আসছে শীতের মরশুম, চিনি লাগবে না গুড়ই কাফি... একবার হলেও চেখে দেখতে পারেন বর্ধমানের এই মিষ্টি!
- Reported by:Bonoarilal Chowdhury
- local18
- Published by:Tias Banerjee
Last Updated:
প্রতিদিন সকালে তৈরি হয় টাটকা মণ্ডা, আর দুপুরের মধ্যেই সব বিক্রি শেষ! তিন ঘণ্টার মধ্যেই দোকানের তাক ফাঁকা হয়ে যায়।
আসছে শীতের মরশুম, আর এই মরশুমে একবার হলেও খেয়ে দেখতে পারেন মঙ্গলকোটের নয়ন ঘোষের তৈরি খেঁজুর গুড়ের মণ্ডা। খড়ের ছাউনি দেওয়া মাটির ছোট্ট দোকান, বাইরে থেকে দেখলে সাধারণ এক মিষ্টির দোকান মনে হলেও ভিতরে চলছে এক অসাধারণ স্বাদের সৃষ্টি। ষাটোর্ধ্ব নয়ন ঘোষের হাতের জাদুতে তৈরি এই মণ্ডা এখন পূর্ব বর্ধমান জেলাজুড়ে চর্চার বিষয়। তথ্য ও ছবি: বনোয়ারীলাল চৌধুরী
advertisement
পূর্ব বর্ধমান জেলার মঙ্গলকোট ব্লকের ক্ষুদরুন গ্রামের বাসিন্দা নয়ন ঘোষ। খুদরুন বাসস্ট্যান্ডের ধারে তাঁরই ছোট্ট এক মিষ্টির দোকান, যেখানে তিনি প্রতিদিনই তৈরি করেন ছানা, চিনি এবং খেঁজুর গুড় দিয়ে ‘মণ্ডা’। মিষ্টি তৈরি থেকে বিক্রি, সব কিছুই তিনি নিজে করেন, সহযোগী বলতে রয়েছেন তাঁর ছেলে।তথ্য ও ছবি: বনোয়ারীলাল চৌধুরী
advertisement
প্রতিদিন সকালে তৈরি হয় টাটকা মণ্ডা, আর দুপুরের মধ্যেই সব বিক্রি শেষ! তিন ঘণ্টার মধ্যেই দোকানের তাক ফাঁকা হয়ে যায়। স্থানীয়দের মুখে মুখে এখন “ক্ষুদরুনের নয়নের মণ্ডা” বেশ জনপ্রিয়। শীত পড়ার সঙ্গে সঙ্গে মণ্ডার চাহিদা আরও বেড়ে যায়। শুধু আশপাশের গ্রাম নয়, দূরদূরান্ত থেকেও অনেকে আসেন এই বিশেষ মিষ্টির স্বাদ নিতে। তথ্য ও ছবি: বনোয়ারীলাল চৌধুরী
advertisement
নয়ন ঘোষ বলেন, “আগে এত বিক্রি হতো না। কিন্তু এখন খেঁজুর গুড়ের মণ্ডার জন্য অনেকেই আসে। আগের থেকে মণ্ডা বিক্রির পরিমাণ অনেক বেড়েছে।” তাঁর দোকানে আসা ক্রেতারা বলেন, এই মণ্ডার স্বাদে রয়েছে অন্যরকম ঘ্রাণ, খেঁজুর গুড়ের মিষ্টি গন্ধ যেন শীতের আগমনকে আরও উপভোগ্য করে তোলে।তথ্য ও ছবি: বনোয়ারীলাল চৌধুরী
advertisement








