লজ্জা আর কেলেঙ্কারির একশেষ, বাংলাদেশি ফুটবলাররা প্লেনে আনছিলেন বোতল-বোতল মদ! হলেন নির্বাসিত

Last Updated:
লজ্জার ইতিহাসে ঠেলে দিল বাংলাদেশ ফুটবলকে৷ এক বোতল -দু বোতল নয় ৬৪ বোতল মদ নিয়ে আসছিলেন বাংলাদেশের কয়েকজন ফুটবলার৷
1/5
এএফসি কাপ খেলে ফিরছিল বাংলাদেশ  ফুটবল দল আর তার মধ্যে এক কেলেঙ্কারি সামনে এল৷ যা একেবারে লজ্জার ইতিহাসে ঠেলে দিল বাংলাদেশ ফুটবলকে৷ এক বোতল -দু বোতল নয় ৬৪ বোতল মদ নিয়ে আসছিলেন বাংলাদেশের কয়েকজন ফুটবলার৷
এএফসি কাপ খেলে ফিরছিল বাংলাদেশ  ফুটবল দল আর তার মধ্যে এক কেলেঙ্কারি সামনে এল৷ যা একেবারে লজ্জার ইতিহাসে ঠেলে দিল বাংলাদেশ ফুটবলকে৷ এক বোতল -দু বোতল নয় ৬৪ বোতল মদ নিয়ে আসছিলেন বাংলাদেশের কয়েকজন ফুটবলার৷
advertisement
2/5
এ বছর সেপ্টেম্বর মাসে এএফসি কাপে মলদ্বীপের মালেতে খেলতে গিয়েছিলেন তাঁরা৷  শৃঙ্খলাভঙ্গের অভিযোগ উঠেছিল বসুন্ধরা কিংসের জাতীয় দলের বেশ কয়েকজন ফুটবলারের বিরুদ্ধে। অভিযুক্ত ফুটবলারদের বিরুদ্ধে কড়া শাস্তির পথে হাঁটে ক্লাব কর্তৃপক্ষ৷  তাঁদের সাসপেন্ডও করা হয়েছিল৷
এ বছর সেপ্টেম্বর মাসে এএফসি কাপে মলদ্বীপের মালেতে খেলতে গিয়েছিলেন তাঁরা৷  শৃঙ্খলাভঙ্গের অভিযোগ উঠেছিল বসুন্ধরা কিংসের জাতীয় দলের বেশ কয়েকজন ফুটবলারের বিরুদ্ধে। অভিযুক্ত ফুটবলারদের বিরুদ্ধে কড়া শাস্তির পথে হাঁটে ক্লাব কর্তৃপক্ষ৷  তাঁদের সাসপেন্ডও করা হয়েছিল৷
advertisement
3/5
মাজিয়া স্পোর্টসের বিরুদ্ধে খেলে ফেরার সময়ে ১৯ সেপ্টেম্বরে বিমানবন্দরে তাদের কাছে ৬৪ বোতল মদ পায় বিমান বন্দরের কাস্টমস আধিকারিকরা ৷
মাজিয়া স্পোর্টসের বিরুদ্ধে খেলে ফেরার সময়ে ১৯ সেপ্টেম্বরে বিমানবন্দরে তাদের কাছে ৬৪ বোতল মদ পায় বিমান বন্দরের কাস্টমস আধিকারিকরা ৷
advertisement
4/5
যে পাঁচ ফুটবলার ৬৪ বোতল মদ সহ ধরা পড়েছেন, তারা হলেন তপু বর্মন, আনিসুর রহমান জিকো, শেখ মোরসালিন, রিমন হোসেন ও সবুজ আনসারি।
যে পাঁচ ফুটবলার ৬৪ বোতল মদ সহ ধরা পড়েছেন, তারা হলেন তপু বর্মন, আনিসুর রহমান জিকো, শেখ মোরসালিন, রিমন হোসেন ও সবুজ আনসারি।
advertisement
5/5
বসুন্ধরা কিংস সভাপতি ইমরুল হাসান সংবাদমাধ্যমে জানিয়েছেন, ‘পাঁচ খেলোয়াড় শৃঙ্খলা ভেঙেছেন। এ জন্য তাদের সাময়িকভাবে নিষিদ্ধ করেছি। সবার সঙ্গে কথা বলে বিষয়টির অধিকতর তদন্ত করছি। তদন্ত শেষে কে কতটা দোষী, সে অনুযায়ি ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
বসুন্ধরা কিংস সভাপতি ইমরুল হাসান সংবাদমাধ্যমে জানিয়েছেন, ‘পাঁচ খেলোয়াড় শৃঙ্খলা ভেঙেছেন। এ জন্য তাদের সাময়িকভাবে নিষিদ্ধ করেছি। সবার সঙ্গে কথা বলে বিষয়টির অধিকতর তদন্ত করছি। তদন্ত শেষে কে কতটা দোষী, সে অনুযায়ি ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
advertisement
advertisement
advertisement