Sachin-Vinod: সচিনকে হারাতে পারতেন একমাত্র যিনি, তিনি তাঁর বন্ধু বিনোদ, বিস্ফোরক দাবি প্রাক্তন তারকার
- Published by:Pooja Basu
- trending-desk
- Written by:Trending Desk
Last Updated:
দুঃসময়ে সচিন না কি তাঁর পাশে দাঁড়াননি। একটি রিয়েলিটি শো-তে এমনই অভিযোগ করেছিলেন কাম্বলি।
advertisement
advertisement
advertisement
সেটা ১৯৯২ সালের ঘটনা। তখন বিশ্বকাপ চলছে। তিন বছর আগে স্পোর্টসকেডাকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে সঞ্জয় তখনকার একটা ঘটনার কথাই বলেছেন।বিনোদ কাম্বলি দলে ছিলেন। কিন্তু শুরুর ম্যাচগুলোতে টিমে জায়গা পাননি। ভেতরে ভেতরে রীতিমতো ফুঁসছিলেন তিনি।সচিন-কাম্বলির সাম্প্রতিক ভিডিও সামনে আসার পর সেই পুরনো ঘটনার কথাই নতুন করে ভাইরাল হয়েছে।
advertisement
সঞ্জয় মঞ্জরেকর বলেন, “কাম্বলি সচিনের খুব ঘনিষ্ঠ বন্ধু। সবসময় উচ্ছ্বল, প্রাণবন্ত। বিশ্বকাপের প্রথম কয়েকটি ম্যাচে টিমে জায়গা পাননি। মন খারাপ ছিল। রেগেও ছিলেন। আমি আর সচিন তখন দলের নিয়মিত সদস্য। সব ম্যাচ খেলছি। কিন্তু ম্যাচের পর যখন সবাই একসঙ্গে বসতাম কাম্বলি আমাদের উপর রেগে যেতেন। হাত-পা নেড়ে বলতেন, ‘এটা কী ব্যাটিং হচ্ছে? আরও দ্রুত খেলা উচিত’। সচিনকেও ছেড়ে কথা বলত না।”
advertisement
advertisement
মঞ্জরেকর বলেন, “এখানেই না থেমে সচিনকে কাম্বলি বলেন, জন ট্রাইকস খুব সাধারণ বোলার। ওঁকে মাঠের বাইরে ফেলা উচিত ছিল। তুমি অকারণে সিঙ্গল নিচ্ছিলে’। সচিন গম্ভীর মুখে বলেন, ‘ম্যাচ জেতাই আমাদের লক্ষ্য ছিল। আমরা জিতেছি’। তবে কাম্বলি এই কথায় খুব একটা সন্তুষ্ট হননি। সচিনকে যদি কেউ জ্বালাতন করতে পারে সেটা কাম্বালি।”
advertisement
পাকিস্তানের বিরুদ্ধে ম্যাচে প্রথম একাদশে জায়গা পান কাম্বলি। ৪১ বলে মাত্র ২৪ রান করেছিলেন। ব্যস, কাম্বলিকে খোঁচা দেওয়ার সুযোগ পেয়ে যান সচিন আর মঞ্জরেকর। ম্যাচের পর কাম্বলিকে সচিন আর মঞ্জরেকর জিজ্ঞেস করেন, “নেটে এত বড় বড় ছক্কা মারছিলে। এখন কী হল?” কাম্বলি বলেন, “ওঁরা খুব টাইট বোলিং করছিল।” ব্যস, এটুকুই। মঞ্জরেকরের কথায়, “কাম্বলি একটা ক্যারেক্টার। পৃথিবীতে যদি এমন কেউ থেকে থাকে যে সচিনকে জ্বালাতন করতে পারে, সেটা বিনোদ কাম্বলি।”