Kargil Warrior Major Dp Singh India's First Blade Runner: কার্গিল যুদ্ধে পা হারান, সেনার এই মেজর আজ দেশের প্রথম ব্লেড রানার

Last Updated:
শরীরে ৫০টির বেশি স্প্রিন্টার গেঁথে ছিল তাঁর। চিকিতসকরা মৃত বলে ঘোষণা করে দিয়েছিলেন। সেখান থেকে ফিরে এসে চারবার লিমকা বুক অফ রেকর্ডসে নাম তুলেছেন ভারতীয় সেনার এই মেজর।
1/5
রাখে হরি মারে কে! এই প্রবাদবাক্য হয়তো তাঁর জন্যই  লেখা হয়েছিল। না  হলে ডাক্তাররা যাঁকে মৃত ঘোষণা করে দেন তিনি ফিরে আসেন কী করে! আশ্চর্যের আরেক নাম মেডর দেবেন্দ্র পাল সিং। তাঁকে সবাই চেনেন ডিকে সিং নামে। ভারতের প্রথম ব্লেড রানার তিনি। তবে সবার আগে তিনি একজন ফৌজি। ভারতীয় সেনার মেজর হিসাবে দায়িত্ব সামলেছেন।
রাখে হরি মারে কে! এই প্রবাদবাক্য হয়তো তাঁর জন্যই লেখা হয়েছিল। না হলে ডাক্তাররা যাঁকে মৃত ঘোষণা করে দেন তিনি ফিরে আসেন কী করে! আশ্চর্যের আরেক নাম মেডর দেবেন্দ্র পাল সিং। তাঁকে সবাই চেনেন ডিকে সিং নামে। ভারতের প্রথম ব্লেড রানার তিনি। তবে সবার আগে তিনি একজন ফৌজি। ভারতীয় সেনার মেজর হিসাবে দায়িত্ব সামলেছেন।
advertisement
2/5
শরীরে মোট ৫০টি স্প্রিন্টার ছিল তাঁর। ৪০ জায়গায় গুরুতর আঘাত। আখনুরের সেনা হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয় ডিপি সিংকে। ডাক্তাররা কিছুক্ষণ বাদেই তাঁকে মৃত ঘোষণা করে দেন। তবে এক সিনিয়র ডাক্তারের তাঁকে দেখে সন্দেহ হয়। তিনি পরীক্ষা করে দেখেন, মেজরের শ্বাস-প্রশ্বাস চলছে। তিনি নিজের দায়িত্বে চিকিত্সা শুরু করেন। এক বছরের বেশি সময় হাসপাতালে ভর্তি ছিলেন ডিপি সিং।
শরীরে মোট ৫০টি স্প্রিন্টার ছিল তাঁর। ৪০ জায়গায় গুরুতর আঘাত। আখনুরের সেনা হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয় ডিপি সিংকে। ডাক্তাররা কিছুক্ষণ বাদেই তাঁকে মৃত ঘোষণা করে দেন। তবে এক সিনিয়র ডাক্তারের তাঁকে দেখে সন্দেহ হয়। তিনি পরীক্ষা করে দেখেন, মেজরের শ্বাস-প্রশ্বাস চলছে। তিনি নিজের দায়িত্বে চিকিত্সা শুরু করেন। এক বছরের বেশি সময় হাসপাতালে ভর্তি ছিলেন ডিপি সিং।
advertisement
3/5
ডিপি সিংয়ের ডান পা কেটে বাদ দিতে বাধ্য হন চিকিসকরা। ডিপি সিং ব্যাপারটে চ্যালেঞ্জ হিসাবে নেন। তার পর দেশের প্রথম ব্লেড রানার হিসাবে এখনও পর্যন্ত ২৬টির বেশি ম্য়ারাথনে দৌঁড়েছেন। ৪২ কিমি ফুল ম্যারাথনেও দৌড়েছেন তিনি। ২০০৯ সাল থেকে তাঁরদ দৌড় শুরু হয়। ইতিমধ্যে বহু পুরস্কারও জিতেছেন সেনার এই মেজর।
ডিপি সিংয়ের ডান পা কেটে বাদ দিতে বাধ্য হন চিকিসকরা। ডিপি সিং ব্যাপারটে চ্যালেঞ্জ হিসাবে নেন। তার পর দেশের প্রথম ব্লেড রানার হিসাবে এখনও পর্যন্ত ২৬টির বেশি ম্য়ারাথনে দৌঁড়েছেন। ৪২ কিমি ফুল ম্যারাথনেও দৌড়েছেন তিনি। ২০০৯ সাল থেকে তাঁরদ দৌড় শুরু হয়। ইতিমধ্যে বহু পুরস্কারও জিতেছেন সেনার এই মেজর।
advertisement
4/5
চারবার লিমকা বুক অফ রেকর্ডসে নাম তুলেছেন মেজর ডিপি সিং। একটি এনজিও রয়েছে তাঁর। সেখানে বিশেষভাবে সক্ষম ছেলেমেয়েদের খেলাধূলা শেখানো হয়। এখনও পর্যন্ত ওই স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন থেকে এক হাজারের বেশি ছেলেমেয়ে জাতীয় স্তরের খেলাধূলায় অংশ নিয়েছেন।
চারবার লিমকা বুক অফ রেকর্ডসে নাম তুলেছেন মেজর ডিপি সিং। একটি এনজিও রয়েছে তাঁর। সেখানে বিশেষভাবে সক্ষম ছেলেমেয়েদের খেলাধূলা শেখানো হয়। এখনও পর্যন্ত ওই স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন থেকে এক হাজারের বেশি ছেলেমেয়ে জাতীয় স্তরের খেলাধূলায় অংশ নিয়েছেন।
advertisement
5/5
১৯৯৯ সালের ১৩ জুলাই জম্মু-কাশ্মীরের আখনুকে সীমান্তবর্তী একটি পোস্টের দায়িত্বে ছিলেন তিনি। সেই পোস্টে ৪০ জন সেনা জওয়ান ছিলেন। দুদিন ধরে ওই চত্বরে পাকিস্তানি সেনা ফায়ারিং করেনি। ফলে কিছুটি নিশ্চিন্তেই ছিলেন ডিপি সিংরা। আচমকাই পাকিস্তানের দিক থেকে দুটি মর্ডার এসে পড়ে। প্রথমটি থেকে বেঁচে যান মেজর। পরেরটা ঠিক তাঁর থেকে দেড় মিটার দূরে এসে পড়ে। প্রচণ্ড জখম হন মেজর।
১৯৯৯ সালের ১৩ জুলাই জম্মু-কাশ্মীরের আখনুকে সীমান্তবর্তী একটি পোস্টের দায়িত্বে ছিলেন তিনি। সেই পোস্টে ৪০ জন সেনা জওয়ান ছিলেন। দুদিন ধরে ওই চত্বরে পাকিস্তানি সেনা ফায়ারিং করেনি। ফলে কিছুটি নিশ্চিন্তেই ছিলেন ডিপি সিংরা। আচমকাই পাকিস্তানের দিক থেকে দুটি মর্ডার এসে পড়ে। প্রথমটি থেকে বেঁচে যান মেজর। পরেরটা ঠিক তাঁর থেকে দেড় মিটার দূরে এসে পড়ে। প্রচণ্ড জখম হন মেজর।
advertisement
advertisement
advertisement