিক ব্যবহার করা হয়, তবে তা মানুষ ও পরিবেশ উভয়ের জন্য ক্ষতিকর।
advertisement
মামলায় অভিযোগ করা হয়েছে, অ্যাপল ইচ্ছাকৃতভাবে তাদের ওয়াচ ব্যান্ডে এই ক্ষতিকর রাসায়নিকের উপস্থিতি গোপন করেছে। অভিযোগের তালিকায় রয়েছে Ocean, Nike Sport এবং Sport সিরিজের মতো ব্যান্ড। অন্য দিকে, অ্যাপলের দাবি, তাদের ওয়াচ ব্যান্ডে ফ্লুরোইলাস্টোমার (fluoroelastomer) নামক এক ধরণের সিন্থেটিক রাবার ব্যবহার করা হয়, যা সম্পূর্ণ নিরাপদ এবং স্বাস্থ্যবিধির মানদণ্ড মেনে তৈরি।
advertisement
Mashable-এ দেওয়া এক বিবৃতিতে কোম্পানিটি বলেছে, "অ্যাপল ওয়াচ ব্যান্ড ইউজারদের জন্য সম্পূর্ণ নিরাপদ। এতে কোন ক্ষতিকর রাসয়নিক উপাদান নেই। ব্যান্ডে ব্যবহৃত উপাদানগুলি কোম্পানির নিজস্ব গবেষণাগারে পরীক্ষার পাশাপাশি স্বাধীন গবেষণাগারগুলিতেও কঠোরভাবে পরীক্ষা করা হয়।“ তবে মামলায় বলা হয়েছে, অ্যাপল তথ্য গোপন করেছে এবং ব্যান্ডগুলোর আসল উপাদান সম্পর্কে ভুল তথ্য দিয়েছে।
advertisement
অ্যাপল ওয়াচ মূলত স্বাস্থ্য ও ফিটনেস ট্র্যাকিংয়ের জন্য তৈরি। কিন্তু মামলাকারীর অভিযোগ, “যে পণ্য স্বাস্থ্যসচেতনতার বার্তা দেয়, সেটিই এখন ব্যবহারকারীদের জন্য স্বাস্থ্যঝুঁকি তৈরি করছে।" অ্যাপলের মতো টেক কোম্পানির দায়িত্বশীলতা নিয়ে প্রশ্ন উঠে গিয়েছে। সন্দেহ জাগছে গ্রাহকদের মনেও। এখন গ্রাহকদের বিশ্বাস অটুট রাখতে অ্যাপল কী করে সেটাই দেখার।