বিনামূল্যে মাছ চান! যেতে হবে এই জায়গায়, রয়েছে দশ কেজি ওজনের মাছও! 

Last Updated:
এখানে একেবারেই বিনামূল্যে মাছ ধরা যায়। ভাগ্য সহায় হলে এমনকি দশ কেজি ওজনের মাছও জালে বা ছিপে ধরা পড়ে যাচ্ছে!
1/6
পূর্ব বর্ধমান জেলার পূর্বস্থলী এলাকা এখন মৎস্যপ্রেমীদের কাছে এক বিশেষ আকর্ষণ। কারণ এখানে একেবারেই বিনামূল্যে মাছ ধরা যায়। ভাগ্য সহায় হলে এমনকি দশ কেজি ওজনের মাছও জালে বা ছিপে ধরা পড়ে যাচ্ছে! যেখানে অন্যত্র মাছ ধরতে গেলে মোটা অঙ্কের টিকিট কেটে অনুমতি নিতে হয়, সেখানে পূর্বস্থলীর এই জায়গা একেবারেই ব্যতিক্রম।তথ্য ও ছবি বনোয়ারীলাল চৌধুরী
পূর্ব বর্ধমান জেলার পূর্বস্থলী এলাকা এখন মৎস্যপ্রেমীদের কাছে এক বিশেষ আকর্ষণ। কারণ এখানে একেবারেই বিনামূল্যে মাছ ধরা যায়। ভাগ্য সহায় হলে এমনকি দশ কেজি ওজনের মাছও জালে বা ছিপে ধরা পড়ে যাচ্ছে! যেখানে অন্যত্র মাছ ধরতে গেলে মোটা অঙ্কের টিকিট কেটে অনুমতি নিতে হয়, সেখানে পূর্বস্থলীর এই জায়গা একেবারেই ব্যতিক্রম।তথ্য ও ছবি বনোয়ারীলাল চৌধুরী
advertisement
2/6
মৎস্য শিকারের জন্য এখানে কোনও টিকিট লাগে না, কোনও সরকারি অনুমতিরও প্রয়োজন নেই। ফলে অনেকেই ছিপ, হুইল, বঁড়শি নিয়ে চলে আসেন ছাড়িগঙ্গার তীরে। যারা একবার এসেছেন, তারা আবারও ফিরে আসছেন। খরচ ছাড়াই মাছ ধরার এই সুযোগ অনেককে ভীষণভাবে আকৃষ্ট করছে। তথ্য ও ছবি বনোয়ারীলাল চৌধুরী
মৎস্য শিকারের জন্য এখানে কোনও টিকিট লাগে না, কোনও সরকারি অনুমতিরও প্রয়োজন নেই। ফলে অনেকেই ছিপ, হুইল, বঁড়শি নিয়ে চলে আসেন ছাড়িগঙ্গার তীরে। যারা একবার এসেছেন, তারা আবারও ফিরে আসছেন। খরচ ছাড়াই মাছ ধরার এই সুযোগ অনেককে ভীষণভাবে আকৃষ্ট করছে।
তথ্য ও ছবি বনোয়ারীলাল চৌধুরী
advertisement
3/6
এখানে মাছ ধরতে আসা মানুষরা খালি হাতে ফিরছেন না বললেই চলে। পুঁটি থেকে শুরু করে রুই, মিরিক, কাতলা সব ধরনের মাছ মিলছে এই জলাশয়ে। ছোট মাছ থেকে বড় মাছ যতই উঠুক, প্রত্যেকেই আনন্দ নিয়ে বাড়ি ফিরছেন। মাছের ভাঁড়ারে ভরে উঠছে ব্যাগ, আর মুখে হাসি ফুটছে মৎস্যশিকারীদের। তথ্য ও ছবি বনোয়ারীলাল চৌধুরী
এখানে মাছ ধরতে আসা মানুষরা খালি হাতে ফিরছেন না বললেই চলে। পুঁটি থেকে শুরু করে রুই, মিরিক, কাতলা সব ধরনের মাছ মিলছে এই জলাশয়ে। ছোট মাছ থেকে বড় মাছ যতই উঠুক, প্রত্যেকেই আনন্দ নিয়ে বাড়ি ফিরছেন। মাছের ভাঁড়ারে ভরে উঠছে ব্যাগ, আর মুখে হাসি ফুটছে মৎস্যশিকারীদের। তথ্য ও ছবি বনোয়ারীলাল চৌধুরী
advertisement
4/6
এই মৎস্য শিকার চলছে পূর্বস্থলীর চুপি কাষ্ঠশালী থেকে শুরু করে জাহান্নগর পঞ্চায়েতের মাধাইপুর ঘাট পর্যন্ত বিস্তীর্ণ এলাকাজুড়ে। স্থানীয় মানুষদের পাশাপাশি বাইরের জেলাগুলি থেকেও প্রায় প্রতিদিনই অনেক মানুষ আসছেন। বিশেষ করে শখের মাছশিকারিরা ছাড়াও এখানে দেখা যাচ্ছে পেশাদারদেরও। তথ্য ও ছবি বনোয়ারীলাল চৌধুরী
এই মৎস্য শিকার চলছে পূর্বস্থলীর চুপি কাষ্ঠশালী থেকে শুরু করে জাহান্নগর পঞ্চায়েতের মাধাইপুর ঘাট পর্যন্ত বিস্তীর্ণ এলাকাজুড়ে। স্থানীয় মানুষদের পাশাপাশি বাইরের জেলাগুলি থেকেও প্রায় প্রতিদিনই অনেক মানুষ আসছেন। বিশেষ করে শখের মাছশিকারিরা ছাড়াও এখানে দেখা যাচ্ছে পেশাদারদেরও। তথ্য ও ছবি বনোয়ারীলাল চৌধুরী
advertisement
5/6
ছুটির দিনে, বিশেষ করে শনিবার ও রবিবার, ভিড় আরও বেড়ে যাচ্ছে। ছাড়িগঙ্গার ধারে যেন চলছে মাছ ধরার টানটান প্রতিযোগিতা। দূর দূরান্ত থেকে অনেকেই আসছেন মাছ ধরার জন্য। নৌকায় চেপে মনে আনন্দে চলছে মৎস্য শিকার। তথ্য ও ছবি বনোয়ারীলাল চৌধুরী
ছুটির দিনে, বিশেষ করে শনিবার ও রবিবার, ভিড় আরও বেড়ে যাচ্ছে। ছাড়িগঙ্গার ধারে যেন চলছে মাছ ধরার টানটান প্রতিযোগিতা। দূর দূরান্ত থেকে অনেকেই আসছেন মাছ ধরার জন্য। নৌকায় চেপে মনে আনন্দে চলছে মৎস্য শিকার। তথ্য ও ছবি বনোয়ারীলাল চৌধুরী
advertisement
6/6
সবচেয়ে বড় সুবিধা হল, পূর্বস্থলী রেলস্টেশন থেকে এই জায়গাটি একেবারেই কাছাকাছি। তাই ট্রেন বা স্থানীয় যানবাহন ব্যবহার করেই সহজে পৌঁছে যাওয়া যায় ছাড়িগঙ্গার ঘাটে। বিনামূল্যে মাছ ধরা, প্রকৃতির শান্ত পরিবেশ, আর গ্রামীণ আবহ সব মিলিয়ে পূর্বস্থলীর এই জায়গা এখন মৎস্যপ্রেমীদের অন্যতম প্রিয় গন্তব্য হয়ে উঠেছে।তথ্য ও ছবি বনোয়ারীলাল চৌধুরী
সবচেয়ে বড় সুবিধা হল, পূর্বস্থলী রেলস্টেশন থেকে এই জায়গাটি একেবারেই কাছাকাছি। তাই ট্রেন বা স্থানীয় যানবাহন ব্যবহার করেই সহজে পৌঁছে যাওয়া যায় ছাড়িগঙ্গার ঘাটে। বিনামূল্যে মাছ ধরা, প্রকৃতির শান্ত পরিবেশ, আর গ্রামীণ আবহ সব মিলিয়ে পূর্বস্থলীর এই জায়গা এখন মৎস্যপ্রেমীদের অন্যতম প্রিয় গন্তব্য হয়ে উঠেছে।তথ্য ও ছবি বনোয়ারীলাল চৌধুরী
advertisement
advertisement
advertisement