Zhang Hong: দৃষ্টিশক্তি নেই, মনের জোরে এভারেস্টের শিখর ছুঁয়ে এলেন পর্বতারোহী

Last Updated:
এবার প্রতিটা মহাদেশের সর্বোচ্চ শৃঙ্গ জয়ের লক্ষ্যে বেরোবেন।
1/5
দৃষ্টিশক্তিহীন তিনি। তবে মনের জোরে খামতি নেই। সেই মনের জোরের উপর ভর করেই এভারেস্টের শিখর ছুঁয়ে ফিরলেন চিনের পর্বতারোহী ঝাং হং। যে পর্বতের শিখরে পৌঁছতে অনেক তাবড় পর্বতারোহী হার মানেন। সেখানে দৃষ্টিশক্তিহীন একজন পতাকা পুঁতে এলেন!
দৃষ্টিশক্তিহীন তিনি। তবে মনের জোরে খামতি নেই। সেই মনের জোরের উপর ভর করেই এভারেস্টের শিখর ছুঁয়ে ফিরলেন চিনের পর্বতারোহী ঝাং হং। যে পর্বতের শিখরে পৌঁছতে অনেক তাবড় পর্বতারোহী হার মানেন। সেখানে দৃষ্টিশক্তিহীন একজন পতাকা পুঁতে এলেন!
advertisement
2/5
ঝাং এভারেস্টের জয়ের পর মনের জোর আরও বাড়িয়ে ফেলেছেন। এর মনে মনে পরবর্তী লক্ষ্যও সাজিয়ে ফেলেছেন। তিনি বলছেন, এবার প্রতিটা মহাদেশের সর্বোচ্চ শৃঙ্গ জয়ের লক্ষ্যে বেরোবেন। কাজটা সহজ নয়। আবার তাঁর কাছে অসম্ভবও নয়।
ঝাং এভারেস্টের জয়ের পর মনের জোর আরও বাড়িয়ে ফেলেছেন। এর মনে মনে পরবর্তী লক্ষ্যও সাজিয়ে ফেলেছেন। তিনি বলছেন, এবার প্রতিটা মহাদেশের সর্বোচ্চ শৃঙ্গ জয়ের লক্ষ্যে বেরোবেন। কাজটা সহজ নয়। আবার তাঁর কাছে অসম্ভবও নয়।
advertisement
3/5
গোটা বিশ্বের নিরিখে ঝাং তৃতীয় দৃষ্টিশক্তিহীন পর্বতারোহী হিসাবে এভারেস্ট জয় করলেন। আর এশিয়ান হিসাবে তিনিই প্রথম। এমন বিরল কীর্তির পরও তিনি কিন্তু নিস্পৃহ।
গোটা বিশ্বের নিরিখে ঝাং তৃতীয় দৃষ্টিশক্তিহীন পর্বতারোহী হিসাবে এভারেস্ট জয় করলেন। আর এশিয়ান হিসাবে তিনিই প্রথম। এমন বিরল কীর্তির পরও তিনি কিন্তু নিস্পৃহ।
advertisement
4/5
দৃষ্টিশক্তিহীন পর্বতারোহি হিসাবে  আমেরিকার এরিক ওয়েইহেনমায়ের সবার প্রথমে এভারেস্ট জয় করেছিলেন। তিনিই ঝাংয়ের আইডল। এরিকের পর অস্ট্রিয়ার এক পর্বতারোহী এভারেস্টের শিখর ছুঁয়েছিলেন।
দৃষ্টিশক্তিহীন পর্বতারোহি হিসাবে আমেরিকার এরিক ওয়েইহেনমায়ের সবার প্রথমে এভারেস্ট জয় করেছিলেন। তিনিই ঝাংয়ের আইডল। এরিকের পর অস্ট্রিয়ার এক পর্বতারোহী এভারেস্টের শিখর ছুঁয়েছিলেন।
advertisement
5/5
চিনের শহর শহর চংকিংয়ে জন্ম ঝাংয়ের। দৃষ্টিশক্তি হারান গ্লুকোমার জন্য। মাত্র ২১ বছর বয়স থেকেই তাঁর পৃথিবী অন্ধকার হয়ে যায়। এখন তাঁর বয়স ৪৪। এর পর তিব্বতের একটি হাসপাতালে কাজ করে জীবন চালান। গত পাঁচ বছর ধরে ট্রেনিং করেছেন এভারেস্ট জয়ের জন্য।
চিনের শহর শহর চংকিংয়ে জন্ম ঝাংয়ের। দৃষ্টিশক্তি হারান গ্লুকোমার জন্য। মাত্র ২১ বছর বয়স থেকেই তাঁর পৃথিবী অন্ধকার হয়ে যায়। এখন তাঁর বয়স ৪৪। এর পর তিব্বতের একটি হাসপাতালে কাজ করে জীবন চালান। গত পাঁচ বছর ধরে ট্রেনিং করেছেন এভারেস্ট জয়ের জন্য।
advertisement
advertisement
advertisement