Pakistani Cricketer : মেয়ের মৃত্যুর খবর পান ম্যাচের মাঝে! জীবন, কেরিয়ার তছনছ, পাকিস্তানি ক্রিকেটার সঈদ আনোয়ারকে মনে আছে?

Last Updated:
Saeed Anwar : ২০০১ সালে মারা যায় পাকিস্তানি ক্রিকেটার সঈদ আনোয়ারের মেয়ে। তখন তার তিন বছর বয়স। দীর্ঘদিন ধরেই অসুস্থ ছিল তাঁর মেয়ে। এই ঘটনা আনোয়ারের পুরো পরিবারের উপর প্রভাব ফেলে।
1/6
৯০-এর দশকে পাকিস্তান ক্রিকেট দলে একের পর এক কিংবদন্তি খেলোয়াড় ছিলেন। ওয়াসিম আক্রম, ওয়াকার ইউনুস, সাকলাইন মুস্তাক, ইনজামাম-উল-হক এবং সাঈদ আনোয়ার — তাঁদের মতো খেলোয়াড়রা ক্রিকেট ইতিহাসে নিজেদের ছাপ রেখে গেছেন। ১৯৮৯ সালে পাকিস্তানের হয়ে অভিষেক হওয়া বাঁহাতি স্টাইলিশ ব্যাটার সঈদ আনোয়ার প্রায় ১৫ বছর ধরে একদিনের ক্রিকেটে (ওয়ানডে) রাজত্ব করেছিলেন।
৯০-এর দশকে পাকিস্তান ক্রিকেট দলে একের পর এক কিংবদন্তি খেলোয়াড় ছিলেন। ওয়াসিম আক্রম, ওয়াকার ইউনুস, সাকলাইন মুস্তাক, ইনজামাম-উল-হক এবং সাঈদ আনোয়ার — তাঁদের মতো খেলোয়াড়রা ক্রিকেট ইতিহাসে নিজেদের ছাপ রেখে গেছেন। ১৯৮৯ সালে পাকিস্তানের হয়ে অভিষেক হওয়া বাঁহাতি স্টাইলিশ ব্যাটার সঈদ আনোয়ার প্রায় ১৫ বছর ধরে একদিনের ক্রিকেটে (ওয়ানডে) রাজত্ব করেছিলেন।
advertisement
2/6
সেই সময় ভারত যখনই পাকিস্তানের মুখোমুখি হত ভারত, তখন সঈদ আনোয়ার অত্যন্ত ভয়ঙ্কর হয়ে উঠতেন। একদিনের ক্রিকেটে তিনি ভারতের বিরুদ্ধে মাত্র ৫০টি ম্যাচে ২০০০-এরও বেশি রান করেছেন। ভারতের বিপক্ষে তিনি ৪টি শতরান (সেঞ্চুরি) এবং ৮টি অর্ধশতরান করেছিলেন।
সেই সময় ভারত যখনই পাকিস্তানের মুখোমুখি হত ভারত, তখন সঈদ আনোয়ার অত্যন্ত ভয়ঙ্কর হয়ে উঠতেন। একদিনের ক্রিকেটে তিনি ভারতের বিরুদ্ধে মাত্র ৫০টি ম্যাচে ২০০০-এরও বেশি রান করেছেন। ভারতের বিপক্ষে তিনি ৪টি শতরান (সেঞ্চুরি) এবং ৮টি অর্ধশতরান করেছিলেন।
advertisement
3/6
সঈদ আনোয়ারকে আজও ক্রিকেটপ্রেমীরা তাঁর ১৯৪ রানের ইনিংসের জন্য স্মরণ করেন। আনোয়ার ২১ মে ১৯৯৭ সালে পেপসি ইন্ডিপেন্ডেন্স কাপ টুর্নামেন্টের চেন্নাই ময়দানে ভারতের বিরুদ্ধে ১৪৬ বল খেলে ১৯৪ রান করেছিলেন। এটি তখনকার সময়ের সর্বোচ্চ একদিনের (ওয়ানডে) স্কোর ছিল। তাঁর এই রেকর্ড ১২ বছর ধরে অটুট ছিল। আনোয়ারর রেকর্ড ভেঙেছিলেন ভারতীয় খেলোয়াড় সচিন তেন্ডুলকর। তিনি ডাবল সেঞ্চুরি করেছিলেন।
সঈদ আনোয়ারকে আজও ক্রিকেটপ্রেমীরা তাঁর ১৯৪ রানের ইনিংসের জন্য স্মরণ করেন। আনোয়ার ২১ মে ১৯৯৭ সালে পেপসি ইন্ডিপেন্ডেন্স কাপ টুর্নামেন্টের চেন্নাই ময়দানে ভারতের বিরুদ্ধে ১৪৬ বল খেলে ১৯৪ রান করেছিলেন। এটি তখনকার সময়ের সর্বোচ্চ একদিনের (ওয়ানডে) স্কোর ছিল। তাঁর এই রেকর্ড ১২ বছর ধরে অটুট ছিল। আনোয়ারর রেকর্ড ভেঙেছিলেন ভারতীয় খেলোয়াড় সচিন তেন্ডুলকর। তিনি ডাবল সেঞ্চুরি করেছিলেন।
advertisement
4/6
আনোয়ারকে তাঁর ক্রিকেট কেরিয়ারের সময় ব্যক্তিগত জীবনে বড় ক্ষতিও সহ্য করতে হয়েছে। আনোয়ার ১৯৯৬ সালে তাঁর দূর সম্পর্কের বোন লুবনা আনোয়ারের সঙ্গে বিয়ে করেছিলেন। এই দম্পতির ঘরে পরের বছরই কন্যা সন্তান বিসমাহ জন্মগ্রহণ করে। কিন্তু বিসমাহর অকাল প্রয়াণ আনোয়ারের কেরিয়া প্রভাব ফেলে। সেই সময় তিনি বাংলাদেশের বিপক্ষে একটি টেস্ট ম্যাচ খেলছিলেন।
আনোয়ারকে তাঁর ক্রিকেট কেরিয়ারের সময় ব্যক্তিগত জীবনে বড় ক্ষতিও সহ্য করতে হয়েছে। আনোয়ার ১৯৯৬ সালে তাঁর দূর সম্পর্কের বোন লুবনা আনোয়ারের সঙ্গে বিয়ে করেছিলেন। এই দম্পতির ঘরে পরের বছরই কন্যা সন্তান বিসমাহ জন্মগ্রহণ করে। কিন্তু বিসমাহর অকাল প্রয়াণ আনোয়ারের কেরিয়া প্রভাব ফেলে। সেই সময় তিনি বাংলাদেশের বিপক্ষে একটি টেস্ট ম্যাচ খেলছিলেন।
advertisement
5/6
২০০১ সালে মারা যায় আনোয়ারের মেয়ে। তখন তার তিন বছর বয়স। দীর্ঘদিন ধরেই অসুস্থ ছিল তাঁর মেয়ে। এই ঘটনা আনোয়ারের পুরো পরিবারের উপর প্রভাব ফেলে।
২০০১ সালে মারা যায় সঈদ আনোয়ারের মেয়ে। তখন তার তিন বছর বয়স। দীর্ঘদিন ধরেই অসুস্থ ছিল তাঁর মেয়ে। এই ঘটনা আনোয়ারের পুরো পরিবারের উপর প্রভাব ফেলে।
advertisement
6/6
ছোট্ট মেয়ের মৃত্যুর পরই আধ্যাত্মিক পথে চলে যান আনোয়ার। মেয়ের মৃত্যুর পর থেকে তিনি দলে আর নিয়মিত সুযোগ পেতেন না। তবে তার পরও ২০০৩ সালে ভারতের বিরুদ্ধে সেঞ্চুরি করেছিলেন।
ছোট্ট মেয়ের মৃত্যুর পরই আধ্যাত্মিক পথে চলে যান আনোয়ার। মেয়ের মৃত্যুর পর থেকে তিনি দলে আর নিয়মিত সুযোগ পেতেন না। তবে তার পরও ২০০৩ সালে ভারতের বিরুদ্ধে সেঞ্চুরি করেছিলেন।
advertisement
advertisement
advertisement