Wimbledon 2022: মা-বাবা, স্ত্রীর সামনে ২১তম গ্র্যান্ডস্লাম জয়! তোয়ালেতে মুখ লুকিয়ে কান্না জকোভিচের

Last Updated:
Wimbledon 2022: সার্বিয়ার পাহাড়ি গ্রামে ছেলে। যাঁকে দেখে টেনিসের প্রেমে পড়েছিলেন, আজ তাঁকেই ছুঁয়ে ফেললেন নোভাক জকোভিচ।
1/6
৩০ বছর আগের কথা। ১৯৯২। টিভিতে পিট সাম্প্রাসকে উইম্বলডনে প্রথম শিরোপা জিততে দেখে টেনিসের প্রেমে পড়েন জকোভিচ। সার্বিয়ার ছোট্ট একটা পাহাড়ি গ্রামের ছেলে নোভাক জকোভিচকে তাঁর বাবা একখানা টেনিস র‍্যাকেট কিনে দিয়েছিলেন। সেই থেকে তাঁর দুচোখে স্বপ্ন।
৩০ বছর আগের কথা। ১৯৯২। টিভিতে পিট সাম্প্রাসকে উইম্বলডনে প্রথম শিরোপা জিততে দেখে টেনিসের প্রেমে পড়েন জকোভিচ। সার্বিয়ার ছোট্ট একটা পাহাড়ি গ্রামের ছেলে নোভাক জকোভিচকে তাঁর বাবা একখানা টেনিস র‍্যাকেট কিনে দিয়েছিলেন। সেই থেকে তাঁর দুচোখে স্বপ্ন।
advertisement
2/6
টানা চারবার উইম্বলডন জয়। ২১তম গ্র্যান্ডস্লাম। টপকে গেলেন রজার ফেডেরারকে। আর সব কিছুই ঘটল মা-বাবা, স্ত্রীর সামনে। উইম্বলডনের সাত নম্বর খেতাব জিতে তাই নোভাক জকোভিচ আর কান্না চাপতে পারলেন না।
টানা চারবার উইম্বলডন জয়। ২১তম গ্র্যান্ডস্লাম। টপকে গেলেন রজার ফেডেরারকে। আর সব কিছুই ঘটল মা-বাবা, স্ত্রীর সামনে। উইম্বলডনের সাত নম্বর খেতাব জিতে তাই নোভাক জকোভিচ আর কান্না চাপতে পারলেন না।
advertisement
3/6
যাঁকে দেখে টেনিসের প্রেমে পড়া, সেই পিট সাম্প্রাসকে এদিন ছুঁয়ে ফেললেন জকো। তিনিও সাতবার উইম্বলডন জিতেছিলেন। জকোও সাতবার। আজকের এই জয় তাই হয়তো জকোভিচের কাছে একটু বেশি স্পেশাল।
যাঁকে দেখে টেনিসের প্রেমে পড়া, সেই পিট সাম্প্রাসকে এদিন ছুঁয়ে ফেললেন জকো। তিনিও সাতবার উইম্বলডন জিতেছিলেন। জকোও সাতবার। আজকের এই জয় তাই হয়তো জকোভিচের কাছে একটু বেশি স্পেশাল।
advertisement
4/6
ফাইনালে নিক কিরিয়সের চাবুকের মতো ব্যাকহ্যান্ড সামলালেন জকো। কিরিয়সের মেজাজ দেখলেন। তিনি শান্ত থাকলেন গোটা সময়। বোঝালেন, অভিজ্ঞতাই শেষ কথা বলে। ম্যাচ শেষে কোর্টে শুয়ে দুই পাশে মেলে ধরলেন দুই হাত। এটাই ছিল তাঁর সাফল্যের অভিব্যক্তি। তার পরই চেয়ারে বসে তোয়ালেতে মুখ লুকিয়ে কাঁদলেন! কাউকে দেখতে দিলেন না সেই আনন্দাশ্রু।
ফাইনালে নিক কিরিয়সের চাবুকের মতো ব্যাকহ্যান্ড সামলালেন জকো। কিরিয়সের মেজাজ দেখলেন। তিনি শান্ত থাকলেন গোটা সময়। বোঝালেন, অভিজ্ঞতাই শেষ কথা বলে। ম্যাচ শেষে কোর্টে শুয়ে দুই পাশে মেলে ধরলেন দুই হাত। এটাই ছিল তাঁর সাফল্যের অভিব্যক্তি। তার পরই চেয়ারে বসে তোয়ালেতে মুখ লুকিয়ে কাঁদলেন! কাউকে দেখতে দিলেন না সেই আনন্দাশ্রু।
advertisement
5/6
বাবা-মা, স্ত্রীর সামনে এত বড় জয়। ম্যাচ জিতে এগিয়ে গিয়ে তাঁদের জড়ালেন জকো। তাঁর বাবা পাহাড়ি গ্রামে একখানা রেস্তোরাঁ চালাতেন। ছেলের টেনিসের শখ দেখে তিনি সররকম চেষ্টা করেছিলেন। জকোর হয়তো সেসব কথা মনে পড়ছিল আজ!
বাবা-মা, স্ত্রীর সামনে এত বড় জয়। ম্যাচ জিতে এগিয়ে গিয়ে তাঁদের জড়ালেন জকো। তাঁর বাবা পাহাড়ি গ্রামে একখানা রেস্তোরাঁ চালাতেন। ছেলের টেনিসের শখ দেখে তিনি সররকম চেষ্টা করেছিলেন। জকোর হয়তো সেসব কথা মনে পড়ছিল আজ!
advertisement
6/6
৩২তম গ্র্যান্ড স্লাম ফাইনাল খেলতে নেমেছিলেন জকো। ২১তম শিরোপা আসতে পারত গত জানুয়ারিতেই। তবে তিনি করোনা টিকা নেবেন না বলে বেঁকে বসেছিলেন। অস্ট্রেলিয়ান ওপেনে খেলতে পারলেন না। এর পর  ফ্রেঞ্চ ওপেনের কোয়ার্টার ফাইনালে হার। শেষে উইম্বলডনে এসে প্রতীক্ষার অবসান হল সার্বিয়ান তারকার।
৩২তম গ্র্যান্ড স্লাম ফাইনাল খেলতে নেমেছিলেন জকো। ২১তম শিরোপা আসতে পারত গত জানুয়ারিতেই। তবে তিনি করোনা টিকা নেবেন না বলে বেঁকে বসেছিলেন। অস্ট্রেলিয়ান ওপেনে খেলতে পারলেন না। এর পর ফ্রেঞ্চ ওপেনের কোয়ার্টার ফাইনালে হার। শেষে উইম্বলডনে এসে প্রতীক্ষার অবসান হল সার্বিয়ান তারকার।
advertisement
advertisement
advertisement